সারাদিন টইটই আর চারবেলা ভালোমন্দ খাওয়া। বাঙালির পুজোর রুটিনে এই দুটো বাদ যায় না। তবে এর সঙ্গে রাখতেই হবে ডিটক্স ওয়াটার। তবেই ত্বকে ফিরবে জেল্লা, পেটও থাকবে শান্ত। পরামর্শে পুষ্টিবিদ অমৃতা দাস পারুয়া। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
মেঘ আর কুয়াশায় ঘেরা পাহাড়ি জনপদ মহাবালেশ্বর। প্রকৃতির সঙ্গে প্রাণভরে মোলাকাত করতে পারবেন এখানে। আছে নানান দ্রষ্টব্য। তারই কথায় মানস মুখোপাধ্যায়।
• আহিরীটোলা পেল নতুন ঝাঁ চকচকে একটি বুটিক। উত্তর কলকাতার বনেদিয়ানা আর ঐতিহ্যকে সঙ্গী করে সেখানেই পথ চলা শুরু হল কৃষ্ণা’জ বুটিকের। আহিরীটোলা পোস্ট অফিসের ঠিক পাশেই প্রায় একশো বছর পুরোনো বাড়ির বৈঠকখানায় অতি যত্নে সাজানো হয়েছে এই বুটিকটি।
বড়দের কেনাকাটার তাও একটা শেষ আছে। কিন্তু ছোটদের বেলায় কেনাকাটা কোনও ব্যাকরণ মানে না। হুল্লোড়ের মতো তাদের শপিংও ননস্টপ। ওদের পোশাক কোথায় কেমন পাবেন, দামই বা কত, জানাচ্ছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
নিরিবিলি প্রকৃতি, পাখির ডাক, প্রজাপতির রূপ আর অলস দিনযাপনের জন্য আদর্শ আস্তানা রামাইল সান্তুক। কালিম্পং থেকে সামান্য দূরে এই গ্রামের অবস্থান। বর্ণনায় অরিজিৎ মজুমদার।
পুজোর চার-পাঁচদিনের সাজকে আলাদা আলাদা করে মাথায় রেখে নিজেদের কালেকশন সাজিয়েছে স্টাইল বাজার। সংস্থার তরফে পুজোর ক’দিনের স্টাইল স্টেটমেন্টের পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।
যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
কথায় বলে জামা আর জুতো। তাই শুধু নতুন জামা হলেই কেনাকাটা শেষ হয়ে যায় না। বরং পুজোর মুখে নতুন জুতো না হলে কেনাকাটায় দাঁড়ি পড়তে নেই। এ বছর জুতোর বাজারে কোন নকশা ফ্যাশনে ইন, কার চাহিদা বেশি রইল সেসবের খোঁজ। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
ফ্যাশনে ইন
একটু মোটা কিন্তু নরম সোলের জুতো এবার ফ্যাশনে ইন। বহুক্ষণ হাঁটার জন্য এই ধরনের জুতো পায়ের স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপযোগী। ডক্টর’স শ্যুয়ের সোল ও স্টিচিং স্টাইল ব্যবহার করে মহিলাদের জন্য বেশ নজরকাড়া জুতো প্রস্তুত করেছে নানা সংস্থা। কয়েকটি জুতোয় একরঙা মেটেরিয়াল, কোথাও আবার কনট্রাস্ট রঙের মেটেরিয়াল ব্যবহার করে জুতোকে উৎসবের মতোই রঙিন করে তোলা হয়েছে। উচ্চমানের