কলকাতা

‘অনুদান নিয়েও বাড়ি তৈরি করতে পারব না’ বিডিওকে জানালেন কাকদ্বীপের দু’টি পরিবারের সদস্যরা

সংবাদদাতা, কাকদ্বীপ: দু’টি পরিবারের বাড়িই প্রায় ভগ্ন অবস্থায় রয়েছে। আবার বাংলার বাড়ির চূড়ান্ত তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। তবে সেই টাকা নিতে চায় না দু’টি পরিবারই। কাকদ্বীপের সূর্যনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজারবেড়িয়ার ৭৪ বছরের বাসিন্দা ধনঞ্জয় মিশ্র ও পাঁচ নম্বর সরকার চকের বাসিন্দা পঞ্চানন মণ্ডল, দু’জনেই একমত। কারণ তাঁরা বাড়ি তৈরিতে অপারগ।  
টাকা নিতে না চাওয়ার কথা ইতিমধ্যেই কাকদ্বীপের বিডিওকে লিখিতভাবে তাঁরা জানিয়ে দিয়েছেন। দু’টি পরিবারেরই দাবি, ইমারতী দ্রব্যের বহন ও মিস্ত্রি খরচ সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনাকাটা করে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকার মধ্যে বাড়ি করতে পারবেন না। বয়সের ভারও তাঁদের ভাবাচ্ছে। তাই বাড়ি তৈরির ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। সরকারের টাকা নষ্ট হোক চান না তাঁরা। 
ধনঞ্জয়বাবু কৃষি পেনশনের এক হাজার টাকা করে ভাতা পান। তাঁর স্ত্রী জোৎস্না মিশ্র এক হাজার টাকা করে বার্ধক্য ভাতা পান। সংসার চালানোর ক্ষেত্রে এই টাকাই তাঁদের মূলধন। মাঝেমধ্যে ছেলে, মেয়ে ও জামাই সাহায্য করে। ছেলে কর্মসূত্রে পরিবার নিয়ে বাইরে থাকেন। পাকা বাড়ি তৈরি করে দেওয়ার ক্ষমতা তাঁদের নেই। বৃদ্ধ দম্পতির জীবন কাটে প্রায় ভগ্ন বাড়িতেই।
অন্যদিকে পঞ্চাননবাবু পান বার্ধক্য ভাতা ও তাঁর স্ত্রী পান লক্ষীর ভাণ্ডারের এক হাজার টাকা। রাজ্য সরকারের দেওয়া এই ভাতার টাকার উপর তাঁরা নির্ভরশীল। ছেলে তাঁদের ছেড়ে বাইরে চলে গিয়েছে। বর্তমান পঞ্চাননবাবু অসুস্থ। তাঁর বাড়ি করার ক্ষমতা নেই। তিনি সরকারি টাকা নিয়ে নয়ছয় করতে চান না। কাকদ্বীপের বিডিও ঋক গোস্বামী বলেন, ‘দু’জনের নামই চূড়ান্ত তালিকায় রয়েছে। কিন্তু দু’জনেই টাকা নেবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।’  নিজস্ব চিত্র
4h 4m ago
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

পুরনো রোগের আকস্মিক বৃদ্ধিতে ভুগতে হতে পারে। অর্থাগমের ক্ষেত্রটি কমবেশি শুভ। জরুরি কাজ করার ক্ষেত্রে...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.৭৩ টাকা৮৫.৪৭ টাকা
পাউন্ড১০৫.৮৫ টাকা১০৯.৬১ টাকা
ইউরো৮৭.৮২ টাকা৯১.২১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
1st     December,   2024
দিন পঞ্জিকা