ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
গত সোমবার গড়ালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বামনপাড়ার বাসিন্দা পেশায় বিমা কোম্পানির এজেন্টের দ্বিতীয় স্ত্রী আয়েশা খাতুনের (২৮) মৃত দেহ শোবার ঘর থেকে উদ্ধার করে পুলিস। ঘটনার পরই আয়েশার ভাই অতিবুল ইসলাম দাবি করেন, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পাওয়ার তাঁরা দিদির শ্বশুরবাড়ি গিয়ে দেখেন দিদির মৃতদেহ বিছানায় পড়ে রয়েছে। মুখ দিয়ে ফ্যানা বের হচ্ছে। শরীরে ছিল আঘাতের চিহ্ন। বাড়িতে কেউ ছিল না। তাঁর দাবি ছিল, দিদির শ্বশুরবাড়ির লোকেরা দিদিকে অত্যাচার করত, যেকারণে একাধিকবার সালিশি সভাও বসাতে হয়েছিল। ঘটনার জন্য জামাইবাবু ছাড়াও পরিবারের তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন অতিবুল। যদিও ঘটনার পর পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা। এদিন গ্রামবাসীরা রাস্তা অবরোধ করার পর পুলিস একজনকে ধরলেও বাকি দু’জন এখনও গা ঢাকা দিয়ে আছে।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য যোগেন্দ্রনাথ সেন বলেন, গ্রামবাসীরা মৃতার স্বামী সহ অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে রাস্তা অবরোধ করেছিলেন। পরে পুলিসের আশ্বাসে তাঁরা অবরোধ তুলে নেন। শুনেছি একজন গ্রেপ্তার হয়েছে। আশা করছি, বাকিরাও খুব দ্রুত ধরা পড়বে।