ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, চোরাই টোটোর এই কারবারের সঙ্গে জড়িত চারজনকে গেপ্তার করা হয়েছে। তারা টোটোর শোরুমের কর্মচারী সুজিত সাহা ও ম্যানেজার বিশাল সরকার, এক গ্যারেজ মালিক সুভাষ মালাকার এবং টোটো চুরিতে অভিযুক্ত বিবেক দাস।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২১ এপ্রিল ভোরে ডাবগ্রামে একটি বাড়ি থেকে টোটো চুরি যায়। ২২ এপ্রিল শিলিগুড়ি থানায় টোটোর মালিক অভিযোগ দায়ের করেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিস খবর পায়, চুরি করা টোটো নিয়ে এক মহিলাকে দেখা গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিস ওই মহিলা ও টোটোটিকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। ওই মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস জানতে পারে ইস্টার্ন বাইপাসে এলাকায় একটি শোরুম থেকে মহিলা টোটোটি কিনেছেন। তার বিলটিও তিনি পুলিসকে দেখান। এরপর শিলিগুড়ি থানার সাদা পোশাকের পুলিস ওই শোরুমে পৌঁছয়।
জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস জানতে পারে শোরুমের কর্মী সুজিত সাহা চুরি করা টোটোটি নরেশে মোডের এক গ্যারেজ মালিক সুভাষ মালাকারের কাছ থেকে ১৪ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছিল। টোটোটি সে শোরুমে নিয়ে আসে। শোরুমের ম্যানেজার বিশাল সরকার ৫৫ হাজার টাকায় চুরি করা টোটোটি ওই মহিলার কাছে বিক্রি করে। সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ পুলিস জানতে পেরেছে বিবেক দাস নামে এক ব্যক্তি ২১ এপ্রিল ডাবগ্রাম এলাকা থেকে টোটোটি চুরি করেছিল। তারপর সে সুভাষ মালাকারের গ্যারেজে টোটোটি বিক্রি করে।