শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
ভারতীয় দলকে এতদিন বিদেশে বসিয়ে রাখা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দিলীপ বেঙ্গসরকারের মতো প্রাক্তন ক্রিকেটাররা। কিন্তু বিসিসিআইয়ের এক শীর্ষ কর্তার যুক্তি, করোনা পরিস্থিতিতে ক্রিকেটারদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইংল্যান্ডে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা অনেক। তখন নতুন করে কোয়ারেন্টাইনের নিয়ম মানতে হবে। বিশ্বের অন্য প্রান্তের তুলনায় ইংল্যান্ডে করোনার প্রকোপ কম। তাই ওখানে থাকলে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কম। তাছাড়া ক্রমাগত জৈব সুরক্ষা বলয়ে থেকে বিরক্ত হয়ে পড়া ক্রিকেটাররা নিজেদের মতো করে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারবে। তাতে তাদের মানসিক অবস্থাও চাঙ্গা হবে।’ তবে প্রশ্ন হচ্ছে, ছুটির সময় ক্রিকেটারদের যাবতীয় খরচ কি বোর্ডই বহন করবে? এই ব্যাপারে বিসিসিআইয়ের কর্তাটি নির্দিষ্ট করে কিছু জানাতে পারেননি।
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ খেলতে নামার আগে দীর্ঘ বিশ্রামের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন কোচ রবি শাস্ত্রী ও ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি। তাঁদের কথায়, দীর্ঘ সময় নিভৃতবাসে থাকার ফলে ক্রিকেটাররা মানসিকভাবে ক্লান্ত। সেক্ষেত্রে এই বিশ্রাম দারুণ কাজে দেবে। খেলোয়াড়রা আরও তরতাজা হয়ে মাঠে নামতে পারবে। তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে পারফরম্যান্সে।