Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। ওই শর্তগুলির মধ্যে দুটি হল—(এক) সংশ্লিষ্ট কোম্পানিটি সরকারের মালিকানাধীন নয় এবং (দুই) তার বয়স তিনবছরের কম নয়। ২০১৩ সালে প্রণীত কোম্পানি আইনের ১৮২ ধারার অধীনে এই শর্ত বহাল রয়েছে। নির্বাচনী বন্ড চালু করার রাস্তা সাফ করতে ২০১৭ সালের ফিনান্স অ্যাক্টের মাধ্যমে ভারতের নির্বাচনী আইন, কোম্পানি আইন এবং আয়কর আইনে কিছু পরিবর্তন আনা হয়। তারপরেও সংশোধিত ১৮২ ধারা ওই শর্তটি ফের বহাল রাখে। যাই হোক, ওই সংশোধনীর মাধ্যমে প্রথম শর্তটি মুছে গিয়েছে যাতে বলা ছিল, একটি কোম্পানির রাজনৈতিক চাঁদার পরিমাণ তার পূর্ববর্তী তিনটি অর্থবর্ষের গড় নিট লাভের ৭.৫ শতাংশের মধ্যে থাকবে। তবে প্রথম তিনবছরে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের পুরনো নিষেধাজ্ঞাই সংস্থাগুলির উপর বহাল রয়েছে। পূর্বোক্ত ১৮২ ধারা অনুযায়ী, কোনও সংস্থা এই আইন ভেঙে রাজনৈতিক চাঁদা দিলে কঠোর সাজার মুখে পড়বে। ওই সংস্থাকে দেওয়া হবে অর্থদণ্ড। জরিমানার পরিমাণ হতে পারে প্রদত্ত চাঁদার পাঁচগুণ পর্যন্ত। এমনকী, ওই কোম্পানির দায়ী প্রত্যেক কর্মকর্তাকেও কারাদণ্ড ভোগ করতে হতে পারে। কারাবাসের মেয়াদ হতে পারে ছ’মাস পর্যন্ত। ওইসঙ্গে হতে পারে প্রদত্ত রাজনৈতিক চাঁদার পাঁচগুণ পরিমাণ অর্থদণ্ডও!
এই কঠোর আইনের পাশাপাশি সামনে এল বেপরোয়াভাবে তা লঙ্ঘনেরও  তথ্য: ২০টি নতুন কোম্পানি রাজনৈতিক দলগুলিকে ১০৩ কোটি টাকার চাঁদা দিয়েছে। এই সংস্থাগুলির মধ্যে পাঁচটির বয়স তখন একবছরেরও কম। সাতটি কোম্পানির বয়স একবছর। বাকি আটটি কোম্পানি দু’বছর পূর্ণ করেছে সবে। আরও লক্ষণীয় বিষয় হল, এই কোম্পানিগুলির হাঁটি হাঁটি পা পা’র শুরু ২০১৯-এর টালমাটাল আর্থিক পরিমণ্ডলে কিংবা বেনজির করোনা দুর্যোগ পর্বে। আরও অবাক হতে হয় যে, এমন এক অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে সংস্থাগুলি ভূমিষ্ঠ হয়েই কোটি কোটি টাকার বন্ড কিনেছে ‘প্রিয়’ রাজনৈতিক দলগুলির ভাণ্ডার ভরে দেওয়ার জন্য! স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, এগুলি আদৌ কোনও সত্যিকার কোম্পানি, নাকি শুধুই কাগুজে? নির্বাচনী বন্ড যেন পেঁয়াজের খোসা! একটির পর একটি স্তর উন্মোচিত হয়ে চলেছে ক্রমেই। শীর্ষ আদালতের গুঁতোয় বন্ডের নাড়ি-নক্ষত্র ফাঁস হতেই বিস্ফোরণের সিরিজ দেখে চলেছে দেশবাসী। সামনে আসছে বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদান এবং বিনিময়ে প্রতিদান লাভেরও ভূরি ভূরি অভিযোগ।
 এই ধারাবাহিক তথ্য ফাঁসের নবতম সংযোজনের নাম শেল কোম্পানি। বাস্তবে অস্তিত্বহীন এই কোম্পানিগুলির জন্মরহস্যের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে ইলেক্টোরাল বন্ড নামক আজগুবি স্বচ্ছতার আবিষ্কার। এই মহান আবিষ্কর্তার নাম মোদি সরকার, যার ৫৬ ইঞ্চি চওড়া গর্ব—‘না খায়ুঙ্গা, না খানে দুঙ্গা’! কিন্তু নির্বাচনী বন্ড ব্যবস্থার মুখোশ খুলে পড়তেই দিনে দিনে পরিষ্কার হচ্ছে, এই সরকারকে সামনে রেখে শাসক দল বিজেপি কব্জি ডুবিয়েই খেয়েছে! আর তাড়াহুড়ো করে চোখের খিদে মেটাতে গিয়ে এদিক ওদিক ছড়িয়েও ফেলেছে কিছু। সেসবই কম-বেশি পেয়েছে কয়েকটি বিরোধী দল। এত পাপ মুছে ফেলতে বিরোধী দলগুলির প্রাপ্তিযোগকে রুমালের মতোই ব্যবহার করতে চাইছে মোদির পার্টি। কিন্তু মানুষ যা বোঝার ঝুঝে গিয়েছে। তারা বরং আরও অধীর হয়ে উঠেছে ফর্দার পিছনে আর কী কী দেখা বাকি, সেসব উপভোগের জন্য। কিন্তু শুধু কৌতূহলী জনতার আমোদ মিটিয়েই ক্ষান্ত দিতে পারে না একটি গণতান্ত্রিক সিস্টেম। সংগত প্রশ্ন এই যে—এত সংখ্যক শেল কোম্পানি গজাল কাদের গাফিলতিতে কিংবা ইন্ধনে? কাগুজে কোম্পানিগুলি বহাল তবিয়তে তাদের রাজনৈতিক প্রভুদের সেবা দিল কোন জাদুতে? এসব কোম্পানির আড়ালে আসলে রয়েছেন কোন প্রভাবশালীরা? সেবা প্রদানের বিনিময়ে তাঁরা কী কী ফায়দা ঘরে তুলেছেন? এই ব্যবস্থায় বঞ্চনা ঘটেছে কাদের সঙ্গে? রাজকোষের ক্ষতির পরিমাণই-বা কত? সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্নের লম্বা মালা। এসবের সদুত্তর নিয়ে দোষীদের চিহ্নিতকরণসহ উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার এখনই। বস্তুত ইলেক্টোরাল বন্ড নামক সুবৃহৎ কেলেঙ্কারি ফাঁস করেই বিচার বিভাগের দায়িত্ব শেষ হচ্ছে না, বরং আরও বড় চ্যালেঞ্জ জয়ের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি তারা।
12th  April, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
একনজরে
অটো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক বধূর। ঘটনায় জখম হয়েছেন অটোয় থাকা আরও এক যাত্রী। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটে শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাজ্য ...

 নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের প্রচার শুরু হয়ে যায় পুরোদমে। তার প্রায় দেড় মাস পর দেখা যাচ্ছে, প্রচার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচির সংখ্যার নিরিখে যাদবপুর লোকসভা অন্য কেন্দ্রগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। ...

আগামী দু’বছরের মধ্যে একটা ট্রফি জিততেই হবে বাবর আজমদের। ওডিআই ও টি-২০ ফরম্যাটে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিকেটারদের ...

পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোটের প্রচারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ খানিকটা ম্রিয়মাণ। এখনও পর্যন্ত তিনি জনসভা করেছেন মাত্র দু’টি। তিনি মালদহে একটি রোড শোতে অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতিমধ্যেই জনসভা করে ফেলেছেন ন’টি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ৪৬ রানে আউট ওয়াধেরা, মুম্বই ১১২/৬ (১৭.১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

09:18:21 PM

আইপিএল: ১ রানে আউট নবি, মুম্বই ১২৩/৭ (১৮.১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

09:12:19 PM

আইপিএল: ৩২ রানে আউট ঈশান কিষান, মুম্বই ৮০/৫ (১৪ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:49:28 PM

আইপিএল: মুম্বই ৬৫/৪ (১১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:45:55 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট হার্দিক পান্ডিয়া, মুম্বই ২৭/৪ (৫.২ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:17:17 PM

আইপিএল: ১০ রানে আউট সূর্যকুমার যাদব, মুম্বই ১৮/২ (২.৪ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:01:37 PM