Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

মা লক্ষ্মীর ঘরে একদিন

ফেলে আসা বিশেষ দিনগুলো কত যে মধুর স্মৃতি জমিয়ে রাখে। তাদের ফিরে দেখার চেষ্টায় অন্বেষা দত্ত।

লক্ষ্মীপুজোর দিনগুলো ঠিক কেমন যেন ছিল? শৈশব হাতড়ে দেখতে গেলে শুধু যেন ভেসে আসে নাড়ু, ভোগ আর পুরোহিত মশাইয়ের দেরি করে আসা। দেরি করে আসা মানে দেরি করে পুজো। অর্থাৎ মায়েদের ভারি কষ্ট। সেই কোন সকাল থেকে মুখে কুটোটি না কেটে মা-জেঠিমা-কাকিমা পুজোর জোগাড় করে চলেছে। তাদের তদারকিতে আবার ঠাকুরমা। নাড়ুর পাক থেকে মোয়ার গুড় জ্বাল, কোথাও যেন ফাঁক থাকে না এতটুকু। ঠাকুরমার কড়া নজর। পুজো শেষে সবাই যেন প্রসাদ ভোগ খেয়ে ধন্য ধন্য করে। সে তো করবেই। তার জন্য বাড়ির বউগুলোর সারা দিন ধরে এত কষ্ট করতে হবে? 
বোঝার বয়সে প্রশ্ন করে জুটেছিল বকুনি। দিদি ঠোঁটের উপর আঙুল রেখে বুঝিয়েছিল, সবকিছু নিয়ে প্রশ্ন করে কাজ নেই। চুপচাপ কাজের ফাঁকে ফাঁকে ঠাকুরমা আর মায়েদের জন্য চা, শরবত বানিয়ে ফেল। একটু হলেও স্বস্তি দে ওদের প্রাণে। হেমন্তের হালকা পরশে শৈশব মন পড়ে নিয়েছিল দিদির চোখের ভাষা। বাড়ির লক্ষ্মীদের জন্য লক্ষ্মীঠাকুর কখন মুখ তুলে তাকাবেন জানতাম না। ঠাকুরমার চোখ এড়িয়ে মা-কাকিমাদের শরবত চা খাইয়ে আসা ছিল জরুরি কাজ। সেদিনটা শুধু লক্ষ্মীপ্রতিমার মুখ নয়, চোখ ভরে থাকত মা ও মাতৃসমাদের মুখগুলোও। 
উপোসী শরীরে নিজেদের যত ক্লান্ত লাগুক, তাদের মায়াভরা চোখ সবসময় সজাগ: বাড়ির ছোটগুলো খেল তো? কর্তারা? সেদিন বাড়ির রান্নায় অন্য কারও হাত লাগাতে হতো। হয়তো বা কুটনো কেটে দেওয়া রাজুর মায়ের। সেদিন গিন্নিরা আমিষ ছোঁন না। তাই নিয়ে কর্তাদের আপত্তির শেষ ছিল না। মা লক্ষ্মীর মুখ চেয়ে তবু তাদের মানতে হতো। একটু সাদামাঠা পদ দিয়ে খাওয়া সারতে হবে। মুখ ব্যাজার হলেও। বাড়ির ছোটরা খাওয়ার পরে ঘুমাতে যাওয়ার ফিকির খোঁজেনি কোনওদিন। ভরা ছুটির মরশুমে তো আদপেই নয়। দিদির হাত ধরে একতলা থেকে দোতলার সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে ওঠা। হাতে খড়িমাটি আর জলের মিশ্রণ। মা লক্ষ্মী এলেন ঘরে, একটা একটা করে কাঁপা হাতে রূপ পায় পায়ের ছাপ। দিদি বোঝায় এক সিঁড়িতে বাঁ পায়ের ছাপ আঁকলে পরেরটায় কিন্তু ডান পা। গুলিয়ে ফেলিস না। প্রথমবার আলপনা দিতে যাওয়া ছোট্ট হাত হিসেব গোলাবেই। বকুনি খেয়ে বুঝে নেওয়া সিঁ‌঩ড়ি ওঠার হিসেব। ওরে...