মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা মিলিয়ে মোট ৯২টি প্রতিষ্ঠানে আধার যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ফেস অথেন্টিকেশন ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। স্মার্টফোনে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস প্ল্যাটফর্ম মারফত তা সম্ভব হয়। ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে মুখমণ্ডলের ছবি মিলিয়ে আধার যাচাইয়ের কাজ শুরু করেছিল কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই দেশে এর মাধ্যমে ১০০ কোটি লেনদেন হয়েছে বলে দাবি আধার কর্তৃপক্ষের। তাদের মতে, লেনদেন ৫০ কোটি থেকে ১০০ কোটিতে পৌঁছতে মাত্র ৫ মাস সময় লেগেছে।
কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, আঙুলের ছাপ ও চোখের মণি দিয়ে যাচাইয়ের ক্ষেত্রে সাফল্যের হার এখনও পর্যন্ত ৮১ শতাংশ। কিন্তু মুখমণ্ডলের ছবির ক্ষেত্রে তা ৮৪ শতাংশ। যদিও কম আলোর মতো প্রাকৃতিক সমস্যার কারণে এই পদ্ধতি সবসময় ব্যবহার করা যায় না। কিছু স্মার্টফোনেও এই সুবিধা নেই। গুগল ও অন্যান্য অ্যাপ সিকিউরিটি সাপোর্ট করে না যে ডিভাইসগুলিতে, সেখানেও ফেস অথেন্টিকেশন ব্যবহার করা যায় না। তাই ১০০ শতাংশ সাফল্য অধরা। এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। যদিও এভাবে আধার যাচাইয়ের ক্ষেত্রে সাইবার হানা বা ডিপফেকের ঝুঁকি রয়েছে। মুখের অবয়বের অ্যানালিটিক্স ব্যবহার করে সেই সমস্যা মোকাবিলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এর জন্য সর্বস্তরে পরামর্শ গ্রহণ চলবে বলে জানাচ্ছেন কর্তারা।