যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নয়াদিল্লির ডিজিটাল স্ট্রাইক অবশ্য এই প্রথম নয়। গত জুলাইয়ে পাক সরকারের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ভারতে। যদিও পরে তা চালু হয়। সেসময় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা, বৈদেশিক সম্পর্ক ও আইনশৃঙ্খলা সম্পর্কিত বিভ্রান্তিকর এবং ভুল তথ্য পরিবেশনের অভিযোগে ১০টির বেশি ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক। এর মধ্যে পাকিস্তানের ইউটিউব চ্যানেলও ছিল।
শুধু তাই নয়, গত জুনে রাষ্ট্রসঙ্ঘ, তুরস্ক, ইরান ও মিশরের পাকিস্তান দূতাবাসের টুইটার অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ভারত। এবার অবশ্য ঠিক কী কারণে পাক সরকারের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধের এই সিদ্ধান্ত, সে ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি নয়াদিল্লির তরফে। টুইটার কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলেছে, কোনও আইনি কারণ থাকলে কিংবা আদালতের নির্দেশিকার জেরে তারা সাধারণত অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়। এক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে।