মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ই হোক বা চৈতন্যদেবের নবদ্বীপ-মায়াপুর, কোচবিহারের মদনমোহন মন্দির, রাজবাড়ি থেকে শুরু করে শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি—রাজ্যজুড়ে একাধিক পর্যটন কেন্দ্রে মিলবে এই সুযোগ। এই ‘পঞ্চায়েত ট্যুরিজম’-এ শুধু থাকার ব্যবস্থাই নয়, ঘরোয়া খাবারের সুব্যবস্থাও থাকছে। একাধিক ক্ষেত্রে রিসর্ট বা গেস্ট হাউস সংলগ্ন জমিতে জৈব চাষ করা হচ্ছে। সেখান থেকে পর্যটকরা চাইলে সব্জি কিনতেও পারবেন। এসবের জন্য রাজ্যের তরফে ‘পঞ্চায়েত ট্যুরিজম’ নামে একটি পোর্টালও তৈরি করা হয়েছে। সেখানেই দেওয়া রয়েছে প্রতিটি লজ, রিসর্ট বা গেস্ট হাউস সংক্রান্ত তথ্য। রাজ্যের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, দুর্গাপুজোর সময় দেশের বিভিন্ন রাজ্য সহ বিদেশ থেকেও প্রচুর পর্যটক আসেন। রাজ্যের পর্যটকরাও ‘অফবিট ডেস্টিনেশন’-এর খোঁজ করেন অনেক সময়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই ঠিকঠাক থাকার জায়গা না মেলায় তাঁরা শেষ পর্যন্ত ভরসা পান না। রাজ্যের তরফে এই নয়া ব্যবস্থা চালু করায় সেই অনিশ্চয়তায কাটবে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলির আর্থিক উন্নয়নেও গতি আসবে বলে আশাবাদী সরকারি কর্তারা। ওই আধিকারিক আরও জানিয়েছেন, রাজ্যের বাইরে থেকে আসা পর্যটকরা এক ক্লিকেই এই সমস্ত অফবিট পর্যটন কেন্দ্রে পৌঁছনোর সুনির্দিষ্ট রুট জেনে নিতে পারবেন পোর্টাল থেকে।