যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
বস্তুত সত্যিই যদি খাড়্গে কংগ্রেস সভাপতি পদে নির্বাচিত হন, তাহলে শুধু যে বিজেপির আক্রমণের অভিমুখ সমস্যায় পড়বে তাই নয়। তার সঙ্গে প্রধান সমস্যা হল, গান্ধী পরিবারকে আক্রমণ করে দলের পরিবারতন্ত্রকে আঘাত করার অস্ত্রটিও ভোঁতা হবে। যা বিজেপিকে চিন্তায় ফেলেছে। উৎসবের মরশুমের পরই বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব বৈঠকে বসবেন। এমনকী কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনের পর বিজেপির একটি ন্যাশনাল এগজিকিউটিভ কমিটির বৈঠকও ডাকার কথা ভাবা হয়েছে। সেখানেই আলোচনা করা হবে আগামী কর্মপন্থা নিয়ে। রাজকোট অথবা সিমলায় হতে পারে কর্মসমিতির বৈঠক। যদিও চলতি মাসেই যে কোনও সময় ঘোষণা করা হবে গুজরাতের নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। প্রধানমন্ত্রীর লাগাতার গুজরাত সফর এবং প্রকল্পের জোয়ার ঘোষণা করার মধ্যেই স্পষ্ট, নির্বাচনব কমিশনের ঘোষণার আর বেশি দেরি নেই। এতদিন পারমুটেশন কম্বিনেশন করে কখনও সোনিয়া গান্ধী, কখনও রাহুল গান্ধী সভাপতি ও সভানেত্রী হয়েছেন। তাঁরাই দলের আনুষ্ঠানিক চালিকাশক্তি হওয়ায় গান্ধী পরিবার এবং পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানানো অনেক সহজ ছিল বিজেপির পক্ষে। কারণ বিজেপির প্রধান অভিযোগ গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে যে, কংগ্রেস আসলে প্রাইভেট লিমিডেট কোম্পানি। কোনও গণতন্ত্র নেই। তাই ঘুরে ফিরে সভাপতি শুধুই গান্ধী পরিবারের থেকেই। অথচ বিজেপিতে যে কোনও স্তর থেকে উঠে আসা যে কেউ সভাপতি হতে পারেন।