হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
এই ওয়ার্ডের মণ্ডলপাড়া, কাটাপুকুর অঞ্চলের নিম্নবিত্ত পরিবারগুলি পুর-স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল। হালতুর রামলাল বাজারের ভগ্নদশা অনেকদিন ধরে। বাড়িটি জরাজীর্ণ। ভবন সংস্কারের দাবিও উঠেছে অনেকবার। কিন্তু লাভ হয়নি। এরকম একটি বাজারের দোতলায় এতদিন চলত পুর-স্বাস্থ্যকেন্দ্র। ওই বাজার থেকে সামান্য দূরে পূর্বাচল মেইন রোডে কালিদাসী মিত্র বিদ্যালয়ের পাশের জমিতে গড়ে উঠেছে নতুন দোতলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র। স্থানীয় বাসিন্দা মুকুল বৈদ্য বলেন, ‘রামলাল বাজারের বিল্ডিংয়ের যা অবস্থা, ঢুকতেই ভয় হতো। রোগীদের বসার জায়গা পর্যাপ্ত ছিল না। নতুন হেলথ সেন্টার হওয়ায় অনেক সুবিধা হল।’ নয়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অবস্থানগত কারণেও বাসিন্দাদের সুবিধা হবে বলে মনে করছেন কাউন্সিলার অরিজিৎ দাস ঠাকুর। তাঁর কথায়, ‘ওই বিল্ডিংয়ের অবস্থা খুব খারাপ ছিল। রামলাল বাজার ভবন ভেঙে নয়া বিল্ডিং গড়া হবে। তার আগেই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নতুন ভবন চালু করা হল।’
পুরসভা সূত্রে খবর, এই এলাকায় সরকারি জমির অভাব থাকায় দীর্ঘদিন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নতুন ভবনের দাবি পূরণ করা যাচ্ছিল না। কালিদাসী স্কুলের ১০ কাঠা জমির পাঁচ কাঠা অংশে রয়েছে স্কুলবাড়ি। বাকি জমি শিক্ষাদপ্তর তুলে দেয় পুরসভাকে। সেখানেই গড়ে উঠেছে স্বাস্থ্যকেন্দ্র।