অর্থকর্মের ক্ষেত্রে প্রগতি বজায় থাকবে। মরশুমি দ্রব্যের ব্যবসায় লাভ বাড়বে। শরীর-স্বাস্থ্য এক প্রকার থাকবে। ... বিশদ
প্রশাসনিক সূত্রে খবর, দুই মেদিনীপুর মিলিয়ে রয়েছে সর্বাধিক ভূমিহীন উপভোক্তা। সেখানে সর্বনিম্ন (মাত্র দু’জন) ভূমিহীন উপভোক্তা রয়েছে উত্তর দিনাজপুরে। প্রসঙ্গত, বাংলার বাড়ি প্রকল্পের ঘোষণা করার সময়ই এই নিয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যাঁদের জমি নেই, তাঁদের বাড়ি তৈরি জন্য জমির পাট্টা দেওয়ার কথা বলেছিলেন তিনি। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনকেও এই সকল উপভোক্তার জন্য জমি চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্র আবাস প্রকল্পের টাকা না দেওয়ায়, বাংলার বাড়ি প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। এর আগে গরিব মানুষের জন্য ইতিমধ্যে ৪৫ লক্ষ বাড়ি তৈরি হয়েছে রাজ্যে। সেইসময়েও ভূমিহীনদের বাড়ি তৈরির জন্য জমি দিয়েছে রাজ্য। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না বলেই রাজ্যের এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন। ফলে দ্রুত যাতে এই ধরনের উপভোক্তাদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া যায়, সেই মর্মেই কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলেও এই আধিকারিক জানিয়েছেন। বেশকিছু জেলা ইতিমধ্যে জমি চিহ্নিত করার কাজও শুরু করে দিয়েছে বলেও সূত্রের খবর। এবিষয়ে পঞ্চায়েত ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে মধ্যে একটি বৈঠক হওয়ারও সম্ভাবনা আছে।