Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রচারের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য প্রত্যেক প্রার্থীর সুযোগ সমান—জাতীয় দল, আঞ্চলিক দল, এমনকী নির্দল প্রার্থীর মধ্যেও কোনোরকম ভেদাভেদ করার সুযোগ নেই। নির্বাচন ব্যবস্থায় এই গ্যারান্টি দেওয়ার অধিকারী নির্বাচন কমিশন। তাই নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে কোন রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের একজন প্রার্থী ভোটের প্রচারে সর্বাধিক কত টাকা খরচ করতে পারবেন। আয়তন ও ভোটার সংখ্যার তফাতের কারণে লোকসভা ও বিধানসভা আসনের প্রার্থীদের জন্য খরচের পরিমাণও আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু দল এবং বহু প্রার্থী ভোট প্রচারের খরচে লাগাম রাখতে পারেন না। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেওয়া অঙ্কের চেয়ে অনেক বেশি টাকাই এক একটি নির্বাচনে তাঁরা খরচ করেন। কোনও কোনও ক্ষেত্রে টাকা রীতিমতো ওড়ানো হয়! ভারতের সাধারণ নির্বাচনে সরকারিভাবে যে পরিমাণ খরচ-খরচা দেখানো হয়, তা অনেক ধনী দেশের কাছেও বাহুল্য, এমনকী অপচয় বলে মনে হয়—বিস্ময় বোধ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি অত্যন্ত ধনী গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিকরাও! এর পাশে সীমাহীন কালোধান্দার খবরটি রাখলে তাঁরা নির্ঘাত মূর্ছা যাবেন!
স্বভাবতই, জাতীয় নির্বাচন কমিশন ভারতের ভোটে খরচে রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে। এইরূপ নিয়ন্ত্রণ জারির আরও একটি উদ্দেশ্য হল, রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নে লাগাম পরানো। কারণ ভোটে খোলামকুচির মতো খরচের টাকা কখনোই স্বচ্ছ পথে আসা সম্ভব নয়। সেগুলি কিছু রাজনৈতিক দল দুর্বৃত্তির মাধ্যমেই আত্মসাৎ করে। এই কালো টাকার একাংশ ব্যয় হয় নির্বাচনে সরাসরি কারচুপি করতে এবং বাকিটা ভোটারদের একটি অংশকে ‘কিনতে’। এখানেই চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়েছে ইলেক্টোরাল বন্ড। আমরা জানি, ভোটে কালো টাকার ওড়াউড়ি বন্ধ করার অজুহাতে মোদি সরকারই নির্বাচনী বন্ড চালু করেছিল। এই আজগুবি ‘স্বচ্ছ’ সরকারি ব্যবস্থা চালুর পর দেশজুড়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে অনেকগুলি নির্বাচন। মোদি সরকারের অন্ধ সমর্থকরাও দাবি করতে পারবেন না, উক্ত নির্বাচনের একটিতেও কালো টাকার ছড়াছড়ি হয়নি। ঠিক যেমন কোনও নাগরিক দেখেননি—নোটবন্দি কিংবা জিএসটি চালুর পর কালো টাকার কারবারিরা দমেছে বলে। মোদি সরকারের ওয়ান পয়েন্ট এজেন্ডা হল ‘ভ্রষ্টাচার’ দমন। বিজেপির অভিযোগ, সরকারের এই ‘মহৎ’ উদ্দেশ্য সাধনের প্রধান অন্তরায় বিরোধী দলের বা সিঙ্গল ইঞ্জিন রাজ্য সরকারগুলি। এজন্য তারা চায় দেশের সর্বত্র ডাবল ইঞ্জিন সরকার। কিন্তু ভোটের লাইনে দাঁড়াবার আগেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন প্রমাণ দিল, নির্বাচনকে সামনে রেখে কালো টাকার কারবারে আসল ‘চ্যাম্পিয়ন’ ডাবল ইঞ্জিন রাজ্যগুলিই!
সোমবার কমিশন জানিয়েছে, ১ মার্চ থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে বাজেয়াপ্ত হওয়া নগদ ও অন্যান্য সামগ্রীর সর্বমোট অর্থমূল্য ৪,৬৫৮ কোটি টাকা। ৩৯৫ কোটি টাকা নগদের পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ উপহার, মূল্যবান অলংকার, মাদক দ্রব্য, মদ প্রভৃতি। এসব যে জায়গা বুঝে ভোটার এবং ‘ভোট-শিল্পীদের’ মধ্যে বণ্টনের উদ্দেশ্যেই জড়ো করা হয় তা নিয়ে সংশয় কিংবা বিতর্কের অবকাশ নেই। কমিশন জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই যা বাজেয়াপ্ত করেছে তাতে ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থার ইতিহাসের যাবতীয় কালো রেকর্ড! আরও মজার খবর হল, ভোটকে প্রহসনে পরিণত করার এই মতলবি খেলায় সবচেয়ে ‘এগিয়ে’ তিন রাজ্যের নাম রাজস্থান, গুজরাত ও মহারাষ্ট্র! বলা বাহুল্য, এই তিন রাজ্যেই গড়গড়িয়ে চলছে মোদিজির সাধের ডাবল ইঞ্জিন সরকার এবং তার মধ্যে স্বয়ং মোদি-শাহ জুটি হলেন গুজরাতের ভূমিপুত্র। মানুষের কাছে এখান থেকেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে, মোদিজিরা মানুষের মন জয়ের জন্য উন্নয়নে কোনও আস্থা রাখেননি, কেবল ভ্রষ্ট বাঁকাপথেই তাঁরা স্বচ্ছন্দ। গেরুয়া শিবির একইসঙ্গে বেছে নিয়েছে গরিবের সঙ্গে শত্রুতার লাইন। যেমন—বাংলার গরিব মানুষকে মনরেগায় কাজ ও টাকা প্রদান বন্ধ করেছে কেন্দ্র এবং আটকে দিয়েছে পাকা বাড়ি তৈরির আবাস যোজনা। বাংলার গরিব মহিলাদের আর্থিক স্বনির্ভরতার পরিসর বৃদ্ধির জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার চালু করেছে। মাথাপিছু অনুদানের পরিমাণটি দ্বিগুণও করা হয়েছে সম্প্রতি। এ নিয়েও গাত্রদাহ বিজেপির। তাদের এক নেতা ও নেত্রী রীতিমতো নির্বাচনী মঞ্চ থেকে ঘোষণা করে দিয়েছেন, বাংলায় তাঁদের শক্তিবৃদ্ধি হলে তাঁরা স‍টান বন্ধ করে দেবেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার এবং ফেলে দেবেন গরিব-দরদি তৃণমূল রাজ্য সরকারকেও! বস্তুত বঙ্গ বিজেপি ‘সিলমোহর’ দিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশঙ্কাতেই। এসবই যে দলের রেকর্ড এবং রাজনৈতিক ভাবনা ও দর্শন—বাংলার মানুষ ভোটযন্ত্রে তাকে কী ‘ট্রিটমেন্ট’ দেবে, তা এখন থেকেই ভাবতে থাকুক বিজেপি।
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
প্রতিশ্রুতির অভ্যাস

