৪০০ দূর অস্ত, ইভিএমের চিপে কারচুপি না করলে ২০০ আসনও পাবে না বিজেপি। মঙ্গলবার স্বয়ং নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ করে এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, বাংলার অগ্নিকন্যার প্রত্যয়, লোকসভা ভোটের পর কেন্দ্রে সরকার গড়বে মহাজোট ‘ইন্ডিয়া’ই।
আবগারি দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁকে রাখা হয়েছে তিহার জেলে। তিহারে কেজরিওয়ালের সঙ্গে কাউকে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হচ্ছে না বলে দাবি করেছে আম আদমি পার্টি।
আর মাত্র চারদিন বাদে ভোটগ্রহণ। শেষ মুহূর্তে প্রচার তুঙ্গে তামিলভূমে। ভোটারদের চোখ টানতে ও মনে পেতে নিত্য নতুন অদ্ভুত উপায়ে প্রচারে নামছেন প্রার্থীরা। এই জাল্লিকাট্টুর দেশে হামেশাই রাস্তায় দেখা মেলে বলদটানা গাড়ির।
আমেথি বা রায়বেরিলি নয়, মোরাদাবাদ কিংবা হরিয়ানার কোনও কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতে আগ্রহী প্রিয়াঙ্কার স্বামী রবার্ট ওয়াধেরা। মঙ্গলবার একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রবার্ট বলেন, মানুষ চাইছেন আমি সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দিই।
বড় রাস্তার উপর মঞ্চ বেঁধে চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। জমকালো স্টেজ, বাহারি আলো, সঙ্গে উচ্চস্বরে সাউন্ডবক্স। সকাল থেকে চলছে নানা ধরনের অনুষ্ঠান। সন্ধ্যা নামতেই শুরু গান-নাচ। নামজাদা শিল্পীদের পারফরম্যান্স চলছে অনেক রাত পর্যন্ত।
টিপু সুলতান নেই। তবু মাইসুরুতে রয়ে গিয়েছে রাজ ঘরানা। স্বাধীন দেশে স্থানীয় রাজা এতদিন আলঙ্কারিক হিসেবে কাজ চালাতেন মাইসুরুতে। পূজা-পার্বণে তাঁর দেখা মিললেও রাজনীতি ছিল নৈব নৈব চ। সেই রাজা এবার ভোটের ময়দানে বিজেপি প্রার্থী।
‘পিঙ্ক সিটি’র পরিচিত ছবিটাই চেনা যাচ্ছিল না। জহুরি, চাঁদপোল, ত্রিপোলি বাজারের ভিড় কোথায়? সাফা (পাগড়ি) থেকে জুতি, জুয়েলারি থেকে রান্নার মশলা, রাজস্থানি রঙবেরঙের পোশাক থেকে বাসনপত্র, দেশের অন্যতম ব্যস্ত বাজার এলাকা দুপুর একটাতেই ফাঁকা! ক্ষণেক্ষণেই স্কুটি, ম্যাটাডরের চালান কাটছে পুলিস।
লোকসভা ভোটের মুখে বিতর্কে জড়ালেন বিজেপি সাংসদ তথা অভিনেতা রবি কিষান। ভোজপুরী এই তারকার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন অপর্ণা ঠাকুর নামে এক মহিলা। সোমবার সাংবাদিক সম্মেলনে অপর্ণা দাবি করেছেন, তিনি কিষানের স্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হাতেগোনা কয়েকজন ধনী ব্যবসায়ীর হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছেন। মঙ্গলবার কেরলে নির্বাচনী প্রচারে এসে এভাবেই প্রধানমন্ত্রীকে বিঁধলেন রাহুল গান্ধী। তাঁর দাবি, মোদির একমাত্র কাজ ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের রক্ষা করা ও তাঁদের ব্যাঙ্ক ঋণ মাফ করে দেওয়া।
সলমন খানের বাড়িতে গুলি চালাতে হবে। এই নির্দেশ এসেছিল উপর মহল থেকে। এমন হাইপ্রোফাইলের বাড়িতে গুলি চালানো কি সহজ কাজ? তাই পরিস্থিতি জরিপ করতে গুলি চালানোর আগে কমপক্ষে তিনবার রেকি করেছিল অভিযুক্তরা।
পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
বিশেষ সংবাদদাতা, আগরতলা: মাত্র ঘণ্টা দু’য়েকের ঝটিকা সফর। তারই মধ্যে ত্রিপুরায় ভোটের প্রচারে হাজারো মানুষের উষ্ণ অভ্যর্থনা পেলেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। মঙ্গলবার বেলা ৩ টে ২০ মিনিট নাগাদ এমবিবি বিমানবন্দরে অবতরণ করেন প্রিয়াঙ্কা। পরণে আকাশি রঙা সালওয়ার। সেখানে অপেক্ষারত জনতার উদ্দেশে হাত নেড়েই গাড়িতে উঠে পড়েন তিনি। বিমানবন্দর থেকে প্রিয়াঙ্কার কনভয় চলে আসে পুরনো রাজভবনের সামনে। তারপর সেখান থেকেই রোড-শোয়ের জন্য বরাদ্দ সুসজ্জিত গাড়িতে ওঠেন সোনিয়া-তনয়া। সঙ্গে কংগ্রেস বিধায়ক সুদীপ রায়বর্মন, পশ্চিম ত্রিপুরা আসনের ইন্ডিয়া জোটের প্রার্থী কংগ্রেসের আশিসকুমার সাহা, রামনগর উপনির্বাচনের ইন্ডিয়া জোটের প্রার্থী বামফ্রন্টের রতন দাস সহ অন্যান্যরা।
পুরনো রাজভবন থেকে সার্কিট হাউস-আস্তাবল-উত্তর গেট-কর্নেল চৌমুহনী-বিদুরকর্তা চৌমুহনী-জ্যাকসন গেট-কামান চৌমুহনী হয়ে পোস্ট অফিস চৌমুহনির কংগ্রেস ভবনের সামনে রোড-শো পৌঁছতেই গাড়ি থেকে নেমে পড়েন প্রিয়াঙ্কা। কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উচ্ছ্বাসের আবহেই সেখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন তিনি। জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করবে কংগ্রেস, ৩০ লক্ষ চাকরি দেওয়া হবে। নির্বাচনী ইস্তাহার ন্যায়পত্র অনুযায়ী দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনামুল্যে শিক্ষা, ভূমিহীনদের জমি সহ মহিলা ও কৃষকদের জন্য কংগ্রেস কাজ করবে বলে জানান প্রিয়াঙ্কা। এরই মধ্যে কালো করে আসে আকাশ। হাওয়াও বইতে শুরু করে অল্প। তাই সময় নষ্ট না করে এবার ছোট হুডখোলা গাড়িতে উঠে পড়েন প্রিয়াঙ্কা। ফের শুরু হয় রোড-শো। রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জনতার দিকে হাত নাড়তে নাড়তে এগিয়ে যান প্রিয়াঙ্কা।
রোড-শো মেলার মাঠের কাছে আসতেই ঝড় শুরু হয়। ঘড়ির কাঁটায় তখন বিকেল ৪টে ৩৮ মিনিট। যদিও জনতার উৎসাহে ভাঁটা পড়েনি এতটুকু। অধিকাংশেরই প্রধান লক্ষ্য হল— প্রিয় নেত্রীর ছবি মোবাইলবন্দি করা। ৪টে ৪৬ মিনিট নাগাদ প্রচণ্ড ঝড় শুরু হয়। বটতলা উড়াল সেতুর নীচ থেকে গাড়িতে বসে বিমানবন্দরে রওনা দেন তিনি। কথা ছিল, এই রাস্তাটুকুও তিনি রোড-শো করবেন। কিন্তু, প্রকৃতি সহায় না হওয়ায়, তা আর হয়ে ওঠেনি।
অন্যদিকে, এদিন পড়শি রাজ্য অসমেও প্রচার করেন প্রিয়াঙ্কা। জোরহাট জেলায় কংগ্রেস প্রার্থী গৌরব গগৈয়ের সমর্থনে রোড-শোয়ে অংশ নেন তিনি। সেখানে তিনি জানান, ক্ষমতায় এলে চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরির পরিমাণ বৃদ্ধি করবে কংগ্রেস।
পুরনো রাজভবন থেকে সার্কিট হাউস-আস্তাবল-উত্তর গেট-কর্নেল চৌমুহনী-বিদুরকর্তা চৌমুহনী-জ্যাকসন গেট-কামান চৌমুহনী হয়ে পোস্ট অফিস চৌমুহনির কংগ্রেস ভবনের সামনে রোড-শো পৌঁছতেই গাড়ি থেকে নেমে পড়েন প্রিয়াঙ্কা। কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের উচ্ছ্বাসের আবহেই সেখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন তিনি। জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করবে কংগ্রেস, ৩০ লক্ষ চাকরি দেওয়া হবে। নির্বাচনী ইস্তাহার ন্যায়পত্র অনুযায়ী দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বিনামুল্যে শিক্ষা, ভূমিহীনদের জমি সহ মহিলা ও কৃষকদের জন্য কংগ্রেস কাজ করবে বলে জানান প্রিয়াঙ্কা। এরই মধ্যে কালো করে আসে আকাশ। হাওয়াও বইতে শুরু করে অল্প। তাই সময় নষ্ট না করে এবার ছোট হুডখোলা গাড়িতে উঠে পড়েন প্রিয়াঙ্কা। ফের শুরু হয় রোড-শো। রাস্তার দু’পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জনতার দিকে হাত নাড়তে নাড়তে এগিয়ে যান প্রিয়াঙ্কা।
রোড-শো মেলার মাঠের কাছে আসতেই ঝড় শুরু হয়। ঘড়ির কাঁটায় তখন বিকেল ৪টে ৩৮ মিনিট। যদিও জনতার উৎসাহে ভাঁটা পড়েনি এতটুকু। অধিকাংশেরই প্রধান লক্ষ্য হল— প্রিয় নেত্রীর ছবি মোবাইলবন্দি করা। ৪টে ৪৬ মিনিট নাগাদ প্রচণ্ড ঝড় শুরু হয়। বটতলা উড়াল সেতুর নীচ থেকে গাড়িতে বসে বিমানবন্দরে রওনা দেন তিনি। কথা ছিল, এই রাস্তাটুকুও তিনি রোড-শো করবেন। কিন্তু, প্রকৃতি সহায় না হওয়ায়, তা আর হয়ে ওঠেনি।
অন্যদিকে, এদিন পড়শি রাজ্য অসমেও প্রচার করেন প্রিয়াঙ্কা। জোরহাট জেলায় কংগ্রেস প্রার্থী গৌরব গগৈয়ের সমর্থনে রোড-শোয়ে অংশ নেন তিনি। সেখানে তিনি জানান, ক্ষমতায় এলে চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরির পরিমাণ বৃদ্ধি করবে কংগ্রেস।
