মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা হবিবুর রহমান বিশ্বাস জানান, ওড়িশা উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে একটি বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ায় বায়ুমণ্ডলে বেশি মাত্রায় জলীয় বাষ্প ঢুকছে। এত ঘন কুয়াশা পড়েছে এজন্যই। অধিক পরিমাণে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতি এবং উত্তুরে হাওয়া দুর্বল হয়ে পড়ার জন্যই শীতের তীব্রতা অনেকটাই কমে গিয়েছে। বৃহস্পতিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (১৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) স্বাভাবিকের চেয়ে ২.৭ ডিগ্রি বেশি ছিল। আবহাওয়া কর্তা জানিয়েছেন, আগামী রবিবার সাধারণতন্ত্র দিবসের দিন কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা কমে কনকনে শীতের আমেজ ফিরে আসবে। শীতের এমন আমেজ থাকবে দু’-তিন দিন।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, কলকাতা বিমানবন্দর এলাকায় বৃহস্পতিবার ভোরে খুব ঘন কুয়াশা পড়েছিল। এই এলাকায় দৃশ্যমান্যতা ৫০ মিটারে নেমে আসে। তাই সকালের দিকে বিমান চালানো সম্ভব হয়নি। বেলা বাড়ার পর রোদে কুয়াশা কাটে। তখন বিমান চলাচল শুরু হয়। এদিন সকালে দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে মোট ১২টি বিমান কুয়াশার জন্য কলকাতা বিমানবন্দরে নামতে না পেরে অন্যত্র ঘুরে যেতে বাধ্য হয়। এর মধ্যে দুবাই থেকে একটি বিমান চেন্নাই চলে যায়। বাকি অধিকাংশ বিমান নামে ভুবনেশ্বরে। দুটি বিমান নামে রাঁচিতে এবং একটি সামসাবাদে। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে মোট ২৬টি বিমান ছাড়তে দেরি হয়। ওড়ার জন্য রানওয়েতে গিয়েও ফিরে আসে তিনটি বিমান।
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, আগামী কাল, শনিবারও ভোরের দিকে কিছুটা কুয়াশা পড়তে পারে। তবে কুয়াশার মাত্রা ওইদিন কমবে। রবিবার থেকে কুয়াশা বিশেষ পড়বে না বলেই আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা।