উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
যদিও এই নিয়ে রেল আধিকারিকদের বক্তব্য, সুপারিশের বিষয়টি তাঁরা খতিয়ে দেখছেন। এবার আগুন নেভানোর জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম লাগানো হবে।
রেলভবনে আগুন নেভাতে গিয়ে বেগ পেতে হয়েছিল দমকলকে। দেখা যায়, হাইড্রান্ট করা থাকলেও পাম্প লাগানো নেই। এমনকী কোনও ফ্লোরে অটো স্প্রিংলার মেশিনও নেই। নিয়ম বলছে, যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি বহুতল তৈরির সময় পুরসভার পাশাপাশি অগ্নিনির্বাপণ দপ্তরের ছাড়পত্র নিতে হয়। আর পুরনো বহুতলের ক্ষেত্রে দমকল বিভাগ সংশ্লিষ্ট জায়গা পরিদর্শন করে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, তার সুপারিশ করে। এগুলি বসানোর পর সেই রিপোর্ট পাঠানোর কথা দমকল বিভাগকে। তারপর তারা ছাড়পত্র দেয়।
কী ছিল সুপারিশে? কয়লাঘাটের বিল্ডিংটি পুরনো হওয়ায় এখানে উপরে জল তোলার জন্য তিন ধরনের পাম্প লাগানোর কথা বলা হয়। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পরেও যাতে জল উপরের ট্যাঙ্কে তোলা যায়, সেজন্য ডিজেল চালিত পাম্পের কথাও বলা হয়। একইসঙ্গে বলা হয়েছিল, প্রতিটি ফ্লোরে স্প্রিংলার পাম্প লাগাতে। সেই সঙ্গে অ্যালার্ম ডিটেক্টর ও ফায়ার রেজিস্ট্যান্ট ডোর ফ্রেম বসানোর উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। যাতে সহজেই আগুনকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এর সঙ্গে উপরে ও নীচে মিলিয়ে কয়েক হাজার গ্যালন জল ধরে, এমন জলাধার তৈরি করার সুপারিশ করা হয়েছিল। দমকলের বক্তব্য, এই সুপারিশ কতটা মানা হয়েছিল, তা জানতে পারেনি তারা। রেলের জনসংযোগ আধিকারিক একলব্য চক্রবর্তী বলেন, সেই পুরনো সুপারিশে কী ছিল, তা খতিয়ে দেখা হবে।