পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
সম্প্রতি এই কেন্দ্রের কারুমণ্ডপমে বলদে টানা গাড়ি চড়ে প্রচারে বেরিয়ে ছিলেন জয়ললিতার দলের প্রার্থী কারুপ্পাইয়া। সঙ্গে ছিলেন দলের প্রাক্তন মন্ত্রী সি বিজয়ভাস্কর। সাতসকালে সেই অদ্ভুত প্রচার দেখে থমকে গিয়েছিল গোটা এলাকার রাস্তা। কোথাও মন্দির চোখে পড়লে সেই গাড়ি থেকে নেমে পুজোও দিচ্ছিলেন প্রার্থী। এমন প্রচার বাংলাতেও চোখে পড়ে। কিন্তু প্রার্থী নিজে বাজারে বসে সব্জি বিক্রি করছেন, এমন দৃশ্য বিরল। সেটাই করে দেখিয়েছেন নির্দল দামোদরম। গ্যাস স্টোভ তাঁর প্রতীক। ত্রিচির গান্ধী মার্কেটে তাঁকে সব্জি নিয়ে বসতে দেখে অবাকও হয়েছিল বাজারে আসা লোকজন। পরে কথা বলতে গিয়ে তাঁদের ভুল ভাঙে। কারণ, তাঁর গ্রামালয় এনজিও দক্ষিণ ভারতের কম করেও ৬০০টি গ্রাম, ২০০টি শহুরে বস্তিতে সক্রিয়। প্রায় ৬ লক্ষ বাড়িতে তিনি শৌচালয় গড়ে দিয়েছেন। এবার তিনি চান, লোকসভায় ত্রিচির সমস্যার কথা তুলে ধরতে। এক মহিলাকে বেগুন বিক্রি করতে করতেই এশহরে ভূমিপুত্র জানালেন, ত্রিচিকে ‘ক্লিন অ্যান্ড গ্রিন সিটি’ বানাতে চাই। এখানে একটা রিং রোড দরকার। নিত্যদিনকার যানজটের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান সাধারণ জনতা। যদিও রাজনৈতিক মহল বলছে, এই কেন্দ্রের ভাগ্য নির্ধারক কৃষকরাই। সেই কারণেই বলদে টানা গাড়ি কিংবা সব্জি বিক্রির মতো কৃষকদরদী প্রচার করত দেখা যাচ্ছে প্রার্থীদের। ডিএমকে অবশ্য স্ট্যালিন-কমল হাসানের চমকেই জয় ছিনিয়ে আনতে বদ্ধপরিকর।