আমরা কি পরপর দুটো সিঁড়ি একই পা ফেলে ভাঙি? তাই তো? এই সহজ বুদ্ধি মাথায় ঢোকেনি। সিঁড়ি শেষ হলে এবার জোড়া পা। মা লক্ষ্মী দাঁড়িয়েছেন যে দোড়গোড়ায়! এইবার লক্ষ্মীদেবী আসবেন ঘরে।
এসব ছিল ছোটদের হাতের টুকরো আলপনা। পুজোর জায়গায় কিন্তু মায়েদের নিপুণ হাতের ছাপ। লক্ষ্মীর অধিষ্ঠানে কোনও ত্রুটির চিহ্ন নেই। সেসব শুধু মুগ্ধ চোখে চেয়ে দেখা। কী অক্লেশে নরম আঙুলে তরতর এগিয়ে চলেছে পিটুলিগোলা। যেন আলপনার নকশা দেওয়ার জন্যই তৈরি হয়েছে আঙুলগুলো। লক্ষ্মীদেবীর পা এঁকে সন্তুষ্ট থাকা খুদে ভাবতে বসে, কবে এমন নিখুঁত নকশা টানবে সে? দিদির ডাকে হুঁশ ফেরে। দেখিস কেউ যেন লক্ষ্মীর পায়ে পা না দেয়। দিতে হবে পাহারা। মাটিতে থিতু হবে মা লক্ষ্মীর পা, শুকিয়ে যাওয়া অবধি। এদিক সেদিক থেকে আরও ছোটরা ধেয়ে আসে, খেলায় মত্ত সারা দুপুর। তাদের দামাল হাত পা যেন এদিকে না পড়ে।
আলপনার ডিউটি শেষ করে রান্নাঘরের দিকে ডাক। জেঠিমা পাক দিচ্ছে নারকেল গুড়ের। অনেকক্ষণ ধরে নেড়ে নেড়ে হাত টনটন। কত কত রেকাবি ভরা নাড়ু হবে। আয় তো একটু নেড়ে দিয়ে যা। এত বড় দায়িত্ব! খুশি মনে পাক দিতে হাত লাগানো। খেয়াল রাখতে হবে কড়াতে যেন লেগে না ধরে। নারকেল আর গুড় একবারে গা মাখা হয়ে মিশে যাবে। এত কি বুঝব? হেসে জেঠিমা আশ্বাস দিয়ে সরিয়ে দেন খুদের হাত। যা, এবার আমি দেখে নিচ্ছি। পাক একটু ঠান্ডা হলে কাগজ পেতে দেব, নাড়ু বানাস। আর একটা ডিউটি। বড় হতে আর দেরি নেই দেখি! হাতে অল্প সর্ষের তেল বুলিয়ে তখন থেকে বসে পড়া। পাশে জড়ো হয় আরও দু’-একটা খুদে। অল্প করে হাতে হাতে পাক তুলে গোল্লা হতে থাকে নাড়ু। এই... এই... কোনও ভাইয়ের জিভ টলটল করছে বুঝি। শিগগির উঠে পড়। এখনই খাওয়ার কথা ভাবছিস? এসব যে মা লক্ষ্মীর জন্য। বয়সে সামান্য বড় দিদি চোখ মটকে দেয়।  অনেকক্ষণের পরিশ্রম শেষ। ভাইবোনে মিলেমিশে নাড়ু সব করে রব রেকাবি ভরাইল। মায়েদের মুখ ভরা তৃপ্তি দেখে মন আরও চনমনে। অর্ধেক তবে উতরে গিয়েছি নাড়ু বানানোয়। সঙ্গে থাকে তিলের নাড়ু আর গুড়ের মোয়াও। ওটা আবার ঠাকুরমার ডিপার্টমেন্ট। এখানে কোনও আপস নেই। অভিজ্ঞতাই শেষ কথা বলে। এই পারফেকশনের ধারেকাছে কেউ নেই, কে যায় চ্যালেঞ্জ নিতে! ঠাকুরমার পাশে মুগ্ধ নয়নে সেসব নিরীক্ষণেই সুখ।  
টুকটুক করে জোগাড় এগয়। পড়ন্ত ছোট বেলা। মায়েদের সাধারণ শাড়ি ছেড়ে এবার একটু লাল পেড়ে সুন্দর শাড়ির সাজ। আর একটু গয়না দিয়ে পুজোর জন্য বসে পড়া। এ বাড়ি ও বাড়ি থেকে মাঝে মাঝে শোনা যাচ্ছে পুরুতমশাইয়ের গলা। আমাদের ঘরে কখন আসবে? উফ, পূর্ণিমা সেই কখন লেগেছে। পুরুতমশাইয়ের নাকি এক পাড়াতেই খান বিশেক পুজো। বাপ রে বাপ, লোকটার মুখ ব্যথা হয় না মন্তর আউরে! এসব কথা বলাও পাপ, ছি ছি! ঘাড় ধরে বকুনি খেতে হয় ঠাকুরমার কাছে। মন পাগলা ভাবে আহা উপোসী মাতৃসমাদের মুক্তি মিলবে কবে?  
এক দস্যি ভাই কোত্থেকে দুর্গাপুজোয় বেঁচে যাওয়া ক্যাপ ফাটাতে শুরু করে। এই রে সেরেছে। লক্ষ্মীদেবীর যে শব্দ সহ্য হয় না। এইটুকু জানিস না? রাখ রাখ, ক্যাপ রাখ ভাই। শান্ত হ। একটু পরেই প্রসাদ পাবি। সন্ধের মুখে মুখে ভীষণ তাড়ায় পুরোহিত মশাই এন্ট্রি নেন। বাড়িসুদ্ধ লোক সেজেগুজে তৈরি। বড় ঘরে মায়েদের পিছনে পিছনে জায়গা করে হাঁটু মুড়ে বসে পড়েছে খুদেরা। রান্নাঘর থেকে ভেসে আসা খিচুড়ি ভোগ, এদিকে সুজি লুচি, ওদিকে নাড়ু আর এদিকে ফলপ্রসাদ, ধূপধুনো মিলেমিশে এক অপূর্ব গন্ধে ছোটগুলোর মন মাতাল। মায়েদের সব চোখ বন্ধ। হাতের পাঁচালির লাইন সব মনের মধে যত্নে বাঁধা। দোলপূর্ণিমা নিশীথে আকাশ সত্যি বড় নির্মল। লক্ষ্মীদেবী বামে করি বসি নারায়ণ... কর্তারা এবার গিন্নিদের সমীপে এলেন পুজোর রেশ নিতে। খানিক বাদে তাদের গুরুদায়িত্ব। লোকজন আসবে। প্রসাদ বেড়ে দিতে গিন্নিদের হাতে হাত লাগাবেন তাঁরাও। নারায়ণের সে ভূমিকা দেখে খুশি হবে কৈশোরছোঁয়া ছোট মেয়ে। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে এক একটা দৃশ্য নুড়ির মতো তুলে যত্নে জমিয়ে রাখবে সে। তার ঘর আলো করবেন মা লক্ষ্মী...।  
28th  October, 2023
বাড়ির ভোল বদলে হোক হোম স্টে

