প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় বড়পর্দায় দেখানোরও প্রস্তুতি শুরু চলছে। প্রস্তুতি শুধু তৃণমূলের অন্দরেই নয়, প্রশাসনের অন্দরেও। বুধবার মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বিশেষ বাহিনী সভাস্থল ঘুরে গিয়েছে। বুধবার ওই বিশেষ বাহিনীর কর্তারা তৃণমূল নেতৃত্ব ও প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করে। সেখানে মূলত মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি দিলীপ যাদব বলেন, দলনেত্রীর সভাকে ঘিরে যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
জেলার সর্বত্র নানাভাবে প্রচারের পাশাপাশি জেলাজুড়ে ১০০টি তোরণ করা হচ্ছে। ডিজিটাল মিডিয়াতেও প্রচার চলছে। জেলার মানুষ বিপুল আগ্রহে দলনেত্রীর সভার দিকে তাকিয়ে আছেন। পুরশুড়ার সেকেন্দারপুরের সভার অন্যতম দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা তথা আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার যুব তৃণমূলের সভাপতি গোপাল রায় বলেন, জেলার পাশাপাশি শুধু পুরশুড়াতেই অন্তত ২০টি তোরণ করা হচ্ছে। এ নিয়ে কর্মীদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ তৈরি হয়েছে। মানুষের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য পৌঁছে দিতে নানারকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে। দলের সভাপতির নির্দেশে অন্তত পাঁচ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ জুড়ে মাইক দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য প্রচার মাধ্যমকেও ব্যবহার করা হবে। প্রায় দু’বছর বাদে হুগলি জেলায় আসছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো। ২০১৯ সালে হুগলির গুড়াপে এসেছিলেন প্রশাসনিক সভা করতে। ফলে বাংলার অন্যতম প্রধান জননেত্রীর সভা ঘিরে চর্চা তুঙ্গে। সেইসঙ্গে নির্বাচনের প্রাক্কালে তৃণমূল সুপ্রিমোর আরামবাগ মহকুমায় উপস্থিত হওয়াও তাৎপর্যপূর্ণ। এমনটাই রাজনৈতিক মহল মনে করছে।