বিয়েবাড়ি মানেই খাওয়াদাওয়ার সব দায়িত্ব কেটারিং সংস্থার। সংস্থাগুলিও এখন দেশ বিদেশের বিভিন্ন রকম লোভনীয় ও সুস্বাদু মেনু নিয়ে হাজির। বিয়ের মরশুমে বিভিন্ন কেটারিং সংস্থার খবরে স্নেহাশিস সাউ।
বিয়েতে গয়না কেনার জন্য আপনার সেরা ঠিকানা হতে পারে সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস। এদের লাইট ওয়েট সোনা ও হীরের বিয়ের কালেকশন চোখ ধাঁধানো। গর্জিয়াস লুকের প্রতিটি আইটেম যত্ন করে গয়না শিল্পীরা ডিজাইন করেছেন বলে সংস্থাটি জানিয়েছে।
এখনকার ব্যস্ত জীবনে অনেক সময় বাড়ির বয়স্কদের ততটা সময় দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার কেউ হয়তো কর্মসূত্রে বাড়ির বাইরে অনেক দূরে থাকেন। তাই তিনি চাইলেও মনের মতো করে বাবা, মা, দাদু, দিদা, ঠাকুর্দা, ঠাকুমার যত্ন নিতে পারেন না।
শরীরে ব্যথা বিভিন্ন কারণেই হতে পারে। তবে কারও অল্প বয়সে এই সমস্যা বাড়লে মাসলের ক্ষমতা কমে যায়। মাসলই শরীরের হাড়গুলিকে ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই মাসল নষ্ট হয়ে গেলে হাড়গুলিরও স্থানচ্যুতি ঘটে।
পেপে জিনস লন্ডন কলকাতায় অটাম-উইন্টার কালেকশন নিয়ে এসেছে। কলকাতার সাউথ সিটি মলে কালেকশনটির উদ্বোধন করেন সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার বলিউড অভিনেতা সিদ্ধার্থ মালহোত্র।
যাঁদের বিভিন্ন কারণে বিধিনিষেধ থাকার জন্য পছন্দ মতো খাবার খেতে পারেন না, তাঁদের জন্য একটা ভালো খবর। গত ১২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় ‘বিনজ বে ফি কর’ নামে একটি ক্লাউড কিচেন চালু হয়েছে।
ফিরে এল সেই রাত। আজই সন্ধে-রাতে বর্ধমান রোডের ওল্ড বাংলো সেজে উঠবে আধুনিক ফ্যাশনের প্রদর্শনীতে। সঙ্গে থাকবে শিল্প প্রদর্শনীও, প্রতিবারের মতোই। এ বছরের অংশগ্রহণকারীরা আরও সাহসী।
আধ্যাত্মিক মাস্টার এবং সিদ্ধ গুরু পুজ্যাশ্রী আত্মানন্দময়ী মাতাজি এই প্রথমবার কলকাতায় আসছেন। তিনি আগামীকাল এখানে শুশুম্না কর্মযোগ দীক্ষা অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন।
কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
ডলারের থার্মাল কালেকশন
শীতে আরামের জন্য ডলার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড স্টাইলিশ থার্মাল পোশাকের কালেকশন নিয়ে এসেছে। এই কালেকশনে ডলার আলট্রা প্রিমিয়াম থার্মাল এবং ডলার আলট্রা থার্মাল নামে দুটি বিশেষ রেঞ্জ পাওয়া যাবে। আবার ডলার আলট্রা থার্মাল রেঞ্জে মিলবে ডলার এস্টিম এবং ডলার উইন্টারের হরেক রকম শীত পোশাক। সংস্থার মতে, ঠান্ডায় এই পোশাক খুবই আরামদায়ক। এ প্রসঙ্গে সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনোদকুমার গুপ্ত বলেন, অনেক গবেষণা করে আমরা এরকম একটি কালেকশন নিয়ে এসেছি। এটি শুধু ঠান্ডার হাত থেকে আমাদের রক্ষা