Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

উপভোক্তার সচেতনতা

বাংলার আবাস যোজনা, যা গ্রামবাংলার রূপটাই বদলে দিতে পারে। কাঁচামাটির বাড়িতে বসবাসের ঝুঁকি কাটাতে তৈরি করা হচ্ছে পাকাবাড়ি। বাড়ি তৈরির এই প্রকল্পে কেন্দ্র দেয় ৬০ শতাংশ টাকা আর রাজ্যের টাকা বাকি ৪০ শতাংশ। গত অর্থবর্ষেও বাংলা আবাস যোজনা প্রকল্পে রাজ্যে ৫ লক্ষ ৮৬ হাজার বাড়ি তৈরি হয়েছে। নিজের মনের মতো হোক বা না-হোক মাথা গোঁজার একটা পাকাপোক্ত ঠাঁই পেলে উপভোক্তাদের খুশি হওয়ারই কথা। কিন্তু সেখানেও কাটমানির কাঁটা। এই প্রকল্পের টাকা পেতে হলে গ্রামের কেষ্টবিষ্টু বা অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তার চাহিদা মতো কাটমানির টাকা না-দিলেই বিপত্তি। হয় হয়রানি, নয়তো-বা নানা অজুহাতে প্রকল্পের টাকা দেওয়ার ক্ষেত্রে টালবাহানা, কখনও-বা টাকা আটকে রাখার অভিযোগ ওঠে। আছে বঞ্চনা অনিয়ম দুর্নীতির গুচ্ছ অভিযোগও। স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠুভাবে যেখানে গ্রামের গরিব মানুষ এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে পারেন সেখানেই কাটমানি নিয়ে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ। শেষ পর্যন্ত অবশ্য পঞ্চায়েত দপ্তরকে কড়া হয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলায় নামতে হল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট বলেছেন, কাটমানি নেওয়া যাবে না, তা কোনও মতেই বরদাস্ত করা হবে না। অবশেষে বাংলা আবাস যোজনায় উপভোক্তার থেকে টাকা চাওয়া আটকাতে নড়েচড়ে বসল পঞ্চায়েত দপ্তর। এবার তাই পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হয়েছে (৬ নং পয়েন্ট) সবরকম অনিয়ম এড়িয়ে চলতে হবে। কোনও স্তরেই উপভোক্তার কাছে টাকা চাওয়া যাবে না। যদি কোনও অভিযোগ ওঠে তাহলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে এটা যেন কথার কথা না হয়। যদিও নির্দেশিকা পাঠিয়ে এমন ফরমান জারি অতীতে কখনও দেখা যায়নি। প্রশ্নটা হল, এ ব্যাপারে আরও আগে উদ্যোগী হলে ভালো হতো না? রাজনৈতিক দলগুলিকে মনে রাখতেই সংখ্যার বিচারে শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলেই ভোটার সংখ্যা বেশি। তাই ২০২১ সালের নির্বাচনকে পাখির চোখ করে এগতে হলে এই ভোটব্যাঙ্কটিকে অক্ষত রাখাই তাদের টার্গেট। শাসক বা বিরোধী উভয়েরই লক্ষ্য এই ভোটব্যাঙ্কটি। কারণ এই ভোটাররাই হতে পারেন ওই নির্বাচনে জয় পরাজয়ের ডিসাইডিং ফ্যাক্টর। আর পঞ্চায়েত হল এমন ব্যবস্থা যার সঙ্গে এই ভোটারদের সরাসরি যোগাযোগ ঘটে।
রাজ্যের জনমুখী প্রকল্পগুলির সুফল যাতে মানুষ পায় সেজন্য মমতার সরকার সক্রিয়। তবু পচা শামুকে যাতে পা না কাটে সেজন্য এবার সতর্ক পদক্ষেপ করতে উদ্যোগ নিল তাঁর সরকারের বিভিন্ন দপ্তরও। পঞ্চায়েত দপ্তরও ব্যতিক্রম নয়। এই দপ্তরের নানা কাজের মাধ্যমে গ্রামের সিংহভাগ সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছনো সম্ভব। সেই পথেই হাঁটছে তৃণমূল সরকার। সকলেই জানে, এই