Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

 আলোর উৎসব
কা লী পু জো

 রং-বেরঙের আলো দিয়ে বাড়ি সাজানো, তুবড়ি, হাউই আর রংমশালের আলোর ছটা, মিষ্টিমুখ, রাত জেগে পুজো দেখা... এমনভাবেই কেটে যায় কালীপুজোর দিনটা। জানাল বিভিন্ন স্কুলের ছেলেমেয়েরা।

আমার দেওয়ালি
মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে এবং নানান রঙের টুনি, মোমবাতি দিয়ে সাজাব বাড়ির অঙ্গন। বন্ধুদের আসতে বলব। সবাই মিলে আনন্দে মাতব। জানি, দেওয়ালির অর্থ শুধুমাত্র আলোর রোশনাই নয়। আসল কথাই হল মনের অন্ধকার দূর করে আলোয় ভরে তোলা। যত অজ্ঞানতা কুসংস্কার আছে তা দূর করে জ্ঞানের বাতি জ্বালানোই তো একমাত্র উদ্দেশ্য। উপনিষদে পড়েছি—
‘...তমসো মা জ্যোতির্গময়...’
আর এই সার্থকতাই পূর্ণতা আনে উৎসব পালনে। এও জানি দেওয়ালি মানেই আলোর উৎসব। পাড়ার পূজামণ্ডপে সারারাত জেগে মায়ের পূজা দেখব। মনের আনন্দে ঢাক বাজাব। সন্ধ্যায় বাড়িতে মা-বাবা-ভাইবোনদের— বন্ধুদের নিয়ে সবাই মিলে প্রাণখুলে আনন্দ করব।
প্রার্থনা করব মাগো, অজ্ঞানতা দূর করে জ্ঞানের আলোকে উদ্ভাষিত করো!
কিঞ্জল চক্রবর্তী, দ্বাদশ শ্রেণী
কল্যাণী শিক্ষায়তন, কল্যাণী
শুভ শক্তির আরাধনা
বাঙালির উৎসবের মধ্যে সামাজিক উৎসবই সব থেকে বেশি। এই শ্রেণীর উৎসবে সমাজের মানুষ বেশি করে পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়। বাঙালির ধর্মীয় চেতনা মজ্জাগত, যে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে ঘিরে তাদের মধ্যে থাকে উৎসবের মেজাজ। দেওয়ালি ও কালীপূজা অনুষ্ঠিত হয় কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে। সব ধর্মের লোকেরাই এই অনুষ্ঠানে নিজেদেরকে আনন্দে মাতিয়ে রাখে। এই উৎসবে অশুভ শক্তিকে বিদায় জানিয়ে শুভ শক্তির আরাধনা করা হয়। উৎসবমুখর বাঙালিরা মেতে ওঠে শক্তির পূজায়। পুরাণে উল্লেখ আছে মাতৃশক্তির আরাধনায় মানবজাতির শক্তি ও জ্ঞানের উন্মেষ ঘটে। আলোক উজ্জ্বলের মধ্যে দিয়ে ও শব্দহীন বাজি ফাটিয়ে আমরা এই উৎসবে আনন্দে মুখরিত হই।
সৌপর্ণ চক্রবর্তী, ষষ্ঠ শ্রেণী, হিন্দু স্কুল
ফানুসগুলো যে কোথায় চলে যায়...
আমার ভাই নীলাব্জকে তোমাদের চেনার কথা নয়। সে সবে কেজি টু হলে হবে কী, কথায় বেশ পাকা। সারাক্ষণ শব্দের খই ফোটে তার মুখে। এই তো সেদিন, আমাদের স্কুলের কাছে যে কুমোর ঠাকুর বানায় সেখানে দাঁড়িয়ে কোমরে হাত দিয়ে ভাই জিজ্ঞেস করল, ‘বাবা, এগুলি কী ঠাকুর?’ বাবা বলল, ‘কালীঠাকুর’। ভাই জিজ্ঞেস করল, ‘এই ঠাকুরের গলায় ওগুলি কী?’ বাবা বললেন, ‘ওটা তো মুণ্ডমালা’। ভাই সঙ্গে সঙ্গে বলল, ‘ধুস, কোনও মাথামুণ্ডুই বুঝতে পারলাম না’।