পিভিসি, ভিগান লেদার, লেদার, লেদারের সঙ্গে ফোম ইত্যাদি উপাদানে এমন জুতো তৈরি। শ্রীলেদার্স, অজন্তা, খাদিম সবার কাছেই মিলবে এমন জুতো। মেয়েদের বিভাগে পাতা ও ফ্লোরাল নকশার বেল্ট দেওয়া জুতো এবার এনেছে শ্রীলেদার্স। দাম পড়বে ৪৭০ টাকা। ফেস্টিভ কালেকশনে বেল্ট দেওয়া জুতোর এমন নানা কালেকশন পাবেন বাটা, খাদিম সব সংস্থাতেই। দামও ঘোরাফেরা করবে ৪০০-৭০০ টাকার মধ্যে। কোলাপুরি ও স্যান্ডেলের মধ্যেও নানা নকশা পাবেন। সিন্থেটিক মেটেরিয়াল ও ভিগান লেদার দিয়ে তৈরি এমন স্যান্ডেলে স্ট্র্যাপগুলো একটু উজ্জ্বল। হালকা জরি ও চুমকির কাজ করাও মিলবে। সব নামী ব্র্যান্ডেই এমন জুতো পাবেন। বাজেট রাখুন ৬০০-৭০০ টাকা। এই ধরনের নকশাতেই পা ঢাকা শ্যু মিলবে ৫০০-৭০০ টাকার মধ্যে।
ব্যালেরিনার আরাম
এবার পুজোয় মেয়েদের বিভাগের অন্যতম চাহিদা নিউ কাট ও ব্যালেরিনা শ্যুয়ের। রংচঙে ব্যালেরিনা এবার দেদার বিকোচ্ছে। খাদিম, শ্রীলেদার্স, বাটা ও এলিট এনেছে ফেস্টিভ নকশার আর্টওয়ার্কে নিউ কাট ও ব্যালেরিনা। দাম ঘোরাফেরা করবে ৪৫০-৭৫০ টাকার আশপাশে। একটু বেশি দামের নকশা খুঁজলে বাজেট রাখুন ৮০০-১০০০ টাকার উপরে।
কর্তার সাজ
ছেলেদের জুতোতেও এবার নানা রকমারি! বুট ও শ্যুয়ের মেটেরিয়ালে উন্নত মানের লেদার পাবেন। দাম শুরু ৮০০ টাকা থেকে। শ্যুয়ের বেলায় লেদার ও পিভিসি-র মিশেল দেওয়া নকশাও পছন্দ করতে পারেন। দাম পড়বে ৭৫০-৯০০ টাকার মধ্যে। নাগরা জুতোর উপর ফেস্টিভ নকশা এনেছে শ্রীলেদার্স। উৎসব-অনুষ্ঠানে পাজামা-পাঞ্জাবির সঙ্গে পরার জন্য বাজেট রাখুন ৪৫০ টাকার কাছাকাছি।
পুরুষদের বিভাগে এবার নতুন স্টাইলের বুট এনেছে বিভিন্ন সংস্থা। চকোলেট রং আর ছুঁচালো মুখওয়ালা গেট আপে খাঁটি চামড়ায় তৈরি এই বুট সাজপোশাকে আলাদা আভিজাত্য এনে দেবে তাতে সন্দেহ নেই। দাম পড়বে ১৮৯৯ টাকা। যাঁরা ২০০০ টাকার মধ্যে বুট খুঁজছেন, তাঁদের জন্য এই জুতো ভালো বিকল্প হতে পারে। নানারকম রঙের কম্বিনেশনে কিটোও পাবেন এবার। দাম পড়বে ৫০০-৬০০ টাকা। এছাড়া আকর্ষণীয় রং ও নকশার স্নিকার্স চাইলে বাজেট রাখুন ৮০০-১২০০ টাকার মধ্যে।
ফ্যাশনে ইন