তিনতলা বাড়ি। ১৪জন সদস্য। সিঁড়ি দিয়ে দৌড়ে নামছে ছোটরা। একতলার রান্নাঘরে নানা স্বাদের জলখাবার তৈরিতে ব্যস্ত বড়মা। হাতে হাতে গুছিয়ে দিচ্ছে মেজমা, সেজমা।
বিশদ

02nd  December, 2023
 টু  ক  রো  খ ব র

মুক্তিযুদ্ধ পেরিয়ে গিয়েছে সেই ১৯৭১-এ। তারপর কেটে গিয়েছে অনেকগুলো বছর। মুক্তিযুদ্ধের ৫২ বছর পর কেমন আছে বাংলাদেশ? কেমন আছে তাদের সমাজ ও গণতন্ত্র?
বিশদ

02nd  December, 2023
পড়শিনগর ঘাটশিলা

সুবর্ণরেখা নদীর ঘাটে শায়িত শতসহস্র শিলা, আর সেই থেকেই জায়গাটার নাম হল ঘাটশিলা। অন্তত জনশ্রুতি তাই বলে। ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পূর্ব সিংভূম জেলার ছোট্ট শহর এই ঘাটশিলা।
বিশদ

02nd  December, 2023
এক সকালে হিড়িম্বা মন্দিরে
সফরনামা

পুরাণ ও প্রকৃতির বন্ধুত্ব হয়েছে মানালির হিড়িম্বা মন্দিরে। ঘুরে এসে বর্ণনা দিলেন প্রীতম সরকার।
বিশদ

25th  November, 2023
উৎসবের পরে ফিটনেস 

আড্ডা, রাত জেগে ঠাকুর দেখা, যা প্রাণ চায় খাওয়া। রুটিনের দফারফা করে কেটেছে উৎসব পর্ব। শীত সামনে। পিকনিক, বিয়েবাড়ি, পার্টির মরশুমও। এখন সুস্থ থাকতে মানতে হবে কিছু শর্ত। লিখেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
বিশদ

25th  November, 2023
 টু  ক  রো  খ ব র

‘আজকের অন্নপূর্ণা’ সিজন ৩ শুরু করল আইটিসি-র মশলা ব্র্যান্ড সানরাইজ। রান্নাবান্নার এই জনপ্রিয় অনুষ্ঠান সম্প্রচারের দায়িত্বে রয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি৫। এর আগের দু’টি সিজন জুড়ে ‘আজকের অন্নপূর্ণা’ মন ছুঁয়ে গিয়েছিল সব গৃহিণীর। ভালো খাওয়ানো ও ভালো রান্না করার ইচ্ছে যাঁদের, ক্লাউড কিচেন বা রেস্তরাঁ খোলার স্বপ্ন যাঁরা
বিশদ

25th  November, 2023
ঘরবাড়ির ঘড়ি

ঘড়ি দিয়ে ঘর সাজানোর নানা পরিকল্পনার কথা লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

18th  November, 2023
নীল জল সাদা বালির দ্বীপ রস অ্যান্ড স্মিথ

জলের রং এমন নীল যেন কলম ডুবিয়ে লেখা যায়। তারই মাঝে জেগে ঘন সবুজ দু’টি দ্বীপ, রস আর স্মিথ। আন্দামানের দ্বীপ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিখছেন তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক। বিশদ

18th  November, 2023
 টু  ক  রো  খ ব র

তাজ তাল কুটির উদ্বোধন করল ইন্ডিয়ান হোটেলস কোম্পানি (আইএইচসিএল)। কলকাতা বিমানবন্দর এলাকায় নিউ টাউনে তৈরি এই তালকুটির তাজ-এর তালিকায় নয়া সংযোজন। বিশদ

18th  November, 2023
আলো ফুলে ঘরের বাহার

দীপাবলির আগে আলো ও ফুলের যুগলবন্দিতে সাজিয়ে তুলুন নিজের অন্দরমহল। কোন ঘরে কেমন সাজ? জানালেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

11th  November, 2023
 টুকরো  খবর

ধনতেরসে সেজে উঠেছে বউবাজার ও সল্ট লেকের রাখাল চন্দ্র দে জুয়েলার্স। এবছর ‘সমৃদ্ধির ধনতেরস’ অফারে সবরকম হলমার্ক গয়নার মজুরির উপর ২৫ শতাংশ ছাড় পাবেন
বিশদ

11th  November, 2023
 টু  ক  রো  খ ব র

দীপাবলি উৎসবে সোনা ও হীরের গয়নার বার্ষিক প্রদর্শনী ‘ধনতেরস ড্যাজেল’-এর আয়োজন করল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। এই মরশুমে এখানে থাকছে বিশেষ ধরনের গয়নার সম্ভার ও আকর্ষণীয় অফার। সোনার গয়নায় পাবেন প্রতি গ্রামে ২৭৫ টাকা ছাড়। বিশদ

04th  November, 2023
মন্দিরময় কালনা 

মন্দিরের দেওয়ালের কারুকাজ, নকশা ইত্যাদির প্রতি আগ্রহ থাকলে সপ্তাহান্ত ভ্রমণে কালনা ঘুরে আসতেই পারেন। সেসবের বিস্তারিত খোঁজ দিলেন হারান ভৌমিক।    বিশদ

04th  November, 2023
নিসর্গ ছোঁয়া দেওরিয়াতাল

হরিদ্বার থেকে সকালে বেরিয়ে উখিমঠ পৌঁছেছি দুপুর পার করে বিকেলের মুখে। মাঝে দু’এক জায়গায় চা-পকোড়া খেতে থেমেছিলাম মাত্র, বাকি সময় টানা চলেছে গাড়ি।
বিশদ

28th  October, 2023
একনজরে
আমেরিকায় ফের শ্যুটআউট। এবার ডালাসের একটি বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়ে চারজনের মৃত্যু হল। ...

রাজ্যে বাড়ছে মাদক কারবারের রমরমা। উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে আসছে নিষিদ্ধ মাদক। এই রাজ্য হয়ে তা চলে যাচ্ছে দেশের অন্যান্য অংশ এবং বাংলাদেশে। ...

জবজের চিত্রগঞ্জ কালীবাড়িতে ভক্ত ও দর্শনার্থীদের আনাগোনা দিনে দিনে বাড়ছে। দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসছেন। ...

আচমকা চিতাবাঘের দেখা! দক্ষিণ দিল্লির নেব সরাইয়ে এই ঘটনায় প্রবল আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বন্য পশুটির খোঁজে শুরু হয় তল্লাশি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মাটি দিবস
১৩৬০: ফ্রান্সের মুদ্রা ফ্রাঁ চালু হয়
১৮৫৪: রিভলবিং থিয়েটার চেয়ারের পেটেন্ট করেন অ্যারোন অ্যালেন
১৮৭৯: স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন সুইচিং সিস্টেম প্রথম পেটেন্ট হয়
১৯০১: মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম
১৯১১: প্রবাদপ্রতিম গীতিকার ও কবি প্রণব রায়ের জন্ম
১৯১৩: বাঙালি চিত্রশিল্পী গোপাল ঘোষের জন্ম
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩২: অভিনেত্রী নাদিরার জন্ম
১৯৩৫: কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়
১৯৩৯: অভিনেত্রী বাসবী নন্দীর জন্ম
১৯৪০: সঙ্গীত শিল্পী গুলাম আলির জন্ম
১৯৪৩: জাপানী বোমারু বিমান কলকাতায় বোমা বর্ষণ করে
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৬৯: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব-পাকিস্তানের নামকরণ করেন ‘‘বাংলাদেশ ”
১৯৮৫: ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ানের জন্ম
১৯৯৯: যানজট এড়াতে ব্যাংককে আকাশ ট্রেন সার্ভিস চালু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী
২০১৩: দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৫ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯২ টাকা ১০৭.৩৯ টাকা
ইউরো ৮৯.১৩ টাকা ৯২.৩০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬৩,৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬০,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৬,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৬,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩। অষ্টমী ৪৬/১৯ রাত্রি ১২/৩৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ৫৩/৪৯ রাত্রি ৩/৩৮। সূর্যোদয় ৬/৬/১৪, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৪২। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৩২ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ৯/১৪ গতে ১১/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১/৪১ গতে ৩/২৭ মধ্যে পুনঃ ৫/১৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৭/২৭ গতে ৮/৪৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৭ মধ্যে। 
১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩। অষ্টমী রাত্রি ১১/২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ২/৫৯। সূর্যোদয় ৬/৮, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৭/৪৫ গতে ১১/৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৫ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/৫২ গতে ৩/৩৯ মধ্যে ও ৫/২৭ গতে ৬/৮ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৮ গতে ৮/৪৮ মধ্যে ও ১২/৪৮ গতে ২/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৮ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বচসার জেরে গুলি চালানোর অভিযোগে উত্তরপ্রদেশে গ্রেপ্তার অভিনেতা ভূপিন্দর সিং, মৃত ১, জখম ৩

08:26:58 PM

তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেবন্ত রেড্ডিই, জানাল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব

07:00:00 PM

ভাইফোঁটায় সলমন খানকে আমন্ত্রণ মমতার

06:56:35 PM

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনার দায়িত্বে জুন মালিয়া, চূর্ণী গঙ্গোপাধ্যায়

06:45:00 PM

কেউ আমাদের ভাগ করতে পারবে না: মমতা

06:44:48 PM

বাংলা এখন ফিল্ম ডেস্টিনেশন হতে পারে: মমতা

06:43:53 PM