শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
ইতিমধ্যেই সিআইআইয়ের পক্ষ থেকে দিল্লিতে সেন্ট্রাল প্রভিডেন্ট ফান্ড কমিশনারকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেই চিঠিতে সিআইআই আবেদন জানিয়েছে, ইউএএনের সঙ্গে আধার সংযোগের সময়সীমা অন্তত ২০২২ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হোক। তাদের অভিযোগ, কর্মী, গ্রাহকদের নাম, জন্মতারিখ সহ একাধিক তথ্য বহু ক্ষেত্রেই আধার কার্ড এবং তাঁদের অ্যাকচুয়াল ডিটেলসের সঙ্গে মিলছে না। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃপক্ষ ওইসব কর্মীর তথ্য অনলাইনে জমাও করতে পারছে না। ফলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কর্মীদের। ইপিএফ গ্রাহকদেরও একটি বড় অংশের অভিযোগ, করোনা পরিস্থিতির কারণে এই মুহূর্তে বিভিন্ন রাজ্যে লকডাউন চলছে। সশরীরে ইপিএফওর আঞ্চলিক কার্যালয়গুলিতে গিয়ে সমাধানের রাস্তা একপ্রকার বন্ধই। এই পরিস্থিতিতে যদি নিয়মের ফাঁসে আটকে গিয়ে ইপিএফ পরিষেবা না মেলে, তাহলে তা চরম বিড়ম্বনার কারণ হবে। আটকে যেতে পারে ইপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে ‘কোভিড অ্যাডভান্স’ তোলার পথও। ফলে আশঙ্কা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
উল্লেখ্য, সামাজিক সুরক্ষা সংক্রান্ত শ্রম কোডের একটি ধারায় সংশোধন ঘটিয়ে ইউএএনের সঙ্গে আধার সংযোগ বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র। এর আগে অবশ্য কেন্দ্রীয় শ্রমসচিব অপূর্ব চন্দ্র জানিয়েছিলেন যে, করোনা পরিস্থিতির কারণে যদি কোনও গ্রাহক আধার সংযোগ না করেন, তাহলেও আপাতত তাঁর ইপিএফ পরিষেবা পেতে সমস্যা হবে না। তবে শনিবার এ ব্যাপারে তিনি আর কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। ইপিএফওর শীর্ষ আধিকারিক নবেন্দু রাই বলেছেন, ‘গত চার বছর ধরে প্রতিষ্ঠানগুলিকে ইউএএনের সঙ্গে আধার সংযোগ করতে বলা হচ্ছিল। শেষ মুহূর্তে হুড়োহুড়ি তো হবেই। সময়সীমা বৃদ্ধি করা হবে কি না, তা এখনই বলা যাবে না। কেন্দ্র যা সিদ্ধান্ত নেবে, সেইমতোই পদক্ষেপ করা হবে।’