শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
সোশ্যাল মিডিয়ায় নারকীয় ওই ঘটনা ভাইরাল হতেই এদিন দুপুরে সক্রিয় হয় প্রশাসন। নির্যাতিতাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় পুলিস। এদিকে ওই ঘটনার পর থেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন নির্যাতিতা মহিলা। এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অভিযুক্ত কেউ ধরা পড়েনি। তবে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের জন্য জেলা পুলিস কুমারগ্রাম থানার আইসি বাসুদেব সরকারের নেতৃত্বে একটি টিম তৈরি করেছে। অভিযুক্তদের ধরতে পুলিস চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পরকীয়ার জড়িয়ে আদিবাসী ওই বিবাহিত মহিলা ছ’মাস আগে একজনের সঙ্গে বাড়ি ছাড়েন। অভিযোগ, কিছুদিন পর প্রেমিক তাঁর উপর অত্যাচার করে তাড়িয়ে দেয়। মহিলা বাড়ি ফিরে এলে তাঁর স্বামী স্ত্রীকে বাড়িতে থাকার জায়গা দেন। কিন্তু আদিবাসীদের স্থানীয় সমাজ তা মেনে নিতে পারেনি। তারপরেই সালিশি সভায় সমাজের মাতব্বরদের নিদানে মহিলার উপর অকথ্য অত্যাচার নেমে আসে। তৃণমূলের কুমারগ্রাম ব্লক সভাপতি ধীরেশচন্দ্র রায় বলেন, এ ঘটনার নিন্দার ভাষা জানা নেই। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পুলিসকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেছি। পুলিস সুপার ভোলানাথ পাণ্ডে বলেন, কুমারগ্রামে এক আদিবাসী মহিলার উপর নারকীয় অত্যাচার চালানো হয়েছে। মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছে।