পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
এই মুহূর্তে মুম্বইয়ে পায়ের তলার শক্ত জমি তৈরিতে ব্যস্ত আদিত্য। অভিজ্ঞ মা বলেন, ‘পরিচালক হিসেবে দাঁড়াতে অনেক সময় লাগে। অভিনেতা হতে চাইলে তবু চটজলদি রোজগার করা যায়। পরিচালক হতে গেলে ধৈর্য্য ধরতে হবে।’ নাটক লেখা আর পরিচালনায় সীমাবদ্ধ খেয়ালী বিশেষ উদ্দেশ্যে ইদানীং বিভিন্ন বিষয়ের বই পড়ছেন। আত্মজীবনীর খসড়া চলছে? হাসেন খেয়ালী, ‘আত্মজীবনী খুব বোরিং। তবে এবার নিজের জন্য লিখছি।’
অভিনয় থেকে সম্পূর্ণ সরে যাওয়ারও ইচ্ছে নেই দূরদর্শনে সম্প্রচারিত প্রথম বাংলা ধারাবাহিক ‘তেরো পার্বণ’- এর নায়িকার। বললেন, ‘ভালো চরিত্র পেলে টেলিভিশন, ওটিটিতে অভিনয় করছি।’ সম্প্রতি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘ক্লিক’-এ দীপান্বিতা সেনগুপ্ত পরিচালিত শর্টস ‘মেসবাড়ি’তে ‘মিসেস বোস’ চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছেন খেয়ালী। ‘আমারই মতো বোকা, ভালোমানুষ, সহজ, সরল এক প্রৌঢ়া মহিলা এই মিসেস বোস’, নিজের সঙ্গে অভিনীত চরিত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্য আঁকার চেষ্টা করেন অভিনেত্রী।
শুরু থেকে এক আশ্চর্য সফরের সাক্ষী খেয়ালী। দীর্ঘ পরিক্রমায় রূপ দিয়েছেন ও সৃষ্টি করেছেন অসংখ্য চরিত্র ও প্লট। বিষয় বৈচিত্র্য আশা করেও হতাশ খেয়ালীর বক্তব্য, ‘কনটেন্ট ততটা ডালপালা মেলছে না। সবটাই ক্রাইম আর থ্রিলারে ঘুরপাক খাচ্ছে। আসলে সবাই খুব যান্ত্রিক হয়ে গিয়েছে। ভালোবাসা কমেছে। সারাক্ষণ মোবাইলের দিকে তাকিয়ে আছি আমরা। আড্ডা কমেছে। ফলে মানুষের জীবনে ধৈর্য্যটাও কমেছে।’
প্রিয়ব্রত দত্ত