করবে না, পাশাপাশি ঠান্ডার সময় যে ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয় তার থেকে বাঁচতেও অনেকটা সাহায্য করবে। ভি নেক, রাউন্ড নেক স্টাইলে পোশাকগুলি পাওয়া যাবে। পুরুষদের জন্য ফুল স্লিভ এবং মহিলাদের জন্য ফুল ও হাফ স্লিভ এই কালেকশন সবার মন জয় করবে। এগুলি ১০০ শতাংশ সুপার কম্ব সিরো ক্লিন কটন ইয়ার্ন মেটিরিয়াল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। থার্মাল ওয়্যারের দাম ৩০০ টাকা থেকে ৩৭৫ টাকা এবং ডলার আলট্রা প্রিমিয়াম থার্মাল ওয়্যারের দাম পড়বে ৩৮০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। সব রিটেল ও শপিং ওয়েবসাইটে এই কালেকশন পাওয়া যাচ্ছে।
পার্কস্ট্রিটে লরেন্স অ্যান্ড মেয়ো’র বুটিক স্টোর
লরেন্স অ্যান্ড মেয়ো কলকাতায় এই প্রথম একটি এক্সক্লুসিভ বুটিক স্টোর খুলেছে। ২৩ নভেম্বর পার্কে স্ট্রিটে স্টোরটির উদ্বোধন করেন গায়ক অনুপম রায়। ঝাঁ চকচকে আধুনিক ডিজাইনে সাজানো এই স্টোরটি প্রায় পাঁচশো বর্গফুট জায়গাজুড়ে ছড়িয়ে। অনুপম রায় বলেন, কলকাতার সঙ্গে লরেন্স অ্যান্ড মেয়ো’র সম্পর্ক অনেকদিনের। এটি আমারও পছন্দের ব্র্যান্ড। সংস্থার ডিরেক্টর অমিতাভ মেনডোঙ্কা বলেন, এই স্টোরে প্রিমিয়াম রেঞ্জের সব ধরনের কালেকশন যেমন বেন্টলে, কার্টিয়ার, ভলগারি, আর্মানি, মন্ট ব্লাঙ্ক, টম ফোর্ড প্রভৃতি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের চশমা ও সানগ্লাস পাওয়া যাবে।
শুভা ডিজাইন স্টুডিওতে শীতের কালেকশন
৪০০ স্কোয়ার ফুট জায়গা জুড়ে ৫৫ ইন্দ্রাণী পার্ক, কল ৩৩ এই ঠিকানায় কসটিউম ডিজাইনার তথা স্টাইলিস্ট শুভা মিত্রর শুভা ডিজাইন স্টুডিও খুলে গেল। প্রসঙ্গত শুভা জানালেন, আমার প্রিয় বান্ধবী পুনম মল্লিককে সঙ্গে নিয়ে ওই স্টুডিও খুলেছি। পুনম একজন কর্পোরেট জগতের মানুষ। চাকরি ছেড়ে দিয়ে আমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। মূলত পুনম ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট এবং মার্কেটিং, প্রমোশন দেখেন। আমি ডিজাইনের দিকটা দেখি। আমাদের ট্যাগলাইন ফ্যাশন ফর অল। ফ্যাশন এখন সাধারণ মানুষের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। যাতে সবাই আমার স্টুডিওর পোশাক পরতে পারে তার জন্য পোশাকের দাম শুরু ১৫০০ টাকার থেকে।
শীতকে মাথায় রেখে উইন্টার বোহো কালেকশন এদিন লঞ্চ করল। এই কালেকশন লঞ্চ করেন অভিনেত্রী মানালি দে, সোহিনী সেনগুপ্ত, সায়নী ঘোষ। শুভা এর আগে খোকাবাবু, ছোটদের ছবি, সিনেমাওয়ালা, ভুতের ভবিষ্যৎ ইত্যাদি বহু জনপ্রিয় ছবিতে স্টাইলিস্ট, ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়াও হিন্দি ছবি হেলিকপ্টার ইলা ও আরও হিন্দি ছবিতে কাজ করছেন। শুভার উইন্টার কালেকশন খাদি, অর্গানিক কটন ফ্যাব্রিকের যা গরমেও পরা যায়। বেশিরভাগ লেয়ারিং করা। যেমন লং ও শর্ট জ্যাকেট। রয়েছে ম্যাক্সি ড্রেস, বোহো ড্রেস, লং ড্রেস ইত্যাদি। প্রিন্টের মধ্যে আছে প্রজাপতি, লেবু, তরমুজ, অটোরিকশ, টিনটিন ইত্যাদি যা ডিজিটাল প্রিন্টে পোশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। প্রতিটি প্রিন্ট শুভার নিজস্ব এমনটাই তাঁর বক্তব্যে প্রকাশ পায়। এছাড়াও এই স্টুডিওতে আছে জার্মান সিলভারের জুয়েলারি।
ওয়াইল্ডক্রাফটের ট্রলি ব্যাগ
সম্প্রতি ওয়াইল্ডক্রাফট সংস্থা আপরাইটস এবং ডাফলেস নামে দুটি ট্রলি ব্যাগের রেঞ্জ নিয়ে এসেছে। রকমারি ডিজাইনের এই ট্রলি ব্যাগ বেড়াতে যাওয়ার জন্য আদর্শ। দেখতেও খুব সুন্দর। আপরাইটস কালেকশনে পাওয়া যাবে পোলুক্স, পোলারাইস, ভেগা, সিরিয়াস এবং রিজেল ট্রলি। দাম ৩১৯৯ টাকা থেকে ৬৯৯৯টাকার মধ্যে। আর ডাফলেস কালেকশনে পাবেন নাস, কাস্টার, অ্যাটলাজ এবং প্রোক্সিমা। দাম ১৭৯৯ টাকা থেকে শুরু। এগুলি তৈরিতে উচ্চমানের মেরিটিয়াল এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। কালারফুল এই ট্রাভেল ট্রলিগুলি পছন্দের সাইজে পাওয়া যাচ্ছে।
ভিএলসিসি শো কলকাতায়
আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল হোটেলে ভিএলসিসি’র আয়োজনে হয়ে গেল ট্রান্সফরমেশন শো। এই শো-তে উপস্থিত ছিলেন ভিএলসিসি’র প্রতিষ্ঠাতা বন্দনা লুথরা। তিনি বলেন, ‘তিন দশক ধরে সাফল্যের সঙ্গে ভিএলসিসি মানুষের সৌন্দর্য এবং সুস্বাস্থ্য কীভাবে বজায় রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে চলেছে তারই ঝলক এই শো’তে দেখা যাবে।’ এই শো দেখতে এদিন ৪৫০ জন অতিথি হাজির ছিলেন। ১৯-৭০ বছর বয়সি প্রায় ৬৩ জন মহিলা ও পুরুষ এদিন র্যাম্পে হাঁটেন। বিচারকদের বিচারে এদিন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত করা হয়। বিচারকের আসনে ছিলেন অভিনেত্রী ও লোকসভা সদস্য নুসরত জাহান, গায়িকা ঊষা উত্থুপ, ওড়িশি নৃত্যশিল্পী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়, সুরকার গায়ক সৌরেন্দ্র সৌম্যজিৎ, মিসেস ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল রিচা শর্মা, ফ্যাশন কোরিওগ্রাফার অ্যালেসিয়া রাউত, কস্তুরী দাস মেমোরিয়াল সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের ডাক্তার এসএন শর্মা। বিজয়ীরা হলেন, ডোনা পোদ্দার (বিউটিফুল হেয়ার), রক্ষান্দা মুকীম (বিউটিফুল স্কিন), অনুশ্রী বসু (মিস কনজেনিয়ালিটি), রাজওয়ান্ত কউর (মিস পারফেক্ট), পুর্নাসা দাস (মিস কনফিডেন্ট)। ফার্স্ট রানার আপ অনুশ্রী বসু, সেকেন্ড রানার আপ অনন্যা লাহিড়ী, মধুরিমা দে। এদিনের বিজয়ী হলেন অনিন্দিতা দত্ত।
এই মুহূর্তে কলকাতাসহ সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে ৪৬টি ভিএলসিসি বিউটি এবং ওয়েলনেস সেন্টার আছে। ১৯৯৯-তে কলকাতায় প্রথম থিয়েটার রোডে এই সংস্থা খোলে, আগামী দু’বছরে আরও ১০০টি সেন্টার গ্লোবালি খুলে যাবে বলে জানালেন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মিসেস বন্দনা লুথরা।
সোল দ্য স্কাই লাউঞ্জ
তারা ভরা আকাশের নীচে বসে রাতের খাবার খেয়েছেন কখনও? না খেয়ে থাকলে চলে আসতে পারেন সোল দ্য স্কাই লাউঞ্জে। আলোর মালায় সাজানো দ্বিতীয় হুগলি সেতু, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়্যাল, কলকাতার সর্বোচ্চ বাড়ি ‘দ্য ৪২’-র শোভা দেখতে দেখতে তারার চাঁদোয়ার নীচে বসে ডিনারটা স্মরণীয় হয়েই থাকবে আশা করা যায়।
সম্প্রতি সোল দ্য স্কাই লাউঞ্জ খুলে গেল ৫ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে। রয়েছে একটি বার-ও। শুধু রাতের খাবার কেন, শীতের দুপুরে নরম রোদ মেখে নিতে নিতে দুপুরের খাওয়া কিংবা গোধূলির আলোয় মাখামাখি কলকাতার স্কাইলাইন দেখতে দেখতে খাওয়াটাও বেশ জমাটি ব্যাপারই হবে মনে হচ্ছে। টেবিলে থাকতে পারে প্রন ক্র্যাব ফিশ কেক কিংবা হনি মাস্টার্ড চিকেন, স্কটিশ এগ ইত্যাদি। ১৬০ জনেরও বেশি বসতে পারেন। দুজনের জন্য খরচ পড়বে কর সমেত মোটামুটি ১৫০০ টাকা।
শীতে আরামের জন্য ডলার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড স্টাইলিশ থার্মাল পোশাকের কালেকশন নিয়ে এসেছে। এই কালেকশনে ডলার আলট্রা প্রিমিয়াম থার্মাল এবং ডলার আলট্রা থার্মাল নামে দুটি বিশেষ রেঞ্জ পাওয়া যাবে। আবার ডলার আলট্রা থার্মাল রেঞ্জে মিলবে ডলার এস্টিম এবং ডলার উইন্টারের হরেক রকম শীত পোশাক। সংস্থার মতে, ঠান্ডায় এই পোশাক খুবই আরামদায়ক। এ প্রসঙ্গে সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিনোদকুমার গুপ্ত বলেন, অনেক গবেষণা করে আমরা এরকম একটি কালেকশন নিয়ে এসেছি। এটি শুধু ঠান্ডার হাত থেকে আমাদের রক্ষা করবে না, পাশাপাশি ঠান্ডার সময় যে ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয় তার থেকে বাঁচতেও অনেকটা সাহায্য করবে। ভি নেক, রাউন্ড নেক স্টাইলে পোশাকগুলি পাওয়া যাবে। পুরুষদের জন্য ফুল স্লিভ এবং মহিলাদের জন্য ফুল ও হাফ স্লিভ এই কালেকশন সবার মন জয় করবে। এগুলি ১০০ শতাংশ সুপার কম্ব সিরো ক্লিন কটন ইয়ার্ন মেটিরিয়াল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। থার্মাল ওয়্যারের দাম ৩০০ টাকা থেকে ৩৭৫ টাকা এবং ডলার আলট্রা প্রিমিয়াম থার্মাল ওয়্যারের দাম পড়বে ৩৮০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে। সব রিটেল ও শপিং ওয়েবসাইটে এই কালেকশন পাওয়া যাচ্ছে।
পার্কস্ট্রিটে লরেন্স অ্যান্ড মেয়ো’র বুটিক স্টোর
