পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
ময়নাগুড়ির শালবাড়িতে মঙ্গলবার জনসভা করেন মুখ্যমন্ত্রী। সভায় বৈরাতি নাচের জন্য ধূপগুড়ি থেকে সাতজনের দল এসেছিল। তাদের নাচের সঙ্গে মঞ্চে পা মেলান মুখ্যমন্ত্রী। নাচের শেষে তারা মুখ্যমন্ত্রীকে প্রণাম করেন। মুখ্যমন্ত্রীও জড়িয়ে ধরেন তাদের। আশীর্বাদ করেন। মুখ্যমন্ত্রী কথা বলেন তাদের সঙ্গে। আর এতেই খুশি শিল্পীরা।
জলপাইগুড়ি লোকসভা আসনের তৃণমূল প্রার্থী নির্মলচন্দ্র রায়ের সমর্থনে ময়নাগুড়িতে সভা করতে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হেলিকপ্টার থেকে মুখ্যমন্ত্রী নামতেই সভাস্থলে জনগর্জন শোনা যায়। মমতা সভাস্থলে পৌঁছতে উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন কর্মী-সমর্থকরা। মুখ্যমন্ত্রী ভাষণ দেন। বক্তব্য শেষে তিনি নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে পা মেলান, মাদলও বাজান।
মুখ্যমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর রীতিমতো সেলিব্রিটি হয়ে ওঠেন নৃত্যশিল্পীরা। প্রত্যেকেই তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন। নৃত্যশিল্পী কেয়া রায় বলেন, এটা যেন বাড়তি পাওনা হয়ে গেল। আমরা এখানে নৃত্য পরিবেশনের জন্য পারিশ্রমিক পাব। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে গেল মুখ্যমন্ত্রীর আশীর্বাদ। আমরা জানতাম মুখ্যমন্ত্রী জনদরদি। সেটাই এদিন প্রমাণ পেলাম।
আরএক শিল্পী তথা প্রশিক্ষক দীপ্তি রায় বলেন, মেঘ না চাইতেই যেন জল। মুখ্যমন্ত্রী আমাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নাচ করবেন ভেবে উঠতে পারিনি। এই স্মৃতি আজীবন মনে থাকবে। আমার সঙ্গে কথা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি আরও ভালোভাবে নাচ করতে বলেছেন। পাশাপাশি এই সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বলেছেন। জীবনে এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে! আমি ধন্যবাদ জানাই, তাঁদের যারা আমাদের নাচের দলকে এখানে আসার সুযোগ করে দিয়েছে।
নৃত্যশিল্পীদের সঙ্গে পা মেলালেন মুখ্যমন্ত্রী।-নিজস্ব চিত্র