আমি অবশ্য জানি, ওই মুণ্ডমালা আসলে সংস্কৃতের পঞ্চাশটি অক্ষরের প্রতীক। বাবা আমাকে গল্প বলেছে কালী ঠাকুরের। কীভাবে শিব মা কালীর পায়ের নীচে এল, কেন মা কালী জিভ কেটে থাকেন, কেন কালীর কোমরে কাটা হাতের মালা— আরও কত কী! সত্যি বলতে, কুমোরের কালীঠাকুর গড়া দেখতে দেখতে আমার সেই গল্পগুলিই বেশি করে মাথায় আসে। তাছাড়া, কালীপুজো এলে আমাদের বাড়ির কাছে আগুয়ান সংঘের মাঠে যে বাজির মেলা বসে, সেখান থেকে নানাধরনের বাজি কিনি। সবচেয়ে ভালো লাগে ফানুস ওড়াতে। উড়তে উড়তে ফানুসগুলি যে কোথায় চলে যায়, কে জানে!
নীলার্ক পাহাড়ি, ষষ্ঠ শ্রেণী, ইয়ং হরাইজন স্কুল
রং-বেরঙের আলো
কালীপুজো ও দেওয়ালি এই উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয় অনেক আগে থেকে। আলোর এই উৎসবে আমাদের বাড়ি ভরে ওঠে রং-বেরঙের আলোতে। দুই বোন মিলে আলপনা দিয়ে বিভিন্ন রঙের
আবির দিয়ে তৈরি করি রঙ্গোলি। সন্ধ্যবেলা ১৪ প্রদীপে সেজে ওঠে বাড়ির উঠোন। বাবার সঙ্গে
হাতে হাত মিলিয়ে লাইট লাগাই। সন্ধে নামতেই
বাড়ি ঝলমল করে আলোতে। মা প্রদীপ জ্বালায় উঠোনে। বাড়িতে অনেক আপনজন আসে মিষ্টি খাওয়া চলে। তারপর বাড়ির ছাদে শুরু হয় বাজি ফাটানো। সবাই মিলে আলুবোম, রকেট, সেল, ফুলঝুরি, মশাল, সাপবাজি, চরকা, তারাবাতি, ছুঁচোবাজি, লঙ্কাপটকা, চটপটি ইত্যাদি কতরকম বাজি ফাটানো হয়। আনন্দে মেতে ওঠে সবাই।
জয়শ্রী পাল, ষষ্ঠ শ্রেণী, দেবীশ্বরী বিদ্যায়তন
বাড়িগুলো ঝলমল করে
ছোট থেকেই শব্দবাজি ও আলোবাজিতে আমার বড্ড ভয়। আজও মনে পড়ে দিদি আমাকে
তারাবাতি দিয়ে ভয় দেখাত। আর আমি ভয়
পেয়ে লুকিয়ে পড়তাম মায়ের কোলে। বড় হবার সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ালিতে আমি অন্যভাবে কাটাই। অনেকদিন আগে থেকে প্ল্যান করি বাড়িটা কীভাবে সাজাব। আমি নানান ধরনের লাইট তৈরি করি।
সেই লাইটগুলি দু’দিন ধরে লাগাই। দেওয়ালিতে যখন বাড়িগুলি ঝলমল করে খুব আনন্দ হয়।
তবে সবার থেকে আমার আলোগুলি একটু অন্যরকম লাগে। অমাবস্যার রাত যত বাড়ে
আলোর খেলা আরও সুন্দর হয়। বাবা, মা,
দিদি সবাই মিলে সেই আনন্দ উপভোগ করি।
আর মায়ের কাছে প্রার্থনা করি মাগো, তুমি
সমস্ত পৃথিবীকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে
নিয়ে চলো।
আকাশ সামন্ত, নবম শ্রেণী,
উত্তরপাড়া অমরেন্দ্র বিদ্যাপীঠ
সবার মঙ্গল কামনায় প্রদীপ জ্বালাই
এত ভঙ্গ বঙ্গদেশ তবু রঙ্গে ভরা। কবির এই বাণী আজও সমানভাবে প্রযোজ্য বাঙালি জীবন সম্পর্কে, বাঙালি জীবনে আরও একটি বড় উৎসব কালীপুজা ও দেওয়ালি উৎসব। সারা দেশ জুড়ে অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে পালিত হয় এই দেওয়ালি। চারদিকে আলোর রোশনাই ও রকমারী বাজির পশরা দেখা যায়। শক্তিদায়িনী মা কালী অশুভ শক্তিকে বিদায় জানিয়ে শুভশক্তির আগমন ঘটায়। আর উৎসবটি আমি বাজি ফাটিয়ে খুব সুন্দরভাবে উপভোগ করি। ওই দিনটা মা ও বাবার সঙ্গে সকলের মঙ্গল কামনায় প্রদীপ জ্বালাই।
শুভম রায়, সপ্তম শ্রেণী
ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি ইনস্টিটিউশন
মোমবাতির আলোয় সেজে ওঠে
দেওয়ালি। এই শব্দটার মধ্যে লুকিয়ে আছে আনন্দের উৎস। এই উৎসবে আমার মামাবাড়ি যাওয়া হয়। ওখানে দারুণ আনন্দ হয়। সব ভাইবোনরা মিলে খাওয়া-দাওয়া করে বিভিন্ন প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখতে যাই। মা-মামিরা কালীপুজোর উপোস করে। বাড়িতে সবাই মিলে নাড়ু, মোয়া, লুচি, পায়েস, তরকারি ইত্যাদি কতকিছু তৈরি করে। সবাই নতুন জামাকাপড় পরে খুব সুন্দর করে সাজে। বাড়িটাও মোমবাতির আলো, ফুল মালায় সেজে ওঠে। সন্ধে থেকে বাড়িতে কত লোক আসে। তারা জলযোগ সারে। আর তারা আশীর্বাদ করতে করতে বাড়ি যায়। আমাদের হাতে দিয়ে যায় নানা রং-বেরঙের বাজি।
নন্দিনী কর, ষষ্ঠ শ্রেণী, বেথুন কলেজিয়েট স্কুল
ঘুম ভাঙে ঢাকের তালে
সময় চলে যায়। কিন্তু থেকে যায় আনন্দের রেশ। ছোটবেলার ফেলে আসা স্মৃতি। আমার মামা-দাদুর বাড়িতে কালীপুজো হয়। দূরদূরান্ত থেকে আত্মীয়রা আসে। পুজোর আগের দিন সেই বাড়িটা ঝলমল করে ওঠে মানুষের কলতানে। দ্বীপান্বিতা অমাবস্যার আগের রাতে সবাই ঢাক বাজিয়ে ঠাকুর আনতে
যায়। পুজোর দিন পুরানো ঠাকুর মাথায় করে
বিসর্জন দিয়ে নতুন ঠাকুর তোলা হয় বেদিতে। অনেকেই উপবাস করে আর তারাই পুজোর
কাজকর্ম করে আর আমরা নানাপদের রান্না
খেয়ে চুটিয়ে আনন্দ করি। ঢাকের তালে নাচ,
গান, চুরি করে পিকনিক ইত্যাদি করে সারারাত জেগে কাটাই। ভোরবেলা পুজো শেষ হয়। তখন আমরা ঢাকিকে নিয়ে সারা পাড়া পরিক্রমা করি। চেনা লোকের ঘুম ভাঙে ঢাকের তালে। পরদিন
থাকে আনন্দ ভ্রমণ। সবাই একসঙ্গে দল বেঁধে
ঘুরতে যায়। তবে আজ তাদের মধ্যে অনেকেই পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়েছে। রয়ে গিয়েছে
স্মৃতি। প্রতিবছর এভাবেই কাটে দেওয়ালি।
মালবিকা সরকার, নবম শ্রেণী
উত্তরপাড়া চিলড্রেন্স ওন হোম
27th  October, 2019
‘চিন্তার জগৎকে বড় করে পৃথিবীটা বদলে দিন...’ 

আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগারকে পৃথিবী চেনে ‘টার্মিনেটর’ হিসেবে। তিনি একজন অভিনেতা, পেশাদার বডিবিল্ডার। রাজনীতিও করেছেন। ছিলেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর। এসব পরিচয় ছাপিয়েও তরুণদের কাছে তিনি একজন অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তা। সম্প্রতি স্পিকোলা ডটকম-এ প্রকাশিত হয় অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে দেওয়া তাঁর এক বক্তৃতা। সেই বক্তৃতা তোমাদের জন্য তুলে দিলেন মৃণালকান্তি দাস। 
বিশদ

24th  November, 2019
সারা বাংলা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন
করেছে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল কালচার 

আজ তোমাদের একটা ভালো খবর দিই। তোমরা যারা ছবি আঁকতে ভালোবাসো তাদের কথা মাথায় রেখে সারা বাংলা অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্যাল কালচার। আগামী ১৫ ডিসেম্বর সংস্থার নির্দিষ্ট জায়গায় এই বিশেষ প্রতিযোগিতাটি হবে। 
বিশদ

24th  November, 2019
মার্কশিট

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ইংরেজি।
  বিশদ

24th  November, 2019
নোলকপুরের গোলকরাজা
প্রদীপ আচার্য

নোলকপুরের রাজার কান্না আর থামছে না। দিনরাত ভেউ ভেউ করে কেঁদেই চলেছে। ঘুম থেকে উঠেই রাজা কাঁদতে শুরু করে। আবার কাঁদতে কাঁদতেই ঘুমিয়ে পড়ে। তারই ফাঁকে ব্রেকফাস্টে গোটা দুয়েক আস্ত চিকেন রোস্ট, দিস্তা দিস্তা বাটার টোস্ট, কাটলেট, ওমলেট ভরপেট খাচ্ছে। 
বিশদ

24th  November, 2019
গোলাপি বিপ্লবের সন্ধিক্ষণে ইডেন

ছোট্টবন্ধুরা! তোমরা যারা ক্রিকেট খেলা দেখতে ভালোবাসো, বা যারা ক্রিকেটের খোঁজখবর একটু আধটু রাখো, তারা নিশ্চয়ই ইডেনে দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচ হওয়ার খবর জানো। ভারত তাদের প্রথম দিন-রাতের টেস্ট ম্যাচটি খেলতে নামছে ২২ নভেম্বর, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। 
বিশদ

17th  November, 2019
অরণ্যে অ্যাডভেঞ্চার

গা ছমছমে গহিন অরণ্য। দূর থেকে শোনা যাচ্ছে জলপ্রপাতের গর্জন। পথে বন্য পশুর ভয়। কোথাও ভয়ঙ্কর নদী পেরতে হবে। এমনই কয়েকটি অরণ্যের কথা তোমাদের শুনিয়েছেন সায়ন নস্কর। 
বিশদ

17th  November, 2019
ছোটদের রান্নাঘর 

তোমাদের জন্য চলছে একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন দ্য পার্কিং লট রেস্তোরাঁর এক্সিকিউটিভ শেফ সুমিত রঘুবংশী। 
বিশদ

10th  November, 2019
জওহরলাল নেহরুর ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

10th  November, 2019
ছোটদের ভালোবাসতেন চাচা নেহেরু 

স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। শিশুদের কাছে তিনি চাচা নেহরু হিসেবে বেশি জনপ্রিয়। নেহরু ছোটদের খুব ভালোবাসতেন বলে তাঁর জন্মদিনটি অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর দেশজুড়ে শিশুদিবস পালিত হয়। প্রিয় চাচা নেহরুকে নিয়ে লিখেছে বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা।  
বিশদ

10th  November, 2019
মার্কশিট 

তোমাদের জন্য চলছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় বাংলা।
 
বিশদ

03rd  November, 2019
সে কি সত্যি হবে! 
আয়ূষী বন্দ্যোপাধ্যায়

পাইন আর দেওদার গাছের মধ্যে পাখির বাসা থাকে কি না তা ঠিক জানা নেই, তবে এক মিষ্টি পাখির কূজন কানে ভেসে আসে রোজই। গতকাল রাতে অমন ঝড়, বৃষ্টি, দম্ভোলি হয়েছে কে বলবে? ভোরের প্রভাকরের প্রকীর্ণ আভা যেন দুর্যোগকে নিশ্চিহ্ন করেছে। ঈশ্বরের দেশে সবই তো তাঁর লীলাখেলা, সেখানে যে নেই কোনও মোহ, মায়া, মাৎসর্য। শুধুই আছে মনকে দয়ার্দ্র করে তোলার পরিপূর্ণ রসদ। 
বিশদ

03rd  November, 2019
পুজোর ছুটি 

পুজোর ছুটিতে কে কী করবে তার পরিকল্পনা অনেক আগেই সেরে ফেলে ছোটরা। সেই তালিকায় ঠাকুর দেখা, খাওয়া-দাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে গল্পগুজব, মামার বাড়ি যাওয়া, বেড়ানো, গল্পের বই পড়া, খেলাধুলো সবই থাকে। এবারের পুজোর ছুটি কার কেমন কাটাল তোমাদের শোনাচ্ছে বৈঁচি বিহারীলাল মুখার্জি’স ফ্রি ইনস্টিটিউশনের ছাত্র-ছাত্রীরা। 
বিশদ

03rd  November, 2019
 ভগিনী নিবেদিতা

 আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ভগিনী নিবেদিতা। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। বিশদ

