শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
গলসির রামগোপালপুরের সন্টু মণ্ডল, হরেকৃষ্ণ রায় বলেন, বোরোয় জল মিলবে কি না, তা বুঝতে পারছি না। সব জায়গায় বীজতলা তৈরির কাজ চলছে। আমরাও বীজতলা তৈরির কাজ শুরু করেছি। করোনার জন্য এমনিতেই চাষের অবস্থা খারাপ। এবার আমনের ফলন কিছুটা কম হয়েছে। বোরো চাষেও ভালো খরচ হবে। পাম্পের সাহায্যে জল দিয়ে বীজতলা তৈরির কাজ হচ্ছে। প্রতিবছর সরকার দেরি করে জল দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানায়। জল না মিললে চাষিরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। আগেভাগে জানতে পারলে চাষিরা বোরো চাষের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। দেরি করে ঘোষণার জন্য সমস্যায় পড়তে হয়। টোটন মল্লিক নামে এক চাষি বলেন, আগেরবার জল মেলেনি। বীজতলা তৈরি করেছিলাম। পরে জল দেওয়া হবে না বলে জানতে পারি। বীজতলা তৈরি করতে গিয়ে আমার ৭-৮ হাজার টাকা ক্ষতি হয়। সরকার আমন ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গে বোরো চাষের জল দেওয়ার ব্যাপারে ঘোষণা করলে চাষিদের সুবিধা হতো। অযথা বীজতলা তৈরির জন্য খরচ করতে হতো না। পাম্প সেট দিয়ে জল এনে বীজতলা তৈরি করছি। আমার মতো অনেকেই জল মিলবে কি না তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ ইসমাইল বলেন, পর্যাপ্ত জল রয়েছে। জলের অভাব হবে না। জলের বিষয়ে ১৪ ডিসেম্বর সার্কিট হাউসে ৫টি জেলাকে নিয়ে মিটিং আছে। সেখানেই সেচের জলের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।