মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
ই-মেলে আরও বলা হয়েছে, বেশিরভাগ পুজো মণ্ডপগুলিতে ঠাকুর আনার কাজ চলছে। এই কর্মসূচির ফলে তা ব্যাহত হবে। শহরজুড়ে আইন শৃঙ্ঘলার ব্যাঘাত ঘটবে।
উল্লেখ্য, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের প্রতিবাদ এবং হাসপাতালে নিরাপত্তার দাবিতে চলছে আন্দোলন। দীর্ঘ ৫৬ দিন পর গতকাল, শুক্রবার জুনিয়র চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পুরোপুরি প্রত্যাহার করেন। যদিও কর্মবিরতি যে প্রত্যাহার হচ্ছে, সেই ইঙ্গিত বৃহস্পতিবার দুপুরেই মিলেছিল। আন্দোলনের ভরকেন্দ্র আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসকরা কার্যত এক সুরে আন্দোলনকারীদের জানিয়ে দিয়েছিলেন, মানুষের কথা ভেবে তাঁদের উচিত অবিলম্বে সমস্ত পরিষেবা চালু করা। আন্দোলন চলুক, কিন্তু পরিষেবা বন্ধ রেখে নয়। আন্দোলনের রূপরেখা বদলানোর প্রয়োজন। এর আগে তাঁরা আংশিকভাবে কাজে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। সেটাও শুধু ইমার্জেন্সি পরিষেবায়। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে রোগীর বাড়ির লোকজনের সঙ্গে অশান্তির পর ফের শুরু হয় পূর্ণ কর্মবিরতি।
শুক্রবার জুনিয়র চিকিৎসকরা এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে ওয়াই চ্যানেলে পর্যন্ত মিছিল বের করেন। মিছিলটি ওয়াই চ্যানেলে পৌঁছনোর পর এক জুনিয়র চিকিৎসককে নিগ্রহ করার অভিযোগ ওঠে পুলিস বিরুদ্ধে। এই নিয়ে দু’তরফের মধ্যে বচসা শুরু হয়। ওয়াই চ্যানেলে অবস্থানে বসে পড়েন কয়েকশো জুনিয়র চিকিৎসক। এরপর তাঁরা রাজ্য সরকারকে ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়ে তাঁদের ১০ দফা দাবি পূরণ করার কথা বলেন। এমনকী দাবি পূরণ না হলে তাঁরা আমরণ অনশন শুরু করারও হুঁশিয়ারি দেন। আজ ২৪ ঘণ্টা শেষে এ বার কী সিদ্ধান্ত হয় সেটাই দেখার।