প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
নিজের দলের আত্মপ্রকাশের মঞ্চ থেকেই আব্বাস এদিন বলেন, সংবিধান নির্দিষ্ট ধর্মনিরপেক্ষতা রক্ষার পাশাপাশি সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের খাদ্য, বাসস্থান, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মতো অধিকারের দাবিতে তাঁর দল রাজনীতির ময়দানে নামছে। সেই সঙ্গে বেকারদের কর্মসংস্থানের দাবি তাঁর দলের অন্যতম রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা। আর এই লড়াইয়ে তিনি বিজেপি ও তৃণমূল বাদে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে বিধানসভা ভোটে আসন সমঝোতা করে লড়ার দরজাও খোলা রাখছেন। ইতিমধ্যেই কয়েকটি ছোট দলের সঙ্গে জোট গঠনের কাজ তাঁরা এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। বাম ও কংগ্রেসের মতো দলগুলির সঙ্গেও তাঁরা আলোচনা চালাচ্ছেন। বাম-কংগ্রেস জোটের সঙ্গে সমঝোতা করে তিনি রাজ্যে বিজেপির ক্ষমতা দখল রুখতে একটি মহাজোট তৈরির পক্ষপাতী বলেও মন্তব্য করেন আব্বাস।
সম্প্রতি মিমের মতো ‘বিতর্কিত’ দলের সভাপতি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি ফুরফুরায় গিয়ে আব্বাসের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেছেন। ভাইজানের দলের সঙ্গে জোট করে মিম এরাজ্যেও ভোটে লড়তে আগ্রহী বলে ওয়াইসি জানিয়েছেন। যদিও বিহার ভোটের ফলাফলের পর মিমকে বিজেপির হাতে তামাক খাওয়া ভোটকাটুয়া দল বলে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস, তৃণমূল সহ বিজেপি-বিরোধী একাধিক দল। ভাইজান অবশ্য মিমের হয়ে ব্যাট ধরেন এদিন। তিনি বলেন, মিম যে বিজেপির কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের সুবিধা করে দিতে আসরে নেমেছে সে ব্যাপারে কেউ কোনও প্রমাণ দিতে পারেনি।