যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
সাবেকি ঘরানার মাটির সাজের দেবীকে ও পুজো দেখতে আশেপাশের গ্রামের মানুষজন মণ্ডপে ভিড় করেছেন। ক্লাবের মহিলা সদস্যরাই ঢাক বাজানো থেকে পুজোর সমস্ত আয়োজন করেন। ক্লাবের সদস্য মৌমিতা বিশ্বাস বলেন, এখানে প্রথমে ক্যালেন্ডারে থাকা দেবীর ছবি দেখে পুজো হতো। পরে সকলের উৎসাহে প্রতিমা এনে পুজো করা হচ্ছে। সকলেই আমরা খুব আনন্দ করি। ক্লাবের সভাপতি গীতা বিশ্বাস বলেন, ২২ বছর ধরে পুজো করছি। আমরা ৪০জন মহিলা সদস্য আছি। এছাড়া গ্রামবাসীরাও আমাদের সঙ্গে থাকেন। তাঁরাও পুজোয় অংশগ্রহণ করেন। পুজোর দিনগুলি সকলে একসঙ্গে আনন্দে মেতে উঠি।
মহিলা পুরোহিত কানন বালা বলেন, মা আমাদের সকলের শক্তিদাত্রী। ভক্তিভরে মায়ের পুজো করা হয়। এখানে পুজো শুরু হয় নির্ঘণ্ট মেনে। বাহুল্য না থাকলেও আমাদের আন্তরিকতায় কোনও খামতি নেই।