উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
জেলা পুলিসের ওই কর্তা বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতেই দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘটনায় আরও কেউ জড়িত কি না তাও আমরা দেখছি।
ভোটের দিনই মেদিনীপুর শহরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়ায়। রাতে বাড়িঘর ভাঙচুর হয়। এদিন মেদিনীপুরের তৃণমূল প্রার্থী মানস ভুঁইয়া ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। পরে তিনি বলেন, মেদিনীপুর শহরের বুকে বিজেপির সমাজ বিরোধীদের এত সাহস হয় কী করে! ওই বিদায়ী কাউন্সিলারের বাড়িতে এসে ভাঙচুর করেছে, স্ত্রীকে রিভালভার দিয়েছে, মেয়েকে ছুরি মেরেছে। পুলিস প্রশাসনের কাছে আমার আবেদন, মেদিনীপুর শহরকে দুষ্কৃতীমুক্ত করতে সকলকে চিহ্নিত করে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হোক। বিজেপি হারবে জেনে একাধিক জায়গায় এরকম করছে। আমরা আমাদের কর্মীদের সর্বত্র সংযত থাকতে বলছি।
বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক অরূপ দাস বলেন, ওই এলাকার বুথ সকাল থেকে দখল করার চেষ্টা করেছিল তৃণমূল। আমাদের জন্যই সেটা করতে পারিনি। তাই ওরা আমাদের নেতার বাড়ি আক্রমণ করে। এখন শাসকদল মিথ্যা গল্প ফেঁদে পুলিসকে ব্যবহার করে ওকে ফাঁসাল।