Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মধুচন্দ্রিমা কি শেষ হল?

একসময় ছিল সাপে-নেউলে সম্পর্ক। ফিরে যেতে হয় বাহাত্তর-সাতাত্তর সালে। যখন অত্যাচারিত হচ্ছিল সিপিএম কর্মী সমর্থকরা। খুনোখুনির রাজনীতি। কংগ্রেস জমানার সেই অত্যাচারের প্রতিশোধ নেওয়া শুরু হল বাম জমানায়। শুধুমাত্র কংগ্রেস প্রার্থীকে ভোট দিয়েছে বলে সন্দেহবশত হাত কেটে নেওয়া হল ভোটারের। সে সবই এখনও ইতিহাস। তবে, ওই দুই জমানায় ভুক্তভোগীদের সেই দগদগে ক্ষতটি থেকে গিয়েছে বহু কংগ্রেস বা সিপিএম কর্মী সমর্থক বা তাদের পরিবারের অন্তরে। তাই, ভোটের জন্য ‘ধান্দাবাজি’র রাজনীতিতে কংগ্রেস সিপিএমের সখ্যকে উভয় শিবিরের অনেকেই হয়তো স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে পারেননি। সেইসব অত্যাচারিত মানুষের অন্তরের ব্যথাকে গুরুত্ব না দিয়ে তৃণমূল জমানায় শুরু হয়ে যায় উভয় শিবিরের মধুচন্দ্রিমা। উদ্দেশ্য একটাই ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলা। তাই, ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটে বাম এবং কংগ্রেস জোটবদ্ধ হয়ে লড়াই করার পর থেকেই প্রতিপক্ষ এই দুই রাজনৈতিক শিবির তালমিল রেখেই চলছিল। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ইস্য্যুতে একযোগে প্রতিবাদে তাদের সরব হতেও দেখা গিয়েছে। কিন্তু, যেখানে নিজেদের স্বার্থ রক্ষাটাই বড় ব্যাপার, নীতি আদর্শের কোনও বালাই নেই সেখানে এই সখ্য কতদিন টিকিয়ে রাখা সম্ভব? এই প্রশ্নটাই বড় আকারে দেখা দিল আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। প্রত্যাশিতভাবেই ভোটের লড়াইয়ে আসন বণ্টন নিয়ে দুই শিবিরের আকচাআকচির পরিণতিতে সেই মধুচন্দ্রিমায় সম্ভবত ছেদ পড়তে চলছে। অন্তত রাজ্য বামফ্রন্টের বৈঠকে মোট ২৫ জন প্রার্থীর নাম একতরফাভাবে বাম নেতারা চূড়ান্ত করে ফেলার পর হাত পা গুটিয়ে বসে থাকেনি কংগ্রেস। এআইসিসি নির্বাচন কমিটির বৈঠকেও রাজ্যের ১১জন কংগ্রেস প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করে ঘোষণা করে দিয়েছে তারা। বাম-কংগ্রেসের মধ্যে জোট বা সমঝোতার প্রশ্নটিকে এড়িয়ে গিয়ে এইভাবে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দেওয়ার বিষয়টি উভয় শিবিরের মধ্যে দূরত্ব যে অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। শেষ মুহূর্তে অবশ্য, বঙ্গ সিপিএম নেতারা সমঝোতার মরিয়া প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। যদিও, প্রার্থী ঘোষণার ঘটনায় তাঁদের সাংগঠনিক দুর্বলতাটি প্রকাশ হয়ে পড়ল। বরাবরই কংগ্রেসের সঙ্গে সখ্যের বিরুদ্ধে থাকা কট্টরপন্থী প্রকাশ কারাত লবির বক্তব্যকে আমল না দিয়ে, এমনকী সমঝোতার জন্য প্রার্থীদের নাম নিয়ে কংগ্রেসের সঙ্গে আলোচনা না করেই একতরফাভাবে বামেরা ২৫টি আসনের জন্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে—দলের অন্দরে এবং কংগ্রেস শিবিরেও। প্রায় সাইন বোর্ডে রূপান্তরিত হয়ে যাওয়া বঙ্গ সিপিএমের মধ্যে দাদাগিরি করার প্রবণতাটি যে এখনও বহাল রয়েছে, এ ঘটনা তারই প্রমাণ।
রাজ্যের মোট ৪২ টি আসনের মধ্যে ১১টি লোকসভা আসনের জন্য কংগ্রেস প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করার পর এখন যে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে তা হল—ওই আসনগুলিতে অন্তত চতুর্মুখী লড়াই হতে চলেছে। বিরোধী ভোট ভাগাভাগির কারণে এর ফলে শাসক দল তৃণমূল বাড়তি সুবিধা পেতে পারে। আর, কংগ্রেসের এই একলা চলার সিদ্ধান্তে বেকায়দায় পড়বে সিপিএম। যদিও সিপিএম এখনও হাল ছাড়তে নারাজ। লোকসভা নির্বাচনে এ-রাজ্যে বাম-কংগ্রেসের মধ্যে জোট দফারফার প্রশ্নটি সামনে এসে যাওয়ায় অন্য রাজ্যে জোট রাজনীতির ক্ষেত্রে তা কতটা প্রভাব ফেলবে সেটাও একটা বড় প্রশ্ন। কারণ, আগে সিপিএম ঘোষণা করেছিল—পশ্চিমবঙ্গের মতোই তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র, বিহার ও ওড়িশাতে কংগ্রেসের সঙ্গে রাজ্যভিত্তিক আসন সমঝোতার পথে তারা হাঁটবে। বিষয়টি পশ্চিমবঙ্গে ধাক্কা খাওয়ায় এবং কংগ্রেস এখনও পর্যন্ত এই রাজ্যে ‘একলা চলো’ নীতি গ্রহণ করায় তার প্রভাব অন্য রাজ্যে সমঝোতার ক্ষেত্রে পড়লে অবাক হওয়ার নয়। একটা আশঙ্কা তো থেকেই যায়। সেক্ষেত্রেও হয়তো এসে যাবে ভোট ভাগাভাগির প্রশ্নটিও। সিপিএমের আরও কোণঠাসা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
বাম-কংগ্রেস জোটের দফারফা হলে উভয় শিবিরের কে কতটা লাভবান হবে বা হবে না তা যথাসময়েই জানা যাবে। তবে, শাসক-বিরোধী ভোট ভাগাভাগি হলে শাসক দল যে বাড়তি কিছুটা সুবিধা পেয়ে যায় সেটা জানা কথা। সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী মোদির দল বিজেপি অন্য কোনও কোনও রাজ্যে কিছুটা সুবিধাজনক পরিস্থিতিতে চলে আসতে পারে। আর, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে একইভাবে সেই সুবিধা পেতে পারে তৃণমূল। অবশ্য, সবটাই নির্ভর করবে জনগণেশ কী চায় তার উপর। আসলে, নীতি আদর্শের দিক থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন মেরুর দুই প্রতিপক্ষের জোটবদ্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে থাকে নানা প্রতিবন্ধকতা। এই রাজ্যে সিপিএম তার অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে কংগ্রেসের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালালেও সমঝোতার প্রশ্নে শেষরক্ষা করতে তারা বিফল হয়েছে। বঙ্গ বাম নেতাদের একাংশের ঔদ্ধত্যের কারণেই তাদের এই ব্যর্থতা। এতে মুখ তাদেরই বেশি পুড়ল।
20th  March, 2019
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:19:48 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM