শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
সোমবার কনফিডেনশিয়াল লেখা শোকজের ওই নোটিস অধ্যাপক মাইতিকে পাঠানো হয় বলে একটি সূত্রে খবর। ওই নোটিসে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষ জানতে পেরেছেন যে বিশ্বভারতীর আধিকারিকদের বিরুদ্ধে শান্তিনিকেতন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এবং সেটি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়েছে। এই ধরনের খবর বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে কলঙ্কজনক, আপত্তিজনক ও ক্ষতিকর বলে মন্তব্য করা হয়েছে। এমনকী, অধ্যাপক মাইতির এই পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মের পরিপন্থী।
উল্লেখ্য, গত ৮জুন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী একটি ভার্চুয়াল বৈঠক ডেকে ছিলেন। সেখানে শুরু থেকেই অধ্যাপকদের আক্রমণ করে উপাচার্য একের পর এক মন্তব্য করতে থাকেন বলে অভিযোগ। সেখানে অধ্যাপকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের পাশাপাশি তাঁদের মা-বাবা তুলে কটু মন্তব্য করা হয় বলে অভিযোগ। এই বৈঠক থেকে অধ্যাপক মাইতিকে বেরও করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ জানানো হয়েছিল। এরপরই গত শুক্রবার সন্ধ্যায় শান্তিনিকেতন থানায় ই-মেল করে উপাচার্যের বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ তুলে এফআইআর দায়ের করেন মানসবাবু। শনিবারই অধ্যাপক মাইতিকে শোকজ করে বিশ্বভারতী। যদিও ওই শোকজ চিঠিতে এফআইআর সংক্রান্ত একটা শব্দও ছিল না। সেখানে অধ্যাপক মাইতির বিরুদ্ধে মিটিং-এ অপ্রয়োজনীয় প্রশ্ন ও উপাচার্যের বিরুদ্ধে আপত্তিকর কথা বলার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। রবিবারই তার জবাব দিয়েছেন অধ্যাপক মাইতি। এ বিষয়ে মানসবাবু সোমবার সংবাদ মাধ্যমের কাছে কিছু বলতে অস্বীকার করেন। বিশ্বভারতীর তরফেও এনিয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।