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা পূরণ করতে না পারলে অথবা না চাইলে তাঁকে কী বলে? উত্তরটা খুবই সহজ, নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে দু’বার ভোটে জিতে দশ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন। দু’বারই ভোটের মুখে অকাতরে প্রতিশ্রুতি বিলিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কুর্সি দখলের জন্য এই ‘ব্রহ্মাস্ত্রটি’ প্রয়োগ করতে হবে। বিশদ

02nd  April, 2024
জবাব দিতে এরপরেও দ্বিধা?

রাজনৈতিক দলগুলির তরফে তহবিল সংগ্রহ নিয়ে নানা সময়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। পার্টিগুলিকে দুর্নামের হাত থেকে বাঁচাতে একটি ‘স্বচ্ছ’ ব্যবস্থা আবিষ্কার করেন নরেন্দ্র মোদির প্রথম অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি মহোদয়। ২০১৮ সালে তিনি চালু করেন ইলেক্টোরাল বন্ড স্কিম।
বিশদ

01st  April, 2024
একনজরে
যিনি দত্তক নেওয়া গ্রামের উন্নয়ন করতে পারেননি, গোটা লোকসভা এলাকার উন্নয়ন করবেন কীভাবে! বালুরঘাট কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর সমর্থনে প্রচারে এসে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে এভাবেই আক্রমণ শানালেন মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। ...

পুরী থেকে নন্দকুমার আসার পথে ওড়িশার জাজপুরে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যু হল। জখম হয়েছেন আরও অন্তত ৪০ জন। মৃতদের মধ্যে চারজন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ...

বিধাননগর হাসপাতাল মোড়ের কাছে  দুই ব্যক্তি গল্প করছেন। ধীরেন রায় নামে একজন বলছেন, দেখলেন তো তৃণমূলের মিছিলে ভিড়। কিসের লোভে লোকগুলো ঘুরছে বলুন তো? ...

 ফুটবলের মক্কা কলকাতা। তিন প্রধানকে ঘিরে সমর্থকদের অফুরান আবেগ ময়দানের ইউএসপি। ফুটবলের মতো মেট্রো রেলও বঙ্গ সংস্কৃতির ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৬২৯ - প্রথম বাণিজ্যিক মাছের খামার চালু
১৭৮১ - ওয়ারেন হেস্টিংস কলকাতায় প্রথম মাদ্রাসা স্থাপন করেন
১৭৯০- মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মৃত্যু
১৮৫৩ - নাট্যকার ও নাট্য অভিনেতা রসরাজ অমৃতলাল বসুর জন্ম
১৮৯৯ - কলকাতায় প্রথম বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
১৯২৭- প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখরের জন্ম
১৯৭১- স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, গঠিত হল অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার
১৯৭২- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরনের জন্ম
১৯৭৪ - ইংরেজ গায়িকা, অভিনেত্রী ও ফ্যাশন ডিজাইনার ভিক্টোরিয়া বেকহ্যামের জন্ম
১৯৭৫- ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের মৃত্যু
১৯৮৩- এস এল ভি-৩ রকেটের সাহায্যে ভারত মহাকাশে পাঠাল দ্বিতীয় উপগ্রহ ‘রোহিনী’ আর এস ডি-২



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী ২৪/৫০ দিবা ৩/১৫। অশ্লেষা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১৮/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/১১ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৮ গতে ১০/২ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৭ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৭ গতে ৩/৫৩ মধ্যে।  
৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী সন্ধ্যা ৫/৩৫। পুষ্যা নক্ষত্র দিবা ৭/৫৫। সূর্যোদয় ৫/১৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/৭ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৮ গতে ১০/৩ মধ্যে ও ১১/৩৭ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৮ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
৭ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দিল্লি

10:27:17 PM

আইপিএল: ১৯ রানে আউট সাই হোপ, দিল্লি ৬৭/৪ (৫.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

10:14:08 PM

আইপিএল: ১৫ রানে আউট অভিষেক পোরেল, দিল্লি ৬৫/৩ (৫ ওভার) টার্গেট ৯০

10:08:47 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত এক পরিযায়ী শ্রমিক

10:01:42 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট পৃথ্বী শ, দিল্লি ৩১/২ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

09:53:34 PM

আইপিএল: ২০ রানে আউট জ্যাক, দিল্লি ২৫/১ (২ ওভার) টার্গেট ৯০

09:50:47 PM