শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
সেই বছরের গোড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজে হওয়া একদিনের বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বেই বিদায় নিয়েছিল ভারত। কয়েক মাস পরে হওয়া কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপে খেলেননি সৌরভ গাঙ্গুলি, শচীন তেন্ডুলকর. রাহুল দ্রাবিড়ের মতো তারকারা। তাই নেতৃত্ব দেওয়ার আশা জেগেছিল যুবরাজের মনে। তিনি বলেছেন, ‘৫০ ওভারের বিশ্বকাপে হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পর টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে চলেছিল ভারতীয় ক্রিকেট। তারপর ইংল্যান্ডে দু’মাসের সফরও ছিল। সব মিলিয়ে প্রায় চার মাসের মতো বিদেশে থাকার ব্যাপার। সিনিয়ররা তাই বিশ্রাম নেওয়ার কথা ভেবেছিল। কেউই টি-২০ বিশ্বকাপকে গুরুত্ব দেয়নি। আমি কুড়ির বিশ্বকাপে ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার আশা করেছিলাম। কিন্তু দেখলাম, ধোনিকে নেতা ঘোষণা করা হল।’
তবে অধিনায়ক না হলেও তার প্রভাব পড়েনি পারফরম্যান্সে। যুবি বলেছেন, ‘যেই অধিনায়ক হোন না কেন, তাকে সবরকম সাহায্য করতেই হবে। দিনের শেষে একজন ক্রিকেটারের কর্তব্য টিমম্যান হওয়া। সেই দায়িত্বই পালন করেছি।’ স্মৃতি রোমন্থন করে যুবি বলেছেন, ‘সৌরভদের পর জাহিরও বিশ্রাম নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। মনে আছে, বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিস গেইল ৫০-৫৫ বলে সেঞ্চুরি করেছিল। রাতে জাহির মেসেজ পাঠায়, ‘ভাগ্যিস, বিশ্রাম নিয়েছি।’ তারপর যখন চ্যাম্পিয়ন হলাম, তখন জ্যাক আপশোস করছিল বিশ্রাম নেওয়ার জন্য।’