গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
এই ঘটনায় আতঙ্কিত গ্রামবাসীদের অনেকে বৃহস্পতিবার দিনের বেলায় লাঠি হাতে নিয়ে বাড়ির বাইরে বের হন। শিয়ালটির হিংস্রতা দেখে স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকের দাবি, শিয়ালটি হয়তো পাগল হয়ে গিয়েছে। তাই এভাবে সে মানুষের উপর আক্রমণ করেছে। খবর পেয়ে বনদপ্তরের কর্মীরা শিয়ালটির খোঁজ শুরু করেছেন। ওই এলাকার বাসিন্দা এক বৃদ্ধ অজিত তালুকদার বলেন, আমার বউমা বিকেলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করেই তাঁকে কামড় দেয় শিয়ালটি। তাঁর সঙ্গে থাকা নাতি কোনওভাবে বেঁচে যায়। এরপর সন্ধ্যাবেলা আমি বাড়ির উঠোনে দাঁড়িয়েছিলাম। সেখানে এসে আমাকেও কামড়ায় ওই শিয়ালটি। ওই পাগলা শিয়ালের কারণে আমরা আতঙ্কে রয়েছি।