আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সৌরভের বাড়ি বনগাঁর সুভাষপল্লি ও পিন্টুর বাড়ি গোপালনগরে। তাদের দু’জনেরই মোবাইল ও সিম কার্ড বিক্রির দোকান রয়েছে। তারা সিম কার্ড বিক্রির সময় স্থানীয় মানুষের ভোটার কার্ড ও আধার কার্ড নিয়েছিল। ওইসব নথি দিয়ে একটি সংস্থার প্রচুর সিম কার্ডের সংযোগ নেয়। এরপর ওইসব সিম কার্ড বিহার, ঝাড়খণ্ড, দিল্লির মতো একাধিক রাজ্যের বাসিন্দাদের বিক্রি করেছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি, দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির এক বাসিন্দা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, করোনা পরিস্থিতিতে দিল্লির একটি সংস্থা অক্সিজেনের কালোবাজারি করছে। অক্সিজেন সরবরাহের নাম করে তাঁরা আক্রান্ত পরিবারের থেকে অনলাইনে প্রচুর টাকা নিচ্ছে। পরে তারা মোবাইল বন্ধ করে দিচ্ছে কিংবা কখনও নাম্বারটি অস্তিত্বহীন বলছে। দিল্লি পুলিসের সাইবার সেল তদন্তে নেমে বনগাঁর দুই ভুয়ো সিম কার্ড বিক্রেতার খবর পায়। সোমবার দিল্লি পুলিসের একটি দল বনগাঁয় এসে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে। সরকারি আইনজীবী সমীর দাস বলেন, ভুয়ো সিমকার্ডের মাধ্যমে দিল্লির একটি চক্র অক্সিজেনের কালোবাজারি করছিল। দিল্লি পুলিস ওই সিম কার্ড জালিয়াতি চক্রের দু’জনকে বনগাঁ ও গোপালনগর থেকে গ্রেপ্তার করেছে।