যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ
ধনতেরসে সেজে উঠেছে বউবাজার ও সল্ট লেকের রাখাল চন্দ্র দে জুয়েলার্স। এবছর ‘সমৃদ্ধির ধনতেরস’ অফারে সবরকম হলমার্ক গয়নার মজুরির উপর ২৫ শতাংশ ছাড় পাবেন। হীরের দামে পাবেন ২৫ শতাংশ চাড়। আসল গ্রহরত্নে পাবেন ১০ শতাংশ ছাড়। হলমার্ক সোনা বদলও করতে পারেন এই সময়। খুব কম সোনা বাদ দিয়েই মিলবে নতুন হলমার্ক সোনা। এই সময় কেনাকাটা করলে নানা আকর্ষণীয় উপহার মিলবে। অফার চলবে ১২ নভেম্বর অবধি।
কর জুয়েলারি হাউস-এ ধনতেরস উপহার
ধনতেরসের সময় নিজেদের পসরা সাজিয়ে বসেছে কর জুয়েলারি হাউজ। এই সময় সোনা ও হীরের হলমার্কের গয়নার মজুরিতে ২৫ শতাংশ ছাড় পাবেন এখানে। গ্রহরত্নে পাবেন ১০ শতাংশ ছাড়। কেনাকাটায় পাবেন নিশ্চিত উপহারও। এই সময় পুরনো হলমার্ক সোনা বদলে নতুন হলমার্ক সোনা কিনতে পারেন। অফার চলবে আগামিকাল, ১২ নভেম্বর পর্যন্ত।
দীপাবলির নানা অফার নিয়ে এল ভোলটাস
ভোলটাস নিয়ে এল ‘গ্র্যান্ড মহোৎসব দেওয়ালি অফার’। ভোলটাস ও ভোলটাস বেকোর নির্বাচিত বৈদ্যুতিন সামগ্রীর উপর এই অফার প্রযোজ্য থাকবে। এই সময় ওয়াশিং মেশিন, রুম হিটার, রেফ্রিজারেটর, এসি ইত্যাদি পণ্য কেনাকাটা করলে ১৫ শতাংশ ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাকের অফার পাবেন। মিলবে জিরো ডাউন পেমেন্ট অফারও। এছাড়াও নির্দিষ্ট ১৮৮৮ টাকার মাসিক কিস্তিতে বাড়ির প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিন সামগ্রীর প্যাকেজও কিনতে পারেন এই সময়। কিস্তির সুবিধা আর একটু বাড়াতে ১৮ মাসের কিস্তিও চালু করেছে ভোলটাস। নির্বাচিত কিছু পণ্যে পাঁচ বছরের ওয়্যারান্টি-সহ দিওয়ালি অফারে ইনভার্টার কম্প্রেসরে আজীবনের জন্য ওয়্যারান্টি দিচ্ছে এই সংস্থা। এই প্রসঙ্গে সংস্থার সিইও ও এমডি প্রদাপ বক্সী জানান, ‘আমাদের এই অফার গ্রাহকদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়াবে বলেই আমরা আশাবাদী।’ আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অফারটি চলবে।
পুরস্কারের মঞ্চে
বইপ্রকাশ জিএসওই-র
বইয়ের নাম ‘ইভেন দ্য গডস কান্ট রেসিস্ট’। লেখক বরুণ চন্দ। প্রকাশনা ‘দ্য কাফে টেবিল’। সম্প্রতি টলিগঞ্জ ক্লাবে জিএসওই অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩-এর মঞ্চে এই বইয়ের উদ্বোধন অনুষ্ঠান সম্পন্ন হল। উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা ও লেখক বরুন চন্দ, অভিনেতা ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় ও কলকাতায় অবস্থিত ফরাসি দূতাবাসের ডিরেক্টর নিকোলাস ফ্যাসিনো। বিশ্বব্যাপী ইউনেস্কো-স্বীকৃত হেরিটেজ উৎসব দুর্গাপুজোর পরিবেশ, শিল্প ও আবহ, সামাজিক বার্তা এবং প্রতিমার মতো বিভাগে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও প্রচারে অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়। কলকাতার বিভিন্ন দুর্গাপুজো কমিটি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বাজেট ছিল যেসব পুজো কমিটির তাদেরই এখানে মূল্যায়ণ করা হয়। পরিবেশ বিভাগে বিজয়ী সল্টলেক সিই ব্লক, প্রথম রানার আপ মৈত্রী সংঘ এবং দ্বিতীয় রানার গোপালপুর সার্বজনীন দুর্গোৎসব। শিল্প এবং আবহ বিভাগে প্রথম উল্টোডাঙা বিধান সংঘ। সামাজিক বার্তা বিভাগে জয়ী হাজরা উদয়ন সংঘ। প্রতিমায় প্রথম কালীঘাট শ্রী সংঘ। বরুণ চন্দের বইটি সম্পর্কে জিএসওই-র প্রতিষ্ঠাতা বোধিসত্ত্ব বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ‘দুর্গাপুজোর অত্যাশ্চর্য ভিজ্যুয়াল ও সাংস্কৃতিক আখ্যানের বাইরে বেরিয়ে অন্তরের গাথাকাব্য হয়ে উঠেছে এই বই। এটি পর্যটন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত বিশ্বের ১১৬টি দেশকে উপহার দেওয়া হবে।’
ইকোস অব আর্থ-এর
মিনিসার্ট মঞ্চ
ইকোস অব আর্থ তার ষষ্ঠতম সংস্করণে মিনিসার্ট-এর মঞ্চ তৈরি করল শহর কলকাতায়। এর সঙ্গে এই সঙ্গীত উৎসব পশ্চিমবঙ্গের জীববৈচিত্র্য এবং অনন্য বাস্তুতন্ত্রকেও উদযাপন করে। সঙ্গীত ও পরিবেশেজগৎকে একত্রিত করে, কলকাতা সংস্করণটি প্রকৃতি ও শিল্পের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতেই তৈরি করা হয়েছে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার ইন্ডিয়ার সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত মিনিসার্টটিতে ‘দ্য রয়্যাল স্ট্রাইপস: সুন্দরবন এবং তার বাঘ’ বিষয়ক একটি আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। বক্তব্য রাখেন সিনিয়র প্রোজেক্ট অফিসার দেবমাল্য রায় চৌধুরী, ডব্লুডব্লুএফ-ইন্ডিয়া, রাজ্য বন্যপ্রাণী বোর্ডের সদস্য জয়দীপ কুন্ডু, যুগ্ম সচিব এবং নেচারস এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ সোসাইটির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর অজন্তা দে , ডব্লুডব্লুএফ-ইন্ডিয়ার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য অফিসের রাজ্য পরিচালক শাশ্বতী সেন-সহ আরও অনেকে।
দ্য ফিশিং ক্যাট প্রোজেক্ট এবং হিউম্যান এনভায়রনমেন্ট অ্যালায়েন্স লিগ (এইচইএএল)-এর যৌথ অংশীদারিত্বে একটি শিক্ষামূলক গল্প বলার কর্মশালাও অনুষ্ঠিত হয়। পারভাজের এবং ওয়েল ইন দ্য পন্ড-এর উপস্থাপনার মাধ্যমে উৎসবটি শেষ হয়। গানবাজনা, খেলা ও প্রকৃতির বাস্তুতন্ত্রকে এক সূত্রে গাঁথতেই এমন উদ্যোগ বলে দাবি আয়োজকদের।