পঞ্চায়েতের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকায় একটি বাড়ি করার জন্য ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা এবং জঙ্গলমহলে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। যদিও অভিযোগ ওঠে বাড়ি পেতে ২০ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে গ্রাম পঞ্চায়েতের কোনও কোনও কর্তাকে। এটা ঠেকাতেই সরকারি উদ্যোগ। তাই বাড়ির জন্য অনুমোদনের পর উপভোক্তাকে ডেকে এই প্রকল্প সম্পর্কে সচেতন করার নির্দেশ দেওয়া হল। বিডিওরা উপভোক্তাদের জন্য সচেতনতা শিবির করবেন। সেখানে তাঁদের বোঝানো হবে—কী ধরনের বাড়ি হবে, ঘর কত বড় হবে, রান্নাঘর কেমন ইত্যাদি। নিঃসন্দেহে এমন ব্যবস্থায় উপভোক্তারা এই প্রকল্পে তাঁদের প্রাপ্য বিষয়ে ওয়াকিবহাল হতে পারবেন। উদ্যোগটি নিশ্চয়ই ভালো। তবে এর বাস্তবায়ন কতটা সম্ভব হল তা পরে জানা যাবে। দেখতে হবে বাড়ি তৈরির আগে গ্রাম পঞ্চায়েত ভবন বা ব্লক অফিসে ডেকে উপভোক্তাকে বিস্তারিত বোঝানোর ক্ষেত্রে যেন কোনও ত্রুটি না-থাকে বা দুর্নীতি বাসা বাঁধতে না-পারে। উপভোক্তাদের বোঝানোর নির্দেশটি এবারই প্রথম, যা তাঁদের সচেতনতা বৃদ্ধির সহায়ক।
উদ্দেশ্য মহৎ হলে দুর্নীতিও আটকানো যাবে। যেহেতু এই প্রকল্পে কেন্দ্রও টাকা দিচ্ছে, তাই তারাও থেমে নেই। লক্ষণীয় যে উপভোক্তাসহ নির্মীয়মাণ বাড়ির ছবি চারবার তুলে জিআই ট্যাগ করে দিল্লিতে পাঠাতে বলা হয়েছে। আগেও ছবি পাঠানো হতো। তবে এবার চারবার ছবি পাঠানো বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই বাধ্যতামূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে কাজটি ঠিকমতো হচ্ছে কি না সে বিষয়ে নজরদারি করতে পারবে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। আশার কথা যে সোশিও ইকনমিক কাস্ট সেন্সাস অনুযায়ী রাজ্যের ৩৮ লক্ষ বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে কেন্দ্র। কাজটি সম্পূর্ণ ও সফল হলে গ্রামবাংলার রূপটাই হয়তো বদলে যাবে। উপকৃত হবে গ্রামের লক্ষ লক্ষ পরিবার। তবে কাজটি ঠিকমতো করতে হলে কেন্দ্র এবং রাজ্য উভয়কে সচেষ্ট হতে হবে। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক সদিচ্ছাটাই বড় কথা।
11th  September, 2019
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ৭১ রানে আউট সুনীল নারিন, কেকেআর ১৪৩/১ (১০.৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:45:38 PM

আইপিএল: ৭৫ রানে আউট ফিলিপ সল্ট, কেকেআর ১৬৯/২ (১৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:45:28 PM

আইপিএল: ২৭ বলে হাফসেঞ্চুরি ফিলিপ সল্টের, কেকেআর ১১৮/০ (৯ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:33:07 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি সুনীল নারিনের, কেকেআর ৯৪/০ (৭.৪ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:26:11 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭০/০ (৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:10:43 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:47:09 PM