Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। টানা তিনবার ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া বিজেপির এবার মূল নির্বাচনী এজেন্ডা হল, রামমন্দির নির্মাণ তথা হিন্দুত্ব, দুর্নীতিদমন এবং জাতীয়তাবাদ। এর সঙ্গে রয়েছে জি-টুয়েন্টি সম্মেলনের সাফল্য, চন্দ্রযান অভিযানের প্রচারও। নাগরিকত্বের প্রশ্নে সিএএ কার্যকর করার কথাও গেরুয়া শিবিরের প্রচারে উঠে আসছে। এর পাল্টা ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের প্রচারের মূল হাতিয়ার হল, মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব, মোদি জমানায় অসাম্য ও বিভাজনের রাজনীতির কথা। এই দুই ধারার মধ্যেই একটিকে বেছে নেবেন দেশের ৯৭ কোটি ভোটার। কিন্তু গোপনীয়তা রেখে ইভিএমে মতামত দেওয়ার আগে প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষায় জনতার যে ‘মন কি বাত’ শোনা গিয়েছে, ভোটে তার প্রতিফলন ঘটলে নরেন্দ্র মোদিবাহিনীর ‘প্রাক্তন’ হয়ে যাওয়াটা সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। একথা সকলেরই জানা যে, এদেশের ১৪০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যার ৯০ শতাংশ গরিব-নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত শ্রেণির বাস। এদের মূল চাহিদা হল, নিয়মিত কাজ ও দু’বেলা পেট ভরে খাবারের নিশ্চয়তা। তাই রামমন্দির, হিন্দুত্ব, ধর্মের নামে বিভাজন, বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে ওঠার দাবি, চাঁদে পা রাখার মতো বিষয়গুলি এদের কাছে অনেক দূরের কিছু মনে হওয়া স্বাভাবিক। অনেকটা খালি বা অর্ধেক ভরা পেটে বিলাসিতা দেখানোর মতো। মোদি জমানায় গত দশ বছরে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি রিপোর্ট এবং সদ্য প্রকাশিত সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, দেশের এই বিপুল জনসংখ্যার ন্যূনতম চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হয়েছে ‘নমো’ সরকার। অন্যভাবে বললে, তাদের চরম উপেক্ষা করা হয়েছে।
সেন্টার ফর দ্য স্ট্যাডিজ অব ডেভেলপিং সোসাইটি, সংক্ষেপে সিএসডিএস কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক সহায়তা প্রাপ্য একটি সমীক্ষক সংস্থা। লোকসভা ভোটের প্রেক্ষিতে গত এক সপ্তাহে ১৯টি রাজ্যের ৪০০টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের প্রায় ১১ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলে একটি নমুনা সমীক্ষা রিপোর্ট তৈরি করেছে এই সংস্থা। ভোটারদের কাছে তাদের প্রশ্ন ছিল সোজাসাপ্টা—এই নির্বাচনে প্রধান ইস্যুগুলি কী কী? উত্তরে যা উঠে এসেছে, তাতে ঠান্ডা ঘরে বসে থাকলেও মোদি-অমিত শাহদের কপালে ঘাম দেখা দিতে পারে। সমীক্ষায় ৭১ শতাংশ মানুষ বলেছেন, অত্যধিক মূল্যবৃদ্ধিতে সংসার চালানোই তাদের কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রসঙ্গত গত সপ্তাহে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে নেই। বরং তা আরও বাড়তে পারে। এতদিন বিরোধীদের অভিযোগ ছিল, বেকারত্ব মোদি জমানায় রেকর্ড ছুঁয়েছে। সমীক্ষা রিপোর্টও বলছে, গ্রাম-শহর মিলিয়ে ৬২ শতাংশের বক্তব্য, একটা স্থায়ী চাকরি বা নিয়মিত কাজ পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। জীবিকার সন্ধান করে উপযুক্ত পেশার কাজ পাননি ৬০ শতাংশের বেশি মানুষ। কেন্দ্রীয় স্তরের সংস্থা সিএমআইআই বলেছে, গত দশ বছরে দেশে বেকারত্ব দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১৪-তে যা ছিল ৫.৪৪ শতাংশ, ২০২৩-এর নভেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.২ শতাংশ। সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন জানিয়েছে, ভারতে কর্মহীনদের মধ্যে ৮০ শতাংশ যুব সম্প্রদায়। স্নাতক বেকারের সংখ্যা ১৩.৪ শতাংশ। সিএসডিএস-এর সমীক্ষায় হিন্দুত্ব, রামমন্দির, দুর্নীতিদমন, বিদেশে ভারতের ভাবমূর্তির মতো বিজেপি’র হাতেগরম নির্বাচনী ইস্যুগুলিকে গুরুত্ব দিয়েছেন সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ (মাত্র) ভোটার। মোদি সরকারের অন্যতম দাবি, উন্নয়ন। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখিয়ে পাঁচ বছর আগে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন মোদি। কিন্তু সমীক্ষার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের রায় হল, এই জমানায় উন্নয়ন হয়েছে শুধু ধনীদের।
আসলে এটাই মোদি সরকারের প্রকৃত ছবি। ‘বিশ্বগুরু’ হয়ে ওঠার পথ দেখাতে ব্যস্ত যারা তাদের রাজত্বে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩-এর মানবউন্নয়ন সূচকে বিশ্বের ১৯১টি দেশের তালিকায় ভারত রয়েছে ১৩২-এ। ক্ষুধাসূচকে ১২৫টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১১১তম। আর মাথাপিছু আয়ে বিশ্বের ১৮৯টি দেশের মধ্যে ভারত রয়েছে ১৪১তম স্থানে। আয়ের মাপকাঠিতে জনসংখ্যার ১ শতাংশ ধনকুবের দেশের ৪০ শতাংশ সম্পদের মালিক। অথচ গড়পড়তা আম জনতার আয় কমেছে। এই ছবিটা আদৌ ৫৬ ইঞ্চি ছাতি ফুলিয়ে গর্ব করার মতো নয়। আর গণতন্ত্র! সম্প্রতি লন্ডনের একটি সংস্থা সমীক্ষা রিপোর্টে বলেছে, ভারত ‘পূর্ণ গণতন্ত্র’ থেকে ‘ত্রুটিপূর্ণ গণতন্ত্র’-তে নেমে গিয়েছে। ভারতের স্থান এখন ৪১তম। এ সবই আসলে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ‘অমৃতকাল’-এর নির্যাস। সন্দেহ নেই, ৪০০ আসন জেতার ঘোষণা করলেও মোদি-শাহদের চোরাবালিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। মন্দির না মূল্যবৃদ্ধি, হিন্দুত্ব না বেকারত্ব—শেষ বিচারের ভার সেই জনতার হাতে।
13th  April, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
একনজরে
 নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের প্রচার শুরু হয়ে যায় পুরোদমে। তার প্রায় দেড় মাস পর দেখা যাচ্ছে, প্রচার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচির সংখ্যার নিরিখে যাদবপুর লোকসভা অন্য কেন্দ্রগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। ...

