ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
এবিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চারবার এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দু’বার সভা করে গিয়েছেন। তারপর থেকেই নেতা, কর্মীরা বাড়তি তাগিদ নিয়ে কাজ করেছেন। এবার এতবার সর্বোচ্চ নেতা, নেত্রীরা সভা করায় আমাদের জয় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। বালুরঘাট আমাদের হাতে আসছেই। সুকান্ত মজুমদারকে প্রাক্তন করেই ছাড়ব।
অন্যদিকে, বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকারের মন্তব্য, সুকান্ত মজুমদার যা উন্নয়ন করেছেন, তৃণমূলের আগের সাংসদ, মন্ত্রীরাও তা করতে পারেননি। খোদ তৃণমূলের প্রার্থী মন্ত্রী হয়েও কোনও কাজ করেননি। ভয় পেয়েছেন বলে মমতা এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বারবার জেলায় আসতে হচ্ছে।
বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্র এবার হটসিট। খোদ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের গড় বালুরঘাট। তিনি বিদায়ী সাংসদও। সেই সুকান্তের সঙ্গে টক্কর দিতে বালুরঘাটের বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রকে প্রার্থী করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই এবার বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে লড়াই জমে উঠেছে। এদিকে ভোটের আগে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও বালুরঘাটে ঘাঁটি গেড়েছেন। রণকৌশল ও নানা বিষয় দেখছেন তিনি।
ভোট ঘোষণার আগে জানুয়ারির শেষ দিন বালুরঘাটে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশাসনিক বৈঠকের পর একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন করে দীর্ঘ ১২ বছর পর বালুরঘাটে রাত্রীযাপন করেছিলেন। তারপর চারবার সভা করেছেন মমতা। তপন, হরিরামপুর, কুমারগঞ্জ এবং শেষে বালুরঘাট বিধানসভায় জনসভা করেন তিনি। অভিষেকও গঙ্গারামপুরে সভা ও ইটাহারে রোড শো করেন।