কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
তবে ঠিক কী কী উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, কবে নেওয়া হচ্ছে সে ব্যাপারে বিস্তারিত জানাননি অর্থমন্ত্রী। সীতারামনের কথায়, ‘যদি আমি বলি হ্যাঁ নেওয়া হচ্ছে, তাহলে প্রশ্ন আসবে কবে? আবার হ্যাঁ বললেই পাল্টা বলা হবে আপনি কিন্তু বাজেট থেকে খুব দূরে নেই। তাই আমি হ্যাঁ বলছি না। তবে না’ও বলছি না। কেননা আমরা এখন বিভিন্ন সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করছি।’এরপরেই সীতারামনকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তাহলে কি মানুষের হাতে আরও টাকা দিতে সরকার ব্যক্তিগত আয়কর কাঠামোকে নতুন করে সাজানোর কথা ভাবছে? জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘একগুচ্ছ সম্ভাব্য পদক্ষেপের মধ্যে ব্যক্তিগত আয়কর কমানোর কথাও ভাবা হচ্ছে।’ সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এরপরেই প্রশ্ন ছুটে আসে, কখন সেই স্বস্তি পেতে পারেন দেশবাসী? সীতারামন শুধু বলেন, ‘বাজেটের জন্য অপেক্ষা করুন।’ সংসদে ২০২১ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ হবে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই।
তবে শুধু করের হার কমানোই নয়, কর কাঠামো কীভাবে আরও সরল করা যায় এবং নির্ঝঞ্ঝাটভাবে কর দাখিল করা যায়, তা নিয়েও চিন্তাভাবনা করছে মোদি সরকার। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এখন ফেসলেস পদ্ধতির মাধ্যমে কর অ্যাসেসমেন্ট আরও নির্ঝঞ্ঝাট করেছি। এবং খুব শীঘ্রই তা পরোক্ষ করের ক্ষেত্রেও চালু করা হবে।’ জিএসটি নিয়েও উদ্বেগ গোপন করেননি তিনি। সীতারামন বলেন, ‘জিএসটি কাউন্সিলের প্রতিটি বৈঠকেই আলোচনা হয়, কীভাবে সেই করের হার কমানো হবে।’