হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
বাম আমলে বীরভূম জেলার অন্যতম পিছিয়ে পড়া বিধানসভা ছিল তারাশঙ্করের স্মৃতিবিজড়িত লাভপুর। প্রতিবছর কুয়ে নদীর বিধ্বংসী বন্যায় অসহায় অবস্থা হতো লাভপুরবাসীর। এছাড়া রাস্তাঘাট, পানীয় জল প্রভৃতি পরিষেবাও বলার মতো ছিল না। তবে পালাবদলের পর থেকে ঢালাও উন্নয়ন হয়েছে লাভপুরে। এখন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য লাভপুরবাসীকে আর বোলপুর বা সাঁইথিয়ার উপর ভরসা করতে হয় না। বরং লাভপুর থেকে এখন সরাসরি নবদ্বীপ, কাটোয়া, বর্ধমান, দুর্গাপুর, আসানসোল প্রভৃতি বড় শহরে পৌঁছনোর ব্যবস্থা করে দিয়েছে এসবিএসটিসি। এদিন পরিষেবার সূচনা অনুষ্ঠানে দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যান সুভাষ মণ্ডল, বিধায়ক অভিজিৎ সিংহ, সংস্থার রিজিওনাল ম্যানেজার দীপ্তিমান সিনহা, লাভপুরের বিডিও শিশুতোষ প্রামাণিক সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিদিন সকাল ৬টায় লাভপুর থেকে বাসটি ছাড়বে। আহমদপুর, বোলপুর, ইলামবাজার হয়ে পানাগড়, সিটি সেন্টার, দুর্গাপুর হয়ে সকাল ১০টায় আসানসোল পৌঁছবে। এরপর বিকাল ৪টে ১০মিনিটে বাসটি আসানসোল থেকে লাভপুরের উদ্দেশে রওনা দেবে। একই রুটে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় লাভপুরে পৌঁছবে। অভিজিৎবাবু বলেন, শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য দুর্গাপুর ও আসানসোল এই মুহূর্তে রাজ্যের অন্যতম সেরা জায়গা। এই বিধানসভার প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষজন এবার থেকে চিকিৎসা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষার জন্য শিল্পনগরীতে সহজে যেতে পারবেন।