আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
রবীন রায়, আলিপুরদুয়ার, সংবাদদাতা: পুর ভোটের কথা মাথায় রেখে পুজোর আগে অথবা পরে আলিপুরদুয়ার পুরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে নিজেই ঘুরবেন দলের জেলা পর্যবেক্ষক তথা পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। সম্প্রতি আলিপুরদুয়ারে পুরসভার দলীয় কাউন্সিলার ও ওয়ার্ড কমিটির সভাপতির সঙ্গে বৈঠকের পরই অরূপবাবু একথা জানিয়েছেন। বৈঠকে আলাদা ভাবে দলীয় কাউন্সিলার ও ওয়ার্ড কমিটির সভাপতিদের এখন থেকেই প্রতিটি ওয়ার্ডে সরাসরি বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জনসংযোগ বাড়ানোরও নির্দেশ দিয়েছেন অরূপবাবু। পাশাপাশি এলাকার দলীয় বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তীকে জলপাইগুড়ি জেলার সাংগঠনিক কাজকর্ম সামাল দিয়ে প্রতিদিন রাতের দিকে নিজের শহরের একটি করে ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন।
এবার লোকসভা ভোটে আলিপুরদুয়ার পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতেই লিড পেয়েছে বিজেপি। পুর এলাকায় বিজেপি ১৪ হাজার ভোটের লিড পেয়েছে। এছাড়া ২০টি ওয়ার্ডের ৬০টি বুথের মধ্যে দু’টি ওয়ার্ড বাদে ৫৮টি বুথেই লিড পেয়েছে গেরুয়া শিবির। ফলে উজ্জ্বীবিত বিজেপি শিবির। গত বছরের ২১ অক্টোবর আলিপুরদুয়ার পুরসভার তৃণমূল পরিচালিত বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। পুরসভার প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আলিপুরদুয়ারের মহকুমা শাসক কৃষ্ণাভ ঘোষকে। এদিকে নতুন বছরের ফেব্রুয়ারির দিকে রাজ্য সরকার বোর্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া পুরসভাগুলির ভোট করতে চায়। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, পুর ভোটের আগেই আলিপুরদুয়ার পুর এলাকায় শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস তাদের হারানো জমি উদ্ধার করতে চাইছে।
তৃণমূলের অন্দরের খবর, পুর এলাকায় লোকসভা ভোটে হারানো জমি পুনরুদ্ধারে সাম্প্রতিক বৈঠকে অরূপবাবু পুরসভায় দলের ১৬ জন কাউন্সিলারকে এখন থেকেই প্রতিদিন রাতের দিকে সরাসরি ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন। দলের ভুলত্রুটি ও উন্নয়নের কাজে জনপ্রতিনিধি কাউন্সিলারদের কোথাও ঘাটতি আছে কিনা বাসিন্দাদের কাছে তা জানার নির্দেশ দিয়েছেন অরূপবাবু। একই নির্দেশ দিয়েছেন ২০টি ওয়ার্ডে দলের ওয়ার্ড সভাপতিদের।
এদিকে আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক হওয়া ছাড়াও সৌরভবাবু দলের জলপাইগুড়ি জেলারও সভাপতি। তাই তাঁকে দিনভর জলপাইগুড়িতে দলের কাজ করে সন্ধ্যায় নিজের শহরে ঢুকে প্রতিদিন রাতের দিকে একটি করে ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলারও নির্দেশ দিয়েছেন। দল সূত্রে জানা গিয়েছে, কাউন্সিলার ও ওয়ার্ড সভাপতিদের সঙ্গে বৈঠক করার সময়েই অরূপবাবু জানিয়ে দিয়েছেন যেকোনও মূল্যেই আলিপুরদুয়ার পুরসভার পরবর্তী ভোটে দলকে জেতাতে হবে। সেজন্য তিনি নিজেই পুজোর আগে অথবা পুজোর পরে শহরে থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরবেন। জানা গিয়েছে, দলের জেলা পর্যবেক্ষকের এই সিদ্ধান্তে বিদায়ী কাউন্সিলার ও ওয়ার্ডের দলীয় সভাপতিরা উজ্জ্বীবিত হয়েছেন।
দলের আলিপুরদুয়ার টাউন ব্লক সভাপতি তথা পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলার দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, দলীয় জেলা পর্যবেক্ষকের সঙ্গে বৈঠকের পরেই ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বাসিন্দাদের সঙ্গে আমরা সরাসরি কথা বলা শুরু করেছি। দলের ওয়ার্ড সভাপতিরাও এই কাজ শুরু করে দিয়েছে। প্রসঙ্গত, আলিপুরদুয়ার পুরসভার শেষ ভোট হয়েছিল ২০১৩ সালে। সেবার পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের মধ্যে বামেরা আটটি, কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস ছ’টি করে ওয়ার্ড পায়। বোর্ড গঠনের দিন কংগ্রেস কাউন্সিলারদের অনুপস্থিতিতে বোর্ড গঠন করে বামেরা। এক বছর পরে কংগ্রেসের ছয় ও বামেদের চার জন কাউন্সিলারকে দলে টেনে বোর্ডে গঠন করে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রস।
এবার লোকসভা ভোটে আলিপুরদুয়ার পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতেই লিড পেয়েছে বিজেপি। পুর এলাকায় বিজেপি ১৪ হাজার ভোটের লিড পেয়েছে। এছাড়া ২০টি ওয়ার্ডের ৬০টি বুথের মধ্যে দু’টি ওয়ার্ড বাদে ৫৮টি বুথেই লিড পেয়েছে গেরুয়া শিবির। ফলে উজ্জ্বীবিত বিজেপি শিবির। গত বছরের ২১ অক্টোবর আলিপুরদুয়ার পুরসভার তৃণমূল পরিচালিত বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। পুরসভার প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আলিপুরদুয়ারের মহকুমা শাসক কৃষ্ণাভ ঘোষকে। এদিকে নতুন বছরের ফেব্রুয়ারির দিকে রাজ্য সরকার বোর্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া পুরসভাগুলির ভোট করতে চায়। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, পুর ভোটের আগেই আলিপুরদুয়ার পুর এলাকায় শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস তাদের হারানো জমি উদ্ধার করতে চাইছে।
তৃণমূলের অন্দরের খবর, পুর এলাকায় লোকসভা ভোটে হারানো জমি পুনরুদ্ধারে সাম্প্রতিক বৈঠকে অরূপবাবু পুরসভায় দলের ১৬ জন কাউন্সিলারকে এখন থেকেই প্রতিদিন রাতের দিকে সরাসরি ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন। দলের ভুলত্রুটি ও উন্নয়নের কাজে জনপ্রতিনিধি কাউন্সিলারদের কোথাও ঘাটতি আছে কিনা বাসিন্দাদের কাছে তা জানার নির্দেশ দিয়েছেন অরূপবাবু। একই নির্দেশ দিয়েছেন ২০টি ওয়ার্ডে দলের ওয়ার্ড সভাপতিদের।
এদিকে আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক হওয়া ছাড়াও সৌরভবাবু দলের জলপাইগুড়ি জেলারও সভাপতি। তাই তাঁকে দিনভর জলপাইগুড়িতে দলের কাজ করে সন্ধ্যায় নিজের শহরে ঢুকে প্রতিদিন রাতের দিকে একটি করে ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলারও নির্দেশ দিয়েছেন। দল সূত্রে জানা গিয়েছে, কাউন্সিলার ও ওয়ার্ড সভাপতিদের সঙ্গে বৈঠক করার সময়েই অরূপবাবু জানিয়ে দিয়েছেন যেকোনও মূল্যেই আলিপুরদুয়ার পুরসভার পরবর্তী ভোটে দলকে জেতাতে হবে। সেজন্য তিনি নিজেই পুজোর আগে অথবা পুজোর পরে শহরে থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরবেন। জানা গিয়েছে, দলের জেলা পর্যবেক্ষকের এই সিদ্ধান্তে বিদায়ী কাউন্সিলার ও ওয়ার্ডের দলীয় সভাপতিরা উজ্জ্বীবিত হয়েছেন।
দলের আলিপুরদুয়ার টাউন ব্লক সভাপতি তথা পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলার দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, দলীয় জেলা পর্যবেক্ষকের সঙ্গে বৈঠকের পরেই ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বাসিন্দাদের সঙ্গে আমরা সরাসরি কথা বলা শুরু করেছি। দলের ওয়ার্ড সভাপতিরাও এই কাজ শুরু করে দিয়েছে। প্রসঙ্গত, আলিপুরদুয়ার পুরসভার শেষ ভোট হয়েছিল ২০১৩ সালে। সেবার পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের মধ্যে বামেরা আটটি, কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস ছ’টি করে ওয়ার্ড পায়। বোর্ড গঠনের দিন কংগ্রেস কাউন্সিলারদের অনুপস্থিতিতে বোর্ড গঠন করে বামেরা। এক বছর পরে কংগ্রেসের ছয় ও বামেদের চার জন কাউন্সিলারকে দলে টেনে বোর্ডে গঠন করে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রস।
