পরিবারের কারও স্বাস্থ্য অবনতিতে মানসিক চিন্তা। অপ্রিয় সত্য কথার জন্য সামাজিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন। ... বিশদ
তিনটি ধাপে কন্যাশ্রী প্রকল্পের টাকা পায় ছাত্রীরা। মুখ্যমন্ত্রী হিসেব দেন, ইতিমধ্যে ৮৯ লক্ষ ছাত্রী এই বৃত্তি পেয়েছেন। এর জন্য রাজ্য সরকারের খরচ হয়েছে ১৫ হাজার কোটি টাকা। তিনি চান, এই সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে যাক। ‘সবুজ সাথী’র সাইকেল এখনও পর্যন্ত পেয়েছেন ১ কোটি ২৭ লক্ষ পড়ুয়া। মুখ্যমন্ত্রী জানান, এ বছরের সাইকেলও তৈরি। জানুয়ারির শেষে, তাঁর আলিপুরদুয়ার সফরের সময় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্কুলে দেওয়া শুরু হবে সাইকেলগুলি। সমাজের বিভিন্ন স্তরের পড়ুয়াদের জন্য রয়েছে বৃত্তি। ‘ঐক্যশ্রী’ স্কলারশিপ দেওয়া হয় সংখ্যালঘু পড়ুয়াদের। এখনও পর্যন্ত ৪ কোটি ১৫ লক্ষ পড়ুয়াকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়েছে। তাতে সরকারের খরচ হয়েছে ৮ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা। ‘শিক্ষাশ্রী’ প্রকল্পটি তফসিলি জাতির পড়ুয়াদের জন্য। এখনও পর্যন্ত ১ কোটি ৩৯ লক্ষ পড়ুয়া এই বৃত্তি পেয়েছেন। খরচ হয়েছে ১ হাজার ৬৩ কোটি টাকা। অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ ‘মেধাশ্রী’ প্রাপকের সংখ্যা ৬ লক্ষ ৬৮ হাজার। এর জন্য ব্যয় হয়েছে ৫৩ কোটি ৪৩ লক্ষ টাকা।
এসব ছাড়াও রয়েছে ‘স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ’। সেটি পেয়েছেন ৩২ লক্ষ ৬০ হাজার পড়ুয়া। আর স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড পেয়েছে ৮১ হাজার পড়ুয়া। বিনামূল্যে ব্যাগ, বই, জুতো এবং পোশাকের সেট দেওয়া হয়েছে ১৮ কোটি। এর পাশাপাশি রয়েছে ‘তরুণের স্বপ্ন’ প্রকল্পের অধীনে একাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের ট্যাব বা স্মার্টফোন কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠান গানে-কবিতায় জমজমাট করে তোলেন তৃণমূলের সেলেব্রিটি এমএলএ, এমপিরা। বিশেষ করে দেব অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে পড়ুয়ারা। সন্তোষ ট্রফি জয়ী বাংলা দলকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন কোচ সঞ্জয় সেন। ছিল ট্রফিটিও। জয়ী দলের সদস্যদের পুলিসের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইনসপেক্টর পদে চাকরির চিঠি তুলে দেওয়া হয়।