•নীতি আয়োগের বৈঠকে অনুপস্থিত নীতীশ কুমার

শনিবার ছিল নীতি আয়োগের বৈঠক। যেখানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তথা কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের জোট শরিক নীতীশ কুমার। তবে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিহারের দুই উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরী এবং বিজয় কুমার সিনহা। তবে নীতীশের অনুপস্থিতির কারণ নিয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।

•প্যারিস ওলিম্পিকসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন মুকেশ-নীতা আম্বানিও

•পুরনো শত্রুতার জেরেই খুন ময়নাগুড়ির কংগ্রেস কর্মী

পুরনো শত্রুতার জেরেই খুন হতে হয় ময়নাগুড়ির কংগ্রেস কর্মী মানিক রায়কে। পুলিসি জেরায় তা স্বীকার করে নেন ধৃত সবিতা রায়। ইতিমধ্যেই সবিতা রায়ের স্বামী ও ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। জানা গিয়েছে, মৃত কংগ্রেস কর্মী মানিক রায়ের সঙ্গে ৫ বছর আগে প্রতিবেশী সবিতা রায়ের পরিবারের ঝামেলার সূত্রপাত। অভিযোগ, সেসময় মানিকের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন সবিতা। মানিকের বিরুদ্ধে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। তারই বদলা নিতে মানিককে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।

•জম্মু কাশ্মীরে জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই সেনার, মৃত পাকিস্তানি এক নাগরিক

জম্মু কাশ্মীরে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে এনকাউন্টারে ভারতীয় সেনা। মাচ্চাল সেক্টরের কামকারি এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় সেনা। ঘটনায় এক পাকিস্তানি নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

•সহ শিক্ষককে হেনস্তা প্রধান শিক্ষিকার, পথ অবরোধ পড়ুয়াদের

প্রধান শিক্ষিকার হাতে সহশিক্ষকের হেনস্তার অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটে কালনা ধাত্রীগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে। ঘটনার জেরে সোচ্চার হয় স্কুলের পড়ুয়ারা। শনিবার এর প্রতিবাদে কালনা-বর্ধমান রোড অবরোধ করে বিক্ষোভে সামিল হয় তারা। ঘটনার খবর পেয়ে আসে পুলিস। বেশ কিছুক্ষণ পর পুলিসি আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেয় পড়ুয়ারা।

•রানাঘাটের ব্যবসায়ী ও গাড়ির চালককে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

রানাঘাটের ব্যবসায়ী সুমন চক্রবর্তী এবং তাঁর গাড়ির চালক রূপক দাসের খুনের ঘটনায় দীপক স্বর্ণকার নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করল পুলিস। জানা গিয়েছে, ধৃত রানাঘাট শহরের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।  আগে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছিল পুলিস, পরে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিস সূত্রে খবর, খুনের ঘটনায় সুমন চক্রবর্তীর স্ত্রী দীপকের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। শনিবার ধৃতকে রানাঘাট আদালতে তোলা হয়। পুলিসের তরফে সাত দিনের পুলিসি হেফাজত চাওয়া হয়েছে।