শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
আগামী বছর উত্তরপ্রদেশে ভোট। কোভিড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে যোগী সরকারের ব্যর্থতায় বিজেপির মধ্যেই ক্ষোভ তীব্র। যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গেও বিজেপির উত্তরপ্রদেশ ইউনিটের সম্পর্ক ক্রমেই তিক্ত হচ্ছে। তবে যোগী আদিত্যনাথকে সরিয়ে অন্য কোনও মুখকে নিয়ে আসার কথা যে ভাবা হচ্ছে না সেটা বিজেপি স্পষ্ট করেছে। তবে আদিত্যনাথের মন্ত্রিসভায় রদবদল করা হবে। সেখানে একঝাঁক মুখ আনা হবে দিল্লির নির্দেশে। তাদের মধ্যে অন্যতম হতে পারেন অরবিন্দ কুমার শর্মা। নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার।
যোগী আদিত্যনাথের সরকার পরিচালনার পদ্ধতি নিয়ে উত্তরপ্রদেশ বিজেপির মধ্যে ক্ষোভ এতটাই বেশি হয়েছে যে, সম্প্রতি দু’জনের কেন্দ্রীয় টিম লখনউ যায় পরিস্থিতি সামাল দিতে। কোভিড মোকাবিলা ও ভ্যাকসিন নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে যেভাবে ক্ষোভ দানা বেঁধেছে সেটা আগামী বছর ভোটে প্রভাব ফেলতে পারে, এমন আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে। এই কারণে এখন থেকেই বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা করছে। সেই প্রয়াসে যোগী আদিত্যনাথের ডানা ছাঁটা হবে কি না আপাতত তা নিয়েই চর্চা চলছে। উত্তরপ্রদেশ নিয়ে বিজেপির আত্মবিশ্বাসে আঘাত করেছে সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচন। অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপির তুলনায় অনেক বেশি আসনে জয়ী হয়েছে। এই প্রবণতা দেখে আতঙ্কিত বিজেপির রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতারা। বিশেষ করে কাশী, মথুরা, প্রয়াগরাজ, গোরখপুরের মতো জেলাগুলিতেও বিজেপি খারাপ ফল করেছে। সুতরাং আগামী বিধানসভা ভোট নিয়ে উদ্বেগ প্রবল।