শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
এই উৎসবের বিশেষত্ব হল, এঁরা কোনও নাট্যদল কিংবা প্রযোজনাকে আমন্ত্রণ করে নিয়ে যান না। বদলে আহ্বান জানান কোনও পরিচালককে। তিনি নিউ জার্সিতে গিয়ে সেখানকার স্থানীয় মানুষদের নিয়ে সাজান কোনও না কোনও প্রযোজনা। যেমন এবছরই তাঁরা আহ্বান জানিয়েছেন অভীক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। যিনি সম্পর্কে অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাগনে হন। তিনি সেখানে গিয়ে অজিতেশবাবুর বিখ্যাত নাটক ‘শের আফগান’ মঞ্চস্থ করবেন স্থানীয় মানুষদের নিয়ে। যাচ্ছেন পার্থপ্রতীম দেবও। তিনি প্রবাসী বাঙালি কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে কাজ করবেন। এর ফলে নয়া প্রজন্মও তাঁদের বাপ-ঠাকুরদার দেশ, ভাষা, সংস্কৃতি সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে।
বিভিন্ন সময়ে এই উৎসবে গিয়েছেন মেঘনাদ ভট্টাচার্য, অমল পালেকর, সঞ্জনা কাপুর, মামুনুর রশিদ, ঊষা গঙ্গোপাধ্যায়, মোহন আগাসে, মহেশ দত্তানি প্রমুখ নাট্যজন। ইদানীং এই উৎসবের স্যাটেলাইট উৎসবও চালু হয়েছে। যেমন গত কয়েক বছর ধরেই ওহিও-র কলম্বাসে শুরু হয়েছে সাউথ এশিয়ান থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল। এই উৎসবের মুখ্য আয়োজক নিউ জার্সির এপিক থিয়েটার ওয়ার্কশপ ও দীপন রায়।