প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
রোমে ইতালিয়ান ওপেনের ফাইনাল খেলতে নামার আগেই টানা ২৮৭ সপ্তাহ শীর্ষে থাকার নজির গড়েছিলেন জকোভিচ। সেখানে সাংবাদিকদের এই টেনিস তারকা বলেন, ‘অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ইউএস ওপেন থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলাম। আমার জীবনে এটা বড় ধাক্কা। তবে আবার ছন্দে ফিরতে শুরু করেছি। বিশ্বের এক নম্বর জায়গাটা দীর্ঘদিন ধরে রাখা বেশ কঠিন। তবে এটাই ধারাবাহিকভাবে মেলে ধরাই আমার লক্ষ্য। পিট সাম্প্রাসকে পেরিয়ে গিয়েছি। সামনে শুধু রজার। পিট আমার ছোটবেলার হিরো। তাঁকে পিছনে ফেলা সবসময়েই গর্বের। পিট সাম্প্রাসকে আমি সবসময় অনুসরণ করেছি। ওঁর অনবদ্য ফিটনেস, সঙ্গে মানসিক কাঠিন্য অতুলনীয়।’
ইতালিয়ান ওপেনের ফাইনালে আর্জেন্তিনার ডিয়েগো স্কোয়ার্টজম্যানকে ৭-৫, ৬-৩ সেটে হারান নোভাক জকোভিচ। পঞ্চমবার রোমে চ্যাম্পিয়ন হলেন তিনি। তবে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ নোভাকের কাছে। ইতালিয়ান ওপেনেও চেয়ার আম্পায়ার সতর্ক করেছেন জকোভিচকে। বিরক্তিতে কোর্টেই আছাড় মেরে ভাঙেন নিজের র্যাকেট। একইসঙ্গে চেয়ার আম্পায়ারের উদ্দেশ্যে ছুঁড়ে দেন তির্যক উক্তিও। এই প্রসঙ্গে নোভাকের মন্তব্য, ‘সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে না পারায় আমি প্রায়শই মেজাজ হারিয়ে ফেলছি। যা কখনোই কাঙ্ক্ষিত নয়। এই হতাশা যে কোনও মূল্যে আমাকে কাটিয়ে ফেলতেই হবে।’
ইতালিয়ান ওপেনে মহিলা বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হলেন শীর্ষ বাছাই সিমোনা হালেপ। রোমে তাঁর এটিই প্রথম খেতাব। ফাইনালে চোট পেয়ে কোর্ট থেকে বেরিয়ে যান ক্যারোলিনা প্লিসকোভা। ২০১৯ সালে তিনি চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। ইতালিয়ান ওপেনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর জীবনের ৩৬তম মাস্টার্স ১০০০ খেতাব জিতলেন জকোভিচ। সেই সঙ্গে নাদালকে (৩৫টি) টপকে একনম্বরে অবস্থান করছেন সার্বিয়ান তারকা।