প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
সংস্থার বর্তমান কর্তা প্রণব চন্দ্র প্রতিদিন নাকি প্রায় ২৫০ গ্রাম চানাচুর খান! কারণ, তিনি নিজে না চেখে কখনওই কারখানায় উৎপাদিত চানাচুরকে মোড়কবন্দি করতে রাজি নন। এটাই প্রমাণ করে ব্র্যান্ডের সুনাম রক্ষা করতে কতটা তৎপর তিনি। এই মানসিকতাই সংস্থাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। আর এই সাফল্যের জাহাজে চড়েই ‘মুখরোচক’ সংস্থা চানাচুর, চালভাজা, ভুজিয়া, চিড়েভাজা, গাঠিয়া, মশলামুড়ির পাশাপাশি নিয়ে এসেছে রসগোল্লা, গুলাব জামুন, ঘি শোনপাপড়ি, ইলাচি শোনপাপড়ি, চকোলেট শোনপাপড়ি প্রভৃতি। যার স্বাদ এবং গুণমান ইতিমধ্যেই বাজারে সাড়া ফেলে দিয়েছে। নতুন এই খাবারগুলি নিয়ে আশাবাদী সংস্থাটি।
ইতিমধ্যেই কলকাতা শহরে নিজস্ব আউটলেট নিয়ে এসেছে সংস্থাটি। যেখানে মুখরোচকের সমস্ত খাদ্যসম্ভার পাওয়া যাবে। তিন পুরুষ ধরে চলা এই প্রতিষ্ঠানটির চতুর্থ প্রজন্ম প্রতীক চন্দ্রও তাঁর বাবার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়ে যাচ্ছেন বাঙালির গর্বের এই ব্র্যান্ডের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে।