আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
কেটি অবশ্য সমস্ত কৃতিত্ব একা নিতে রাজি নন। সাংবাদিকদের তিনি জানান, ‘কারও একার পক্ষে এই সুবিশাল কাজ করা সম্ভব নয়। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনেক বিজ্ঞানীর চেষ্টায় এই সাফল্য এসেছে।’
বর্তমানে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি’র কম্পিউটিং অ্যান্ড ম্যাথেমেটিক্যাল সায়েন্সের সহকারী অধ্যাপক কেটি। তিন বছর আগে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) থেকে স্নাতক পর্যায়ের পড়াশুনা করার সময়েই অ্যালগরিদম নিয়ে চর্চা শুরু করেন কেটি। পরে এমআইটি’র কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবরেটরি, হার্ভার্দ স্মিদসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্স এবং এমআইটি’র হেস্ট্যাক অবজারভেটরির কিছু গবেষক মিলে একটি দল গঠন করেন।
পৃথিবীর আটটি প্রান্তে মোট আটখানি রেডিও টেলিস্কোপ বসানো হয়েছিল। টেলিস্কোপ থেকে সংগৃহীত তথ্যগুলো জমা করা হয় কয়েকশো হার্ড ড্রাইভে। সেগুলো বিশ্লেষণের জন্য পাঠানো হয় আমেরিকার বস্টন এবং জার্মানির বনে। এর পরে ওই তথ্যগুলো অ্যালগরিদমের সাহায্যে বেঁধে ব্ল্যাক হোলের ছবিটি মিলেছে। কেটি ও তাঁর সহযোগীরা অ্যালগরিদমের ওই সিরিজটি তৈরি করেছেন যা ঐতিহাসিক ছবিটির জন্ম দিয়েছে।