লরেন্স অ্যান্ড মেয়ো কলকাতায় এই প্রথম একটি এক্সক্লুসিভ বুটিক স্টোর খুলেছে। ২৩ নভেম্বর পার্কে স্ট্রিটে স্টোরটির উদ্বোধন করেন গায়ক অনুপম রায়। ঝাঁ চকচকে আধুনিক ডিজাইনে সাজানো এই স্টোরটি প্রায় পাঁচশো বর্গফুট জায়গাজুড়ে ছড়িয়ে। অনুপম রায় বলেন, কলকাতার সঙ্গে লরেন্স অ্যান্ড মেয়ো’র সম্পর্ক অনেকদিনের। এটি আমারও পছন্দের ব্র্যান্ড। সংস্থার ডিরেক্টর অমিতাভ মেনডোঙ্কা বলেন, এই স্টোরে প্রিমিয়াম রেঞ্জের সব ধরনের কালেকশন যেমন বেন্টলে, কার্টিয়ার, ভলগারি, আর্মানি, মন্ট ব্লাঙ্ক, টম ফোর্ড প্রভৃতি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের চশমা ও সানগ্লাস পাওয়া যাবে।
শুভা ডিজাইন স্টুডিওতে শীতের কালেকশন
৪০০ স্কোয়ার ফুট জায়গা জুড়ে ৫৫ ইন্দ্রাণী পার্ক, কল ৩৩ এই ঠিকানায় কসটিউম ডিজাইনার তথা স্টাইলিস্ট শুভা মিত্রর শুভা ডিজাইন স্টুডিও খুলে গেল। প্রসঙ্গত শুভা জানালেন, আমার প্রিয় বান্ধবী পুনম মল্লিককে সঙ্গে নিয়ে ওই স্টুডিও খুলেছি। পুনম একজন কর্পোরেট জগতের মানুষ। চাকরি ছেড়ে দিয়ে আমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। মূলত পুনম ব্র্যান্ড ম্যানেজমেন্ট এবং মার্কেটিং, প্রমোশন দেখেন। আমি ডিজাইনের দিকটা দেখি। আমাদের ট্যাগলাইন ফ্যাশন ফর অল। ফ্যাশন এখন সাধারণ মানুষের ধরা ছোঁয়ার বাইরে। যাতে সবাই আমার স্টুডিওর পোশাক পরতে পারে তার জন্য পোশাকের দাম শুরু ১৫০০ টাকার থেকে।
শীতকে মাথায় রেখে উইন্টার বোহো কালেকশন এদিন লঞ্চ করল। এই কালেকশন লঞ্চ করেন অভিনেত্রী মানালি দে, সোহিনী সেনগুপ্ত, সায়নী ঘোষ। শুভা এর আগে খোকাবাবু, ছোটদের ছবি, সিনেমাওয়ালা, ভুতের ভবিষ্যৎ ইত্যাদি বহু জনপ্রিয় ছবিতে স্টাইলিস্ট, ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়াও হিন্দি ছবি হেলিকপ্টার ইলা ও আরও হিন্দি ছবিতে কাজ করছেন। শুভার উইন্টার কালেকশন খাদি, অর্গানিক কটন ফ্যাব্রিকের যা গরমেও পরা যায়। বেশিরভাগ লেয়ারিং করা। যেমন লং ও শর্ট জ্যাকেট। রয়েছে ম্যাক্সি ড্রেস, বোহো ড্রেস, লং ড্রেস ইত্যাদি। প্রিন্টের মধ্যে আছে প্রজাপতি, লেবু, তরমুজ, অটোরিকশ, টিনটিন ইত্যাদি যা ডিজিটাল প্রিন্টে পোশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। প্রতিটি প্রিন্ট শুভার নিজস্ব এমনটাই তাঁর বক্তব্যে প্রকাশ পায়। এছাড়াও এই স্টুডিওতে আছে জার্মান সিলভারের জুয়েলারি।
ওয়াইল্ডক্রাফটের ট্রলি ব্যাগ
সম্প্রতি ওয়াইল্ডক্রাফট সংস্থা আপরাইটস এবং ডাফলেস নামে দুটি ট্রলি ব্যাগের রেঞ্জ নিয়ে এসেছে। রকমারি ডিজাইনের এই ট্রলি ব্যাগ বেড়াতে যাওয়ার জন্য আদর্শ। দেখতেও খুব সুন্দর। আপরাইটস কালেকশনে পাওয়া যাবে পোলুক্স, পোলারাইস, ভেগা, সিরিয়াস এবং রিজেল ট্রলি। দাম ৩১৯৯ টাকা থেকে ৬৯৯৯টাকার মধ্যে। আর ডাফলেস কালেকশনে পাবেন নাস, কাস্টার, অ্যাটলাজ এবং প্রোক্সিমা। দাম ১৭৯৯ টাকা থেকে শুরু। এগুলি তৈরিতে উচ্চমানের মেরিটিয়াল এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। কালারফুল এই ট্রাভেল ট্রলিগুলি পছন্দের সাইজে পাওয়া যাচ্ছে।
ভিএলসিসি শো কলকাতায়
আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল হোটেলে ভিএলসিসি’র আয়োজনে হয়ে গেল ট্রান্সফরমেশন শো। এই শো-তে উপস্থিত ছিলেন ভিএলসিসি’র প্রতিষ্ঠাতা বন্দনা লুথরা। তিনি বলেন, ‘তিন দশক ধরে সাফল্যের সঙ্গে ভিএলসিসি মানুষের সৌন্দর্য এবং সুস্বাস্থ্য কীভাবে বজায় রাখার প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে চলেছে তারই ঝলক এই শো’তে দেখা যাবে।’ এই শো দেখতে এদিন ৪৫০ জন অতিথি হাজির ছিলেন। ১৯-৭০ বছর বয়সি প্রায় ৬৩ জন মহিলা ও পুরুষ এদিন র্যাম্পে হাঁটেন। বিচারকদের বিচারে এদিন বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত করা হয়। বিচারকের আসনে ছিলেন অভিনেত্রী ও লোকসভা সদস্য নুসরত জাহান, গায়িকা ঊষা উত্থুপ, ওড়িশি নৃত্যশিল্পী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়, সুরকার গায়ক সৌরেন্দ্র সৌম্যজিৎ, মিসেস ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল রিচা শর্মা, ফ্যাশন কোরিওগ্রাফার অ্যালেসিয়া রাউত, কস্তুরী দাস মেমোরিয়াল সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের ডাক্তার এসএন শর্মা। বিজয়ীরা হলেন, ডোনা পোদ্দার (বিউটিফুল হেয়ার), রক্ষান্দা মুকীম (বিউটিফুল স্কিন), অনুশ্রী বসু (মিস কনজেনিয়ালিটি), রাজওয়ান্ত কউর (মিস পারফেক্ট), পুর্নাসা দাস (মিস কনফিডেন্ট)। ফার্স্ট রানার আপ অনুশ্রী বসু, সেকেন্ড রানার আপ অনন্যা লাহিড়ী, মধুরিমা দে। এদিনের বিজয়ী হলেন অনিন্দিতা দত্ত।
এই মুহূর্তে কলকাতাসহ সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে ৪৬টি ভিএলসিসি বিউটি এবং ওয়েলনেস সেন্টার আছে। ১৯৯৯-তে কলকাতায় প্রথম থিয়েটার রোডে এই সংস্থা খোলে, আগামী দু’বছরে আরও ১০০টি সেন্টার গ্লোবালি খুলে যাবে বলে জানালেন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মিসেস বন্দনা লুথরা।
সোল দ্য স্কাই লাউঞ্জ
তারা ভরা আকাশের নীচে বসে রাতের খাবার খেয়েছেন কখনও? না খেয়ে থাকলে চলে আসতে পারেন সোল দ্য স্কাই লাউঞ্জে। আলোর মালায় সাজানো দ্বিতীয় হুগলি সেতু, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়্যাল, কলকাতার সর্বোচ্চ বাড়ি ‘দ্য ৪২’-র শোভা দেখতে দেখতে তারার চাঁদোয়ার নীচে বসে ডিনারটা স্মরণীয় হয়েই থাকবে আশা করা যায়।
সম্প্রতি সোল দ্য স্কাই লাউঞ্জ খুলে গেল ৫ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে। রয়েছে একটি বার-ও। শুধু রাতের খাবার কেন, শীতের দুপুরে নরম রোদ মেখে নিতে নিতে দুপুরের খাওয়া কিংবা গোধূলির আলোয় মাখামাখি কলকাতার স্কাইলাইন দেখতে দেখতে খাওয়াটাও বেশ জমাটি ব্যাপারই হবে মনে হচ্ছে। টেবিলে থাকতে পারে প্রন ক্র্যাব ফিশ কেক কিংবা হনি মাস্টার্ড চিকেন, স্কটিশ এগ ইত্যাদি। ১৬০ জনেরও বেশি বসতে পারেন। দুজনের জন্য খরচ পড়বে কর সমেত মোটামুটি ১৫০০ টাকা।