27th  October, 2019
হ্যালোইন নাকি ভূত উৎসব

কার কতটা ভূতের ভয় তা আমার জানা নেই, আমার কিন্তু খুবই ভূতের ভয়, তাই রাতে আমি একা একা ঘরে শুতে পারি না, চোখ বুঝলেই ভূশুণ্ডির মাঠ থেকে হাজার হাজার ভূত উড়ে এসে আমাকে ঘিরে ধরে, কেউ আমার পা ধরে টানে কেউ বা আবার কাতুকুতু দিয়ে আমাকে নাজেহাল করে ছাড়ে, সে সব দুঃখের কথা আজ নয় ছেড়েই দিলাম। তাই ভূত নিয়ে কিছু লিখতে গেলে আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসে, গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায়। বিশদ

27th  October, 2019
একনজরে
বিএনএ, মালদহ: উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচার করা হচ্ছে মাদক ট্যাবলেট। আর সেই পাচারের রুট হিসেবে এখন দুষ্কৃতীদের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে মালদহ সহ উত্তরবঙ্গের ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সাইনি হুন্ডাইয়ের উদ্যোগে ২৯তম ফ্রি কার কেয়ার ক্লিনিকের আয়োজন করা হয়েছে। শুক্রবার থেকে সেই ক্লিনিক শুরু হয়েছে। তা চলবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ...

বিএনএ, মেদিনীপুর: খড়্গপুরে এসে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার উন্নয়নে ৩৬টি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেইসঙ্গে ২৯টি নয়া প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন তিনি। বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃণমূলের বিপুল সাফল্যে খড়্গপুরবাসীকে ধন্যবাদ জানাতে ৯ ডিসেম্বর আসছেন মুখ্যমন্ত্রী।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: সমস্ত দপ্তরের অফিসারদের নিয়ে এবার ব্লক অফিসে গিয়ে বৈঠক করে কাজের হালহকিকত খতিয়ে দেখতে শুরু করলেন হাওড়ার জেলাশাসক মুক্তা আর্য। বৃহস্পতিবার তিনি সাঁকরাইল ব্লকে প্রশাসনিক বৈঠক করেন। এর আগে তিনি আমতা-২ ব্লকেও প্রশাসনিক বৈঠক করেছিলেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৭২: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল ন্যাশনাল থিয়েটার
১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পার্ল হারবারে বোমাবর্ষণ
১৯৮৪: বরুণ সেনগুপ্তের সম্পাদনায় আত্মপ্রকাশ করল ‘বর্তমান’  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৯২.২০ টাকা ৯৫.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৭৫ টাকা ৮০.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৬৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, দশমী ১/৭ দিবা ৬/৩৪। রেবতী ৪৭/৫০ রাত্রি ১/২৮। সূ উ ৬/৭/৩৪, অ ৪/৪৮/২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৩ গতে ৯/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪৮ গতে ২/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৭/২৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৪/২৬ গতে উদয়াবধি। 
২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, একাদশী ৬০/০/০ অহোরাত্র। রেবতী ৪৭/৫০/২৭ রাত্রি ১/১৭/৯, সূ উ ৬/৮/৫৮, অ ৪/৪৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে ও ৭/৪৩ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ২/৫২ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৪/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে, কালবেলা ৭/২৮/৫৫ মধ্যে ও ৩/২৮/৩৮ গতে ৪/৪৮/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৮/৩৯ মধ্যে ও ৪/২৮/৫৬ গতে ৬/৯/৩৭ মধ্যে। 
৯ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। মিথুন: উপার্জন ভাগ্য ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮৭২: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল ন্যাশনাল থিয়েটার১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পার্ল হারবারে ...বিশদ

07:03:20 PM

আলিপুরে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মান বাড়ির একাংশ 
আলিপুর রোডে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মাণ বহুতলের একাংশ। দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ...বিশদ

05:05:00 PM

মালদহে মহিলার রহস্যমৃত্যুর ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত পুলিস সুপারকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ বিজেপির 

03:51:00 PM

মালদা, বালুরঘাট, কোচবিহার বিমানবন্দর নবীকরণের উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী 
মালদা, বালুরঘাট, কোচবিহারের মতো অব্যবহৃত বিমানবন্দর ও বিমান স্ট্রিপগুলির নবীকরণের ...বিশদ

03:34:00 PM

একনজরে গতকালের ম্যাচের রেকর্ডগুলি 
গতকাল হায়দরাবাদে প্রথম টি-২০ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দারুণ জয় ...বিশদ

02:35:02 PM