একটু মোটা কিন্তু নরম সোলের জুতো এবার ফ্যাশনে ইন। বহুক্ষণ হাঁটার জন্য এই ধরনের জুতো পায়ের স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপযোগী। ডক্টর’স শ্যুয়ের সোল ও স্টিচিং স্টাইল ব্যবহার করে মহিলাদের জন্য বেশ নজরকাড়া জুতো প্রস্তুত করেছে নানা সংস্থা। কয়েকটি জুতোয় একরঙা মেটেরিয়াল, কোথাও আবার কনট্রাস্ট রঙের মেটেরিয়াল ব্যবহার করে জুতোকে উৎসবের মতোই রঙিন করে তোলা হয়েছে। উচ্চমানের পিভিসি, ভিগান লেদার, লেদার, লেদারের সঙ্গে ফোম ইত্যাদি উপাদানে এমন জুতো তৈরি। শ্রীলেদার্স, অজন্তা, খাদিম সবার কাছেই মিলবে এমন জুতো। মেয়েদের বিভাগে পাতা ও ফ্লোরাল নকশার বেল্ট দেওয়া জুতো এবার এনেছে শ্রীলেদার্স। দাম পড়বে ৪৭০ টাকা। ফেস্টিভ কালেকশনে বেল্ট দেওয়া জুতোর এমন নানা কালেকশন পাবেন বাটা, খাদিম সব সংস্থাতেই। দামও ঘোরাফেরা করবে ৪০০-৭০০ টাকার মধ্যে। কোলাপুরি ও স্যান্ডেলের মধ্যেও নানা নকশা পাবেন। সিন্থেটিক মেটেরিয়াল ও ভিগান লেদার দিয়ে তৈরি এমন স্যান্ডেলে স্ট্র্যাপগুলো একটু উজ্জ্বল। হালকা জরি ও চুমকির কাজ করাও মিলবে। সব নামী ব্র্যান্ডেই এমন জুতো পাবেন। বাজেট রাখুন ৬০০-৭০০ টাকা। এই ধরনের নকশাতেই পা ঢাকা শ্যু মিলবে ৫০০-৭০০ টাকার মধ্যে।
ব্যালেরিনার আরাম
এবার পুজোয় মেয়েদের বিভাগের অন্যতম চাহিদা নিউ কাট ও ব্যালেরিনা শ্যুয়ের। রংচঙে ব্যালেরিনা এবার দেদার বিকোচ্ছে। খাদিম, শ্রীলেদার্স, বাটা ও এলিট এনেছে ফেস্টিভ নকশার আর্টওয়ার্কে নিউ কাট ও ব্যালেরিনা। দাম ঘোরাফেরা করবে ৪৫০-৭৫০ টাকার আশপাশে। একটু বেশি দামের নকশা খুঁজলে বাজেট রাখুন ৮০০-১০০০ টাকার উপরে।
কর্তার সাজ
ছেলেদের জুতোতেও এবার নানা রকমারি! বুট ও শ্যুয়ের মেটেরিয়ালে উন্নত মানের লেদার পাবেন। দাম শুরু ৮০০ টাকা থেকে। শ্যুয়ের বেলায় লেদার ও পিভিসি-র মিশেল দেওয়া নকশাও পছন্দ করতে পারেন। দাম পড়বে ৭৫০-৯০০ টাকার মধ্যে। নাগরা জুতোর উপর ফেস্টিভ নকশা এনেছে শ্রীলেদার্স। উৎসব-অনুষ্ঠানে পাজামা-পাঞ্জাবির সঙ্গে পরার জন্য বাজেট রাখুন ৪৫০ টাকার কাছাকাছি।
পুরুষদের বিভাগে এবার নতুন স্টাইলের বুট এনেছে বিভিন্ন সংস্থা। চকোলেট রং আর ছুঁচালো মুখওয়ালা গেট আপে খাঁটি চামড়ায় তৈরি এই বুট সাজপোশাকে আলাদা আভিজাত্য এনে দেবে তাতে সন্দেহ নেই। দাম পড়বে ১৮৯৯ টাকা। যাঁরা ২০০০ টাকার মধ্যে বুট খুঁজছেন, তাঁদের জন্য এই জুতো ভালো বিকল্প হতে পারে। নানারকম রঙের কম্বিনেশনে কিটোও পাবেন এবার। দাম পড়বে ৫০০-৬০০ টাকা। এছাড়া আকর্ষণীয় রং ও নকশার স্নিকার্স চাইলে বাজেট রাখুন ৮০০-১২০০ টাকার মধ্যে।
অনিবার্য কারণবশত এই সপ্তাহের সংস্করণে ‘সফরনামা’ প্রকাশ করা হল না।
