Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। কারণ তাঁরা এর নেপথ্যে একাধিক বিপদের গন্ধ পেয়েছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—শিক্ষায় পুরোপুরি বেসরকারিকরণের রাস্তা খুলে যাবে, লোপ পাবে গণতান্ত্রিক চেতনা এবং জাঁকিয়ে বসবে কর্পোরেটতন্ত্র। ওইসঙ্গে বিস্তৃত হবে অবিজ্ঞান ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবও। জাতীয় শিক্ষানীতি বস্তুত চেহারা নেবে দলীয় শিক্ষানীতির। বাজার ও রাষ্ট্রের নয়া সমীকরণে এবং এক দেশ এক পাঠ্যক্রম-এর হিড়িকে নষ্ট হয়ে যাবে প্রকৃত শিক্ষার তাগিদ। এবংবিধ সমালোচনা ও নিরপেক্ষ শিক্ষাবিদদের একাধিক পরামর্শ অগ্রাহ্য করেই দেশজুড়ে শিক্ষার্থীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে মোদির শিক্ষানীতি। দেশ যখন সেই বিপদের মধ্য দিয়ে পেরচ্ছে ঠিক তখনই সামনে এল নতুন এক দুঃসংবাদ—সৈনিক স্কুলও সঙ্ঘের হাতে তুলে দিল কেন্দ্রীয় সরকার!
সৈনিক স্কুলগুলি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবেই সমাদৃত। ২০১৩-১৪ সালের হিসেব অনুসারে, দেশের প্রতি পাঁচজন সেনা অফিসারের একজন কোনও না কোনও সৈনিক স্কুলের প্রাক্তনী। এই তথ্য থেকেই জাতীয় ক্ষেত্রে সৈনিক স্কুলগুলির গুরুত্ব স্পষ্ট হয়ে যায়। শুধু শিক্ষাই নয়, তার পাশাপাশি দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মজবুত রাখার ব্যাপারেও এই প্রতিষ্ঠানগুলির ভূমিকা অনবদ্য। একটি গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে শিক্ষা এবং প্রতিরক্ষা বিভাগের কাছে সব মানুষের বিরাট প্রত্যাশা: প্রথমত, তারা সকলের জন্য বিজ্ঞানভিত্তিক সুশিক্ষার ব্যবস্থা করবে। সেই শিক্ষা ব্যবস্থার ভিত্তিই হবে বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদ এবং নিরপেক্ষ ইতিহাস ও সমাজ চেতনা। তার ভিতরে কোনওরকম কুসংস্কার, সাম্প্রদায়িক ভাবনা, বৈষম্য প্রভৃতির ন্যূনতম ঠাঁই হবে না। এমন আধুনিক ও মুক্ত চিন্তাধারায় বেড়ে ওঠা ছেলেমেয়েরাই পারবে দেশের নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে। শুধু বাইরের শত্রুর মোকাবিলাই নয়, অভ্যন্তরের নানা বিপদেও তারা সব নাগরিকের স্বার্থ রক্ষায় নিজেদের সঁপে দিতে সাহসী হবে। কিছু রাজনৈতিক দল ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক বিভাজনে ইন্ধন দিলেও সেই বজ্জাতি জব্দ হতে পারে আধুনিক চেতনার হাতে।
কিন্তু উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের আদর্শে পরিচালিত বিজেপি সরকার যে সেই পথের পথিক নয়, তার নয়া নমুনা পেশ করল তারা সৈনিক স্কুল নিয়ে। রিপোর্টার্স কালেকটিভের আরটিআই-তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, এবার বহু সৈনিক স্কুল পরিচালনার দায়িত্ব আরএসএস এবং তাদের সহযোগী সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের হাতে তুলে দিচ্ছে মোদি সরকার। ২০২২ সালের আগে পর্যন্ত কেন্দ্র ও রাজ্যগুলি যৌথভাবে ৩৩টি সৈনিক স্কুল চালাত। পরিচালনার মূল দায়িত্ব সেখানে ছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীন স্বশাসিত সংস্থা সৈনিক স্কুল সোসাইটির (এসএসএস) উপর। কিন্তু ২০২১ সালের অক্টোবরে মোদি সরকার স্কুলগুলি পিপিপি মডেলে চালাবার সিদ্ধান্ত নেয়। তার জন্য এসএসএস-এর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় একাধিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন। ফলে স্কুলগুলি তারাই চালাবার অধিকারী হয়েছে। এই ফর্মুলায় ২০২২-২৩ সালের মধ্যে অন্তত ৪০টি সৈনিক স্কুলকে সঙ্ঘ ও বিজেপি নেতা এবং তাদের সহযোগীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এই বিস্ফোরক তথ্য ফাঁস হতেই শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক। এই অন্যায় ব্যবস্থা প্রাক্তন সেনা কর্তাদেরও চোখে ‘প্রতিরক্ষায় প্রত্যক্ষ গেরুয়াকরণ’ বলে নিন্দিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রায় খতম হয়ে গিয়েছে। খাবি খাচ্ছে বহুদলীয় গণতন্ত্র। বাকি ছিল শিক্ষা এবং প্রতিরক্ষা। মোদির ইলেক্টোরাল অটোক্রেসির সৌজন্যে শেষোক্ত দুটিরও দফরফা হয়তো সময়ের অপেক্ষা। দেশ ইতিমধ্যেই সাধারণ নির্বাচনের আবহে প্রবেশ করেছে। ভোটযন্ত্রে পছন্দের প্রার্থীর নামে বোতাম টেপার সুযোগ অদূরেই। শান্তিপ্রিয়, গণতন্ত্রপ্রিয় দেশবাসীকেই এবার সুচিন্তিত সিদ্ধান্তটি নিতে হবে—তাঁরা আত্মরক্ষার শেষ সুযোগটি নেবেন নাকি পরীক্ষিত মোদিতন্ত্রের কাছেই আত্মসমর্পণ করবেন অসহায়ের মতো।
05th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
প্রতিশ্রুতির অভ্যাস

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা পূরণ করতে না পারলে অথবা না চাইলে তাঁকে কী বলে? উত্তরটা খুবই সহজ, নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে দু’বার ভোটে জিতে দশ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন। দু’বারই ভোটের মুখে অকাতরে প্রতিশ্রুতি বিলিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কুর্সি দখলের জন্য এই ‘ব্রহ্মাস্ত্রটি’ প্রয়োগ করতে হবে। বিশদ

02nd  April, 2024
জবাব দিতে এরপরেও দ্বিধা?

রাজনৈতিক দলগুলির তরফে তহবিল সংগ্রহ নিয়ে নানা সময়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। পার্টিগুলিকে দুর্নামের হাত থেকে বাঁচাতে একটি ‘স্বচ্ছ’ ব্যবস্থা আবিষ্কার করেন নরেন্দ্র মোদির প্রথম অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি মহোদয়। ২০১৮ সালে তিনি চালু করেন ইলেক্টোরাল বন্ড স্কিম।
বিশদ

01st  April, 2024
একনজরে
 ফুটবলের মক্কা কলকাতা। তিন প্রধানকে ঘিরে সমর্থকদের অফুরান আবেগ ময়দানের ইউএসপি। ফুটবলের মতো মেট্রো রেলও বঙ্গ সংস্কৃতির ...

যিনি দত্তক নেওয়া গ্রামের উন্নয়ন করতে পারেননি, গোটা লোকসভা এলাকার উন্নয়ন করবেন কীভাবে! বালুরঘাট কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর সমর্থনে প্রচারে এসে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে এভাবেই আক্রমণ শানালেন মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। ...

বাজারে ‘নিও ভারত ল্যাটেক্স’ নামে নতুন রং নিয়ে এল এশিয়ান পেন্টস। তাদের দাবি, এই রংয়ে উন্নত ও বিশেষ পলিমার প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যা রংয়ের ...

বিধাননগর হাসপাতাল মোড়ের কাছে  দুই ব্যক্তি গল্প করছেন। ধীরেন রায় নামে একজন বলছেন, দেখলেন তো তৃণমূলের মিছিলে ভিড়। কিসের লোভে লোকগুলো ঘুরছে বলুন তো? ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৬২৯ - প্রথম বাণিজ্যিক মাছের খামার চালু
১৭৮১ - ওয়ারেন হেস্টিংস কলকাতায় প্রথম মাদ্রাসা স্থাপন করেন
১৭৯০- মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মৃত্যু
১৮৫৩ - নাট্যকার ও নাট্য অভিনেতা রসরাজ অমৃতলাল বসুর জন্ম
১৮৯৯ - কলকাতায় প্রথম বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
১৯২৭- প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখরের জন্ম
১৯৭১- স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, গঠিত হল অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার
১৯৭২- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরনের জন্ম
১৯৭৪ - ইংরেজ গায়িকা, অভিনেত্রী ও ফ্যাশন ডিজাইনার ভিক্টোরিয়া বেকহ্যামের জন্ম
১৯৭৫- ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের মৃত্যু
১৯৮৩- এস এল ভি-৩ রকেটের সাহায্যে ভারত মহাকাশে পাঠাল দ্বিতীয় উপগ্রহ ‘রোহিনী’ আর এস ডি-২



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী ২৪/৫০ দিবা ৩/১৫। অশ্লেষা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১৮/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/১১ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৮ গতে ১০/২ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৭ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৭ গতে ৩/৫৩ মধ্যে।  
৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী সন্ধ্যা ৫/৩৫। পুষ্যা নক্ষত্র দিবা ৭/৫৫। সূর্যোদয় ৫/১৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/৭ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৮ গতে ১০/৩ মধ্যে ও ১১/৩৭ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৮ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
৭ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দিল্লি

10:27:17 PM

আইপিএল: ১৯ রানে আউট সাই হোপ, দিল্লি ৬৭/৪ (৫.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

10:14:08 PM

আইপিএল: ১৫ রানে আউট অভিষেক পোরেল, দিল্লি ৬৫/৩ (৫ ওভার) টার্গেট ৯০

10:08:47 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত এক পরিযায়ী শ্রমিক

10:01:42 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট পৃথ্বী শ, দিল্লি ৩১/২ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

09:53:34 PM

আইপিএল: ২০ রানে আউট জ্যাক, দিল্লি ২৫/১ (২ ওভার) টার্গেট ৯০

09:50:47 PM