আগামী দু’বছরের মধ্যে একটা ট্রফি জিততেই হবে বাবর আজমদের। ওডিআই ও টি-২০ ফরম্যাটে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিকেটারদের ...

জমি দুর্নীতি মামলায় ধৃত ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইডির জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এই মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে। আগামী ৬ মের মধ্যে এব্যপারে জবাব দিতে হবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী ...

পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোটের প্রচারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ খানিকটা ম্রিয়মাণ। এখনও পর্যন্ত তিনি জনসভা করেছেন মাত্র দু’টি। তিনি মালদহে একটি রোড শোতে অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতিমধ্যেই জনসভা করে ফেলেছেন ন’টি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: মুম্বইকে ৪ উইকেটে হারাল লখনউ 

11:24:00 PM

আইপিএল: ৫ রানে আউট টার্নার, লখনউ ১২৩/৫ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৪৫

11:10:00 PM

আইপিএল: ৬২ রানে আউট স্টোইনিস, লখনউ ১১৫/৪ (১৪.৫ ওভার), টার্গেট ১৪৫

11:05:35 PM

আইপিএল: ১৮ রানে আউট হুডা, লখনউ ৯৯/৩ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:57:18 PM

আইপিএল: ৩৯ বলে হাফসেঞ্চুরি স্টোইনিসের, লখনউ ১০১/৩ (১৩.৩ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:48:34 PM

আইপিএল: লখনউ ৭৯/২ (১০ